খুঁজুন
বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫, ২৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

মাদক নিয়ে কোন্দলের অভিযোগ

রাজধানীর পল্লবীতে পেপার সানিকে গলা কেটে হত্যা

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫, ৯:২২ অপরাহ্ণ
রাজধানীর পল্লবীতে পেপার সানিকে গলা কেটে হত্যা

রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী এলাকায় রাকিবুল হাসান সানি ওরফে পেপার সানি (২৯) নামের এক যুবককে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। তাকে সকালে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মৃত হিসেবে পাওয়া যায়।

মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে পল্লবী মিল্লাত ক্যাম্পের তিন নম্বর লাইনের বি-ব্লকের ১১ নম্বর সেকশনে সানিকে হত্যা করা হয়। নিহত পেপার সানিকে অনেকেই ইয়াবা সানি নামেও জানতো। তবে এ নিয়ে নানা বিতর্কও রয়েছে।

জানা যায়, নিহত সানি কালশীর মোহাম্মদ সোহেলের ছেলে। তিনি স্ত্রীসহ মা-বাবার সঙ্গে ওই এলাকায় বসবাস করতেন।

নিহতের বাবা মোহাম্মদ সোহেল অভিযোগ করে বলেন, ‘সকালে জিন্দা ও টানা আকাশ নামে দুইজন আমার ছেলেকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ডেকে নিয়ে যায়। পরে মিল্লাত ক্যাম্পের ১১ নম্বর সেকশনে নিয়ে তার সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়।

তিনি বলেন- জিন্দা, টানা আকাশ, রুবেল, বোমা কাল্লু, কাসরা সোহেলসহ কিশোর গ্যাং গ্রুপের সন্ত্রাসীরা তাকে হত্যা করেছে। পরে ঘটনাস্থলেই মরদেহ ফেলে পালিয়ে যায় ওরা।’

নিহতের বাবার দাবি, ওই কিশোর গ্যাং গ্রুপকে এলাকার সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক কারবারে বাধা দেওয়ার কারণে ওরা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে।

তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাদক কারবার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সানির সঙ্গে ওই কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসীদের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। এই কারণে সকালে হত্যাকাণ্ডে ঘটনাটি ঘটায়। নিহত সানি দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা কারবারির সাথে জড়িত। সম্ভবত কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ এবং মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করেই সে খুন হয়েছে। কারণ মিরপুরের প্রতিটি বিহারি ক্যাম্পেই মাদকের রমরমা ব্যবসা চলছে। এসব নিয়ে প্রকাশ্যে দ্বন্দ্ব নিত্যদিনের ঘটনা।

পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিউল আলম বলেন, হত্যার কারণ কি এবং কীভাবে ঘটনাটি ঘটেছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। আইনি প্রক্রিয়ার শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

শেখ হাসিনা পুত্র জয়ের মাধ্যমে প্রচারণা

দুবাইয়ে মেয়ের ৪৫ কোটির ফ্ল্যাট, যে ব্যাখ্যা দিলেন গভর্নর

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫, ৬:০৫ অপরাহ্ণ
দুবাইয়ে মেয়ের ৪৫ কোটির ফ্ল্যাট, যে ব্যাখ্যা দিলেন গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর তার মেয়ে মেহরিন সারা মনসুরকে দুবাইয়ে ৪৫ কোটি টাকার একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনে দিয়েছেন বলে একটি অভিযোগ সামনে এসেছে। ফেসবুকে এক পোস্টে এ অভিযোগ আনেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। ওই পোস্টে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে একটি দলিলের ছবিও প্রকাশ করেন তিনি, যেখানে ফ্ল্যাটের মালিক হিসেবে মেহরিন সারা মনসুরের পাশাপাশি গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের নামও আছে।

দুবাইয়ে গভর্নরের মেয়ের এ বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের বিষয়টি ফেসবুকে ভাইরাল ইতোমধ্যে; চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। এ অবস্থায় বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। অভিযোগের সঙ্গে ফ্ল্যাটের যে দলিলের ছবি পোস্ট করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়, সেটি সঠিকতা নিয়ে কোনও প্রশ্ন না তুললেও এর সঙ্গে নিজের কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছেন তিনি। মেয়ে মেহরিন সারা মনসুরকে ৪৫ কোটি টাকার ওই সম্পত্তি তিনি কিনে দেননি বলেও দাবি গভর্নরের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ের ফেসবুক পোস্টের সাথে সংযুক্ত সম্পত্তির দলিলে তার নামটা শুধুমাত্র সারা মনসুরের বাবা হিসেবে দেখানো হয়েছে।

