খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯ মাঘ, ১৪৩১

বাংলাদেশ হয়তো ভুলেই গিয়েছিল তারা টেস্ট খেলছে

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ
বাংলাদেশ হয়তো ভুলেই গিয়েছিল তারা টেস্ট খেলছে

oplus_1024

কানপুর টেস্টে সর্বসাকুল্যে আড়াই দিনও খেলা হয়নি। অথচ এই অল্প সময়ের মধ্যেই ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে বাংলাদেশ দল।

পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে ধবলধোলাই করে আসা শান্তবাহিনীর এমন বেহাল দশা মানতে পারছেন না দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। এমনকি সমালোচনার বান আসছে ভারত থেকেও।

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ দুই টেস্টের সিরিজের প্রথমটিতে বাংলাদেশ হারে ২৮০ রানে। এরপর কানপুরে আড়াই দিন বৃষ্টি ভেসে যাওয়ায় ম্যাচ ড্র হওয়ার সম্ভাবনা জাগে। কিন্তু ভারত রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে ২৩৩ রান করা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে করতে পারে মোটে ১৪৬ রান। জবাবে ‘বাজবল’ ক্রিকেট খেলে আড়াই দিনেরও কম সময়ে ৭ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে ভারত।

গতকাল সকালে সাদমান ও শান্ত মিলে অবশ্য প্রতিরোধ গড়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্র জাদেজার বলে অযথা রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হন শান্ত। একটু পরেই আকাশ দীপের অনেক বাইরের বল ফ্ল্যাশ করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন সাদমান। অথচ তখন তিনি ফিফটি করে ফেলেছিলেন। অর্থাৎ সেট হয়ে উইকেট বিলিয়ে দেন তিনি। ২ উইকেটে ৯১ থেকে ১৪৬ রানেই অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ।

শান্তদের এমন ছন্নছাড়া ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করে ভারতের ব্যাটিং কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার বলেছেন, বাংলাদেশ দল নাকি ভুলেই গিয়েছিল যে তারা টেস্ট খেলছে। এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ১০ হাজারি ক্লাবে প্রবেশ করা গাভাস্কার বলেন, ‘ওরা (বাংলাদেশের ব্যাটাররা) সম্ভবত ভুলে গিয়েছিল, এটা টেস্ট ম্যাচ। টেস্টে অনেক সময় পাওয়া যায় এবং এটা শেষ দিন ছিল। ‘

‘শান্তর (বাংলাদেশ অধিনায়ক) কিছু শট দেখলাম, ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক হলে দেখতে ভালোই লাগে। কিন্তু যখন তা হয় না, তখন মনে হয়, সে আসলে কী করতে চাচ্ছে! আর হাঁফ সেঞ্চুরির পর সাদমান অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে আলগা শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিল। অথচ ওই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে তার সেঞ্চুরি তুলে নেওয়া দরকার ছিল। ‘

অন্যদিকে ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার ও ভারতের সাবেক ক্রিকেটার সঞ্জয় মাঞ্জেরেকার বলেন, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশ হয়তো বাস্তবতা বুঝতে পারছে। তারা নিজ দেশে ভালো কিছু দলকে হারিয়েছে, এরপর পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে হারিয়ে এসেছে। এটা বড় অর্জন। ‘

মাঞ্জেরেকার নির্দিষ্ট করে সমালোচনা করেছেন সাকিব, লিটন ও মুশফিকেরও। এই সিরিজে ৪ ইনিংসে মুশফিকের রান ৬৯, লিটনের ৩৭। সাকিব বল হাতে ৪ উইকেট পেলেও ব্যাট হাতে ছিলেন ব্যর্থ। তাদের নাম উল্লেখ করে মাঞ্জেরেকার বলেন, ‘সিনিয়র ক্রিকেটার যারা তাদের দেশে বড় সুপারস্টার, বড় ব্র্যান্ড; তাদের এত মনযোগ প্রাপ্য কি না, সেটা দেখানোর সময় ছিল এটা। লিটন, মুশফিকুর, সাকিবের ব্যাটিং দেখে তা মনে হয়নি। তাদের অ্যাপ্রোচ হুমকি মনে হয়নি। কিন্তু ভারতকে চাপে ফেলার মতো কাজটা তো সিনিয়রদেরকেই করতে হয়।’

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার মানক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) সংশোধন করে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানির জন্য আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ দিন ঠিক করে আদেশ দেন।

এর আগে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার মানক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) সংশোধন করে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করে বিচারকদের সংগঠন জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।

এ সংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৯ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ শুনানির জন্য ১৬ জানুয়ারি দিন ঠিক করেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সেটি শুনানির জন্য ওঠে।

আইনজীবী ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর দ্রুত শুনানির জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। এ বিষয়ে তিনি আদালতে বলেন, এটির দ্রুত শুনানি হওয়া উচিত। কারণ রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের এটি ঠিকমতো হয় না। পরে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের এই মামলা শুনানির জন্যে রাখতে বলেন।

২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিক করে রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। যার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর। রায়ে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদধারীদের পদক্রম ওপরের দিকে রাখা ও অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বিষয়ে আপিল বিভাগের প্রকাশ করা পূর্ণাঙ্গ রায়টি লিখেছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন। তার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (সাবেক প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা (সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী( সাবেক প্রধান বিচারপতি) ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী (আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি)।

আপিল বিভাগের রায়ের পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতির পদক্রম এক ধাপ উন্নীত করে জাতীয় সংসদের স্পিকারের সমান এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক ও মহান স্বাধীনতাসংগ্রামে অংশগ্রহণের কারণে যেসব মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম খেতাব পেয়েছেন) পদক্রমে যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

৬২ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের শেষাংশে বলা হয়, সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। তাই রাষ্ট্রীয় পদক্রমের শুরুতেই সাংবিধানিক পদধারীদের গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে। জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যরা রাষ্ট্রীয় পদক্রমের ২৪ নম্বর থেকে ১৬ নম্বরে সরকারের সচিবদের সমপদে উন্নীত হবেন। অতিরিক্ত জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের অবস্থান হবে পদক্রমের ১৭ নম্বরে।

এর আগে অতিরিক্ত জেলা জজদের অবস্থান রাষ্ট্রীয় পদক্রমে উল্লেখ ছিল না। ১৯৮৬ সালের পদক্রমে জেলা ও দায়রা জজদের ২৪ নম্বরে রাখা হয়। কিন্তু সমমর্যাদাসম্পন্ন বিবেচনায় কমান্ড্যান্ট মেরিন একাডেমি, জেলা প্রশাসক, ডিআইজি, এমনকি বিএসটিআইয়ের পরিচালকের পরে আছেন জেলা ও দায়রা জজ।

অবশ্য রায়ে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পদক্রম রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে। নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্র বা অন্য কোনো কার্যক্রমে এর ব্যবহার যেন না হয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী, ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করা হয়। সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে।

সংশোধিত এই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে রিটটি করেন।

২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে নিযুক্ত বিশেষ কৌঁসুলি আবদুর রব চৌধুরী শুনানি করেন। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালে পদক্রমে প্রধান বিচারপতির অবস্থান স্পিকারের সঙ্গে ৪ নম্বরে ছিল। সে সময় উপরাষ্ট্রপতি ২ নম্বরে ছিলেন। কিন্তু উপরাষ্ট্রপতি পদটি বিলুপ্ত হওয়ার পর ৩ নম্বর পদক্রম থেকে প্রধানমন্ত্রী পদটি ২ নম্বর পদক্রমে উন্নীত হয়। রাষ্ট্রপতি ১ নম্বর পদক্রমেই আছেন। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই স্পিকার ও প্রধান বিচারপতি একই পদক্রমে থাকা সত্ত্বেও পরে স্পিকারকে ৩ নম্বর পদক্রমে রেখে প্রধান বিচারপতিকে ৪ নম্বরে নামিয়ে দেওয়া হয়। এটা সংবিধানের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ নয়। তাই প্রধান বিচারপতিকে স্পিকারের সঙ্গে ৩ নম্বরে রাখতে হবে।

পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়েছে, আপিল বিভাগের বিচারপতিরা এক ধাপ ওপরে তালিকার ৭ নম্বরে আসবেন। আপিল বিভাগের বিচারপতিরা এখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে পদক্রম ৮ নম্বরে আছেন। হাইকোর্টের বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল ৮ নম্বরে থাকবেন। এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতিরা নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় নিয়োগকৃত কর্মকর্তাদের সঙ্গে পদক্রমের ৯ নম্বরে ছিলেন।

এছাড়া পর্যবেক্ষণে সংসদ সদস্য এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রককে তিন ধাপ ওপরে ১২ নম্বরে এবং সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের পদক্রম এক ধাপ ওপরে ১৫ নম্বরে রাখতে বলা হয়েছে। পদক্রম অনুযায়ী এখন ১৫ নম্বর ধাপে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক অ্যাটর্নি জেনারেলের সমান পদক্রমে আছেন। আর পুলিশের মহাপরিদর্শকের সঙ্গে ১৬ নম্বরে আছেন পিএসসির চেয়ারম্যান। পর্যবেক্ষণে আশা প্রকাশ করা হয়েছে, সরকার আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী কাজ করবে।

বিদ্যুৎ খাম্বায় কাজের সময় মই থেকে পড়ে ইলেকট্রিক ম্যানের মৃত্যু

আব্দুল্লাহ আল মোত্তালিব, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:০৪ অপরাহ্ণ
বিদ্যুৎ খাম্বায় কাজের সময় মই থেকে পড়ে ইলেকট্রিক ম্যানের মৃত্যু

রাজধানীর শাহবাগের পিজি হাসপাতালের পিছনের রাস্তায় বৈদ্যুতিক লাইনের কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মই থেকে পড়ে মোঃজাহিদ(৩৫)লাইনম্যান ঢামেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু।

বৃহস্পতিবার(২৩ জানুঃ)দুপুর ২:৩০ এর দিকে এই ঘটনাটি ঘটে।অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে বিকেল ৩:৩০ এর দিকে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৫টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

নিহতের সহকর্মী মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন,
দুপুরে পিজি হাসপাতালের পিছনে রাস্তায় ডিপিডিসি বৈদ্যুতিক খুঁটির মেইন লাইনের ইলেকট্রিক তার লাগানোর সময় বৈদ্যুতিক শখে মই থেকে নিচে পড়ে যায় এতে জাহিদে মাথায় গুরুতর আহত হন।পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পিজি হাসপাতাল নিই। তার পড়ে অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।নিহত জাহিদ পাওয়ার কোম্পানি লাইন ম্যান হিসাবে কর্মরত ছিল।

তিনি আরো বলে,
নিহতের গ্রামের বাড়ি জামালপুর সদর এলাকার হেলাল উদ