খুঁজুন
শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি জব্দ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ণ
যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি জব্দ

বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ব্রিটেনে থাকা সম্পত্তি জব্দ করেছে যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা (এনসিএ)। বুধবার (১১ জুন) আল জাজিরা’র তদন্তকারী ইউনিট (আই-ইউনিট)-এর কাছে এনসিএ’র একজন মুখপাত্র এই পদক্ষেপের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এই ঘটনাটি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের লন্ডন সফরের সময়ই ঘটলো।

এনসিএ ‘ব্রিটেনের এফবিআই’ নামে পরিচিত। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষগুলোর আইনি অনুরোধের প্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে এনসিএ। ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ দলের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুরোধ জানিয়েছিল এনসিএকে। সাবেক এই ভূমিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনসিএ’র একজন মুখপাত্র আই-ইউনিটকে সম্পত্তি জব্দের আদেশটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে পারি যে, একটি চলমান দেওয়ানি তদন্তের অংশ হিসেবে এনসিএ বেশ কয়েকটি সম্পত্তির বিরুদ্ধে জব্দাদেশ নিশ্চিত করেছে।’ এর ফলে কার্যকরভাবে সাইফুজ্জামান চৌধুরী আর এই সম্পত্তিগুলো বিক্রি করতে পারবেন না বলেও জানানো হয়েছে আল জা‌জিরার প্রতিবেদনে।

আল জাজিরা’র ‘দ্য মিনিস্টারস মিলিয়নস’ তদন্ত:

সম্পত্তি জব্দের এই ঘটনাটি ঘটেছে গত বছর আল জাজিরা’র আই-ইউনিট-এর সেই চাঞ্চল্যকর তথ্যের পর। ওই প্রতিবেদনে তারা প্রকাশ করেছিল যে, ৫৬ বছর বয়সী সাইফুজ্জামান চৌধুরী যুক্তরাজ্যে ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তির মালিক। যদিও এনসিএ’র পদক্ষেপের পূর্ণ পরিধি এখনও স্পষ্ট নয়। তবে আই-ইউনিট জানিয়েছে যে, লন্ডনের সেন্ট জনস উডে অবস্থিত চৌধুরীর বিলাসবহুল বাড়িটি (যার আনুমানিক মূল্য ১১ মিলিয়ন পাউন্ড বা ১৪.৮ মিলিয়ন ডলার) এই সম্পদ জব্দের অন্তর্ভুক্ত। এই নির্দিষ্ট বাসভবনটিই ছিল আল জাজিরা’র আই-ইউনিট-এর আন্ডারকভার সাংবাদিকদের গোপন চিত্রগ্রহণের স্থান, যা মন্ত্রী থাকাকালীন চৌধুরীর অর্জিত সম্পদের দীর্ঘ তদন্তের অংশ ছিল।

আন্ডারকভার মিটিংয়ের সময়, চৌধুরী সাংবাদিকদের কাছে তার বৈশ্বিক সম্পত্তি পোর্টফোলিও সম্পর্কে বিস্তারিত কথা বলেছিলেন এবং দামি স্যুট ও ডিজাইনার ‘বেবি ক্রক’ চামড়ার জুতার প্রতি তার পছন্দের কথা তুলে ধরেছিলেন। তিনি ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কেরও বিশদ বিবরণ দিয়ে আল জাজিরা’র সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমি আসলে তার ছেলের মতো’। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনা জানেন আমার এখানে ব্যবসা আছে।’

আল জাজিরা’র ‘দ্য মিনিস্টারস মিলিয়নস’ শিরোনামের তদন্তটি গত অক্টোবরে সম্প্রচারিত হয়েছিল। প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে যে, বাংলাদেশের মুদ্রা আইন অনুযায়ী একজন নাগরিকের দেশ থেকে বছরে মাত্র ১২,০০০ ডলার বের করার সীমা থাকা সত্ত্বেও, চট্টগ্রামের একটি প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য সাইফুজ্জামান চৌধুরী একটি বিশাল সম্পত্তি সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। তথ্যচিত্রে দাবি করা হয়, সাইফুজ্জামান চৌধুরী লন্ডন, দুবাই এবং নিউইয়র্কে রিয়েল এস্টেটে ৫০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ব্যয় করেছেন। কিন্তু তার বাংলাদেশি ট্যাক্স রিটার্নে এই বিদেশি সম্পদগুলো ঘোষণা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। ২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্রবিক্ষোভের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর দমন-পীড়নে শতশত মানুষের মৃত্যুর পর বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান হাসিনা। তার পলায়নের পর, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ তার সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করে। অবশ্য জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান এই সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থান ও সড়ক সহিংসতার পর, আল জাজিরা’র আই-ইউনিট সাইফুজ্জামান চৌধুরীকে তার লন্ডনের বাড়িতে খুঁজে পায়। সেখানে তাকে তার এক্সক্লুসিভ পাড়ায় (এর মধ্যে লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডও রয়েছে) অবসরে হাঁটতে দেখা যায়। আল জাজিরা’র কাছে দেওয়া পূর্ববর্তী বিবৃতিতে, চৌধুরী দাবি করেছিলেন যে তার বিদেশি সম্পত্তি কেনার জন্য ব্যবহৃত তহবিলগুলো বাংলাদেশের বাইরের বৈধ ব্যবসা থেকে এসেছে, যা তিনি বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছেন।

ডরচেস্টার হোটেলে ড. ইউনূসের ৩৭ রুম, খরচ নিয়ে তোলপাড়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ণ
ডরচেস্টার হোটেলে ড. ইউনূসের ৩৭ রুম, খরচ নিয়ে তোলপাড়

লন্ডনের বিলাসবহুল ডরচেস্টার হোটেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের জন্য ৩৭টি রুম রিজার্ভ করা হয়েছে- এমন তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম নিয়েছে।

বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ওরফে সামি এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূস সাহেব ও তাঁর সফরসঙ্গীদের জন্যে লন্ডনের অন্যতম লাক্সারি হোটেল ডরচেস্টারে ৪ রাতের জন্যে যে ৩৭টি রুম রিজার্ভ করা হয়েছে, তার সর্বমোট ভাড়া কত হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?’

এই পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মারুফ কামাল খান কমেন্টে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন, ‘ভাড়া কতো এবং ভাড়ার অর্থ কারা পরিশোধ করছে- এই দুটো তথ্যই গুরুত্বপূর্ণ এবং জানা দরকার। লন্ডনে উপস্থিত একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে এ দুটি তথ্য জানাবেন কি?’


এ ঘটনায় নেটিজেনদের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। আসছে নানারকম মন্তব্য।

কেউ কেউ ব্যয়বহুল এই রুম রিজার্ভের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, আবার কেউ বিষয়টিকে অপ্রাসঙ্গিক এবং অহেতুক বিতর্ক বলেও মন্তব্য করেছেন।

ব্লগার মাহমুদুল হাসান বিস্ময় প্রকাশ করে লেখেন, ‘৩৭ রুম?’ আরিফুল ইসলাম শান্ত ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘তোহ, ইউনুস গিয়ে রাস্তায় ঘুমাবে?’ কেউবা সফরসঙ্গী সকল সদস্যদের জন্য নির্বিঘ্নে অবস্থান ও মিটিংয়ের জন্য আলাদা রুমের যৌক্তিকতা দেখছেন।


এছাড়াও মামুনুর রাশেদ নামে একজন মন্তব্য করেন, ‘তো ওরা কি ওইখানে গিয়ে আত্মীয়ের বাসায় থাকবে রুম রিজার্ভ না করে! এসব আজাইরা টপিক তুলে হুজুগে বাঙালির মনোযোগ আকর্ষণ আপ্নার দ্বারা-ই হয়।’

তবে সত্য মিথ্যা যা-ই হোক, এটা অনুমেয় যে মোহাম্মদ ইউনুস দেশে ফিরলে নিশ্চিতভাবেই সাংবাদিকদেরকে তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করবেন। তাই তিলকে তাল না বানিয়ে বস্তুনিষ্ঠ টপিক নিয়ে চিন্তা করতেই বিশ্লেষকদের পরামর্শ।

ধর্মীয় রাজধানীর মসজিদের চূড়ায় লাল পতাকা

জুম্মার নামাজের পরেই যুদ্ধের নিশান উড়িয়ে দিলো ইরান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ণ
জুম্মার নামাজের পরেই যুদ্ধের নিশান উড়িয়ে দিলো ইরান

জুমার নামাজের পরই ইরানের কুম শহরের পবিত্র জামকারান মসজিদের চূড়ায় প্রতিশোধের লাল পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ জুন) ইরানের ফার্স নিউজ এজেন্সি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, ইরানের ‘ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক রাজধানী’ হিসেবে পরিচিত কুম শহরের ওই মসজিদে (যা শিয়া ধর্মাবলম্বী ইরানের প্রধান মসজিদ হিসেবে পরিচিত) লাল পতাকা উড়ছে।

শিয়া মুসলমানদের জন্য লাল পতাকা এক বিশেষ প্রতীক।

সাধারণত ইসলামি মাস মহররমে, বিশেষ করে কারবালার যুদ্ধ ও ইমাম হোসেন (আ.)-এর শাহাদাত স্মরণে এই পতাকা উত্তোলন করা হয়। তবে মহররম মাস ছাড়া এই পতাকা উত্তোলন অত্যন্ত বিরল ঘটনা। পতাকাটি প্রতিশোধ ও শোকের এক শক্তিশালী বার্তা বহন করে।

এ বার ইসরায়েলি হামলায় উচ্চপদস্থ সামরিক কমান্ডার ও পরমাণুবিজ্ঞানীর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লা আলি খামেনির বার্তাতেই যুদ্ধের প্রতীক ওড়ানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

এক্সে প্রকাশিত ইরানের তাসনিম সংবাদ সংস্থার একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, কুম শহরের জামকারান মসজিদে জড়ো হওয়া বিক্ষোভকারীরা ইরানের পতাকা হাতে নিয়ে ইসরায়েলবিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন। তেহরান থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত কুম শহর ইরানের অন্যতম পবিত্র নগরী।

বৈঠক সফল, জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন দুই নেতা: মির্জা ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ১০:০২ অপরাহ্ণ
বৈঠক সফল, জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন দুই নেতা: মির্জা ফখরুল

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকটি সত্যিকার অর্থে একটি টার্নিং পয়েন্টে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বৈঠকের আলোচনা বিষয়গুলোর মধ্যে প্রধান ছিল আগামী নির্বাচনের ইস্যু। তারা ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে আগামী নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন।

শুক্রবার (১৩ জুন) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে উপস্থিতি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, এই বৈঠকে পর একটি যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেখানে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে—দুই নেতার বৈঠকটি অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, বৈঠকের আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে প্রধান ছিল আগামী নির্বাচনের ইস্যু। সেখানে তারেক রহমানের প্রস্তাব ছিল, আগামী এপ্রিলে নির্বাচনের যে তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল, সেটা উপযুক্ত সময় নয় বিধায় এগিয়ে নিয়ে আসা। সেখানে জাতি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে লক্ষ্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা সম্মত হয়েছেন, তারা ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে আগামী নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন।

লন্ডন বৈঠক প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশের মানুষ প্রয়োজনের সময় ঐক্যবদ্ধ হতে পারে। নেতারা নেতৃত্ব দিতে পারেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে তারেক রহমানকে বৈঠকের আহ্বান তিনি জানিয়ে সবকিছু যে একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে চলে গিয়েছিল, সেই অবস্থা কাটিয়ে জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন দুই নেতা।

তিনি বলেন, আবারও তারেক রহমান প্রমাণ করলেন, তার মধ্যে রাষ্ট্রনায়কের গুণ রয়েছে। এটা এমন একটি বৈঠক ছিল, যার জন্য উদ্বিগ্ন ছিল গোটা জাতি। সেই বৈঠকে সফল হয়েছেন তিনি। আমি আমার পক্ষ থেকে, দলের নেতাকর্মীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই তারেক রহমানকে।