তিনি বলেন, আমার নাম সম্পত্তির দলিলপত্রে তার (সারা মনসুর) বাবা হিসেবে দেখানো হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক যে সজীব ওয়াজেদ জয় এমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলছেন।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, এটি আমার মেয়ের সম্পত্তি, যা আমি গভর্নর হওয়ার অনেক আগে ২০২৩ সালে কেনা হয়েছিল। আমার মেয়ে বিবাহিত এবং ব্যবসার কারণে দুবাইতে তার স্বামী ও সন্তানদের সাথে থাকে। তার বয়স প্রায় ৪০ বছর। সে নিজেই এমন একটি বাড়ি কিনতে পারে। এর সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।

এর আগে, গত সোমবার (৯ জুন) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেনের একটি পোস্ট শেয়ার করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ওই পোস্টে বলা হয়, জুলাই ষড়যন্ত্র বিপ্লবের পর হঠাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হয়ে যাওয়া আহসান এইচ মনসুর, তার আদরের মেয়ে মেহেরিন সারা মনসুরের নামে গত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে মাত্র ৪৫ কোটি টাকার ফ্ল্যাট কিনে দিয়েছেন! তথ্যমতে, দুবাইতে বাংলাদেশ ব‍্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের মেয়ের নামে ১৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন দিরহামের প্রোপার্টির (৪৫ কোটি টাকা) খোঁজ পাওয়া গেছে।

আহসান এইচ মনসুর অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত বলেও অভিযোগ করা হয় পোস্টটিতে।

ড. ইউনূসের সঙ্গে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপে ছিলেন না টিউলিপ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫, ৫:৫৬ অপরাহ্ণ
ড. ইউনূসের সঙ্গে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপে ছিলেন না টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের অল পার্টির পার্লামেন্টারি গ্রুপের (সব দলের সংসদ সদস্যদের নিয়ে গঠিত) একটি প্রতিনিধিদল দেশটির স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ড. ইউনূসের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের সদস্যদের বাংলাদেশের রাজনীতি-অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। তবে এ প্রতিনিধিদলে উপস্থিত ছিলেন না টিউলিপ সিদ্দিক।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, টিউলিপের চিঠি তারা পেয়েছেন। এটি একটি লিগ্যাল ইস্যু এবং লিগাল ওয়েতে চিঠির জবাব দেওয়া হবে।

যুক্তরাজ্য সফরের প্রথম দিন মাত্র ২ ঘণ্টা বিশ্রাম নিয়ে দিনভর ব্যস্ত সময় কাটালেন ড. ইউনূস।

এর আগে তার নেতৃত্বে সরকারি একটি প্রতিনিধিদল সোমবার (৯ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়েন । মঙ্গলবার (১০ জুন) লন্ডনের স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫ মিনিটে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর পৌঁছান । সেখান থেকে হোটেলে পৌঁছাতে প্রায় ১০টা বেজে যায়। হোটেল কক্ষে মাত্র দুই ঘণ্টা বিশ্রাম নিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার দিনভর কর্মসূচির বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন।

তিনি জানান, দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন এয়ারবাসের সিনিয়র নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট উওটার ভ্যান ভার্স। বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের এভিয়েশন তথা এয়ারবাসের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলাপ হয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় মেনজিস এভিয়েশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট চার্লস ওয়াইলি স্থানীয় হোটেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

শফিকুল আলম বলেন, মেনজিস হচ্ছে এয়ারপোর্টে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলার। সারা পৃথিবীর সাড়ে ৩০০ এয়ারপোর্টে কাজ করে। তাদের সঙ্গে এভিয়েশন বিষয় সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ হয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল খুব দ্রুত চালু করার চেষ্টা করছে সরকার। সেখানে কোন প্রতিষ্ঠান গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং করবে সে বিষয়ে অনেকের সঙ্গে কথা হচ্ছে। সেই আলোকে মেনজিসের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে তিনি জানান।

দুপুর ২টার সময় বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত যুক্তরাজ্যের অল পার্টির পার্লামেন্টারি গ্রুপের (সব দলের সংসদ সদস্যদের নিয়ে গঠিত) একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এক ঘণ্টারও বেশি সময় পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যুটি গুরুত্ব পেয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইস্যুগুলো আলোচনায় আসে। বিশেষ করে ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে রিফর্ম কমিশনগুলো কীভাবে কাজ করছে, এখন কমিশনের বাইরে বিভিন্ন বিষয়ে যেমন জুলাই চার্টার কবে হবে এ নিয়ে আলোচনা হয়। গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনৈতিকসহ কি কি সফলতা রয়েছে তা নিয়ে আলোচনা হয়। অত্যন্ত সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে এই আলোচনা হয়।

অল পার্টির পার্লামেন্টারি গ্রুপের সদস্যরা বিভিন্ন বিষয়ের প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা তাদের সব প্রশ্নের উত্তর দেন।

পর্যটকরা আর ঘুরতে যেতে পারবেন না সুন্দরবন!

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫, ৭:৩০ অপরাহ্ণ
পর্যটকরা আর ঘুরতে যেতে পারবেন না সুন্দরবন!

সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্প এলাকায় ৩ মাসের জন্য পর্যটক নিষেধাজ্ঞার খবরে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান পর্যটন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পর্যটনের উপর নির্ভরশীল মানুষজন। শোনা যাচ্ছে, তিন মাস যেতে পারবেন না সুন্দরবনে? ভরা বর্ষায় সুন্দরবনের ইলিশ উৎসব ও পশু-পাখি দর্শন থেকে বঞ্চিত হতে হবে পর্যটকদের? গত কয়েকদিনে এমনই নানা জল্পনা ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে। আসলে প্রকৃত ঘটনা কি ?

বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। IATO-র (ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব ট্যুর অপারেটর) তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্প কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। তাঁদের বক্তব্য, ‘আমরা স্পষ্ট করে জানাচ্ছি, সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্প পর্যটকদের জন্যে জুন থেকে সেপ্টেম্বর-সহ সারা বছরই খোলা থাকে। এই তিন মাসের জন্য এই ব্যাঘ্রপ্রকল্প বন্ধের ব্যাপারে সরকারিভাবে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি।’

সাধারণত জুন থেকে অগস্ট মাস পর্যন্ত সুন্দরবনের বিভিন্ন বন্য প্রাণী ও মাছের প্রজননের সময়। এই সময়ে দেশের অন্যান্য জঙ্গল ও অভয়ারণ্যে পর্যটকদের প্রবেশের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। তবে সুন্দরবনের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। সুন্দরবনের কোর এরিয়াতে পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়। সুন্দরবনের জন্য এই নিয়ম শুধু এই তিন মাস নয়। সারা বছরেই সুন্দরবনের কোর এরিয়ায় (দুর্ভেদ্য জঙ্গল এলাকা) যাওয়ার জন্য বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয় সাধারণ পর্যটকদের।

সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্প এলাকায় ৩ মাসের জন্য পর্যটক নিষেধাজ্ঞার খবরে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান পর্যটন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পর্যটনের উপর নির্ভরশীল মানুষজন। বহু মানুষের জীবিকা নির্ভর করে পর্যটনের উপরেই। বর্ষার সময়ে সুন্দরবন ভ্রমণে বাড়তি আকর্ষণ থাকে পর্যটকদেরও। তবে, বন দপ্তরের তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, তিন মাসের জন্য গোটা সুন্দরবন এলাকায় পর্যটক প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছে — এমন কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, ইন্টিগ্রেটেড রিসোর্সেস ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান (IRMP)-এর সুপারিশ অনুযায়ী প্রজননের সময় বন্য প্রাণী সংরক্ষিত এলাকায় পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধ করা হয়। এই তিন মাস নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বনজ সম্পদ আহরণ এবং নদী-খালে মাছ ধরার উপরেও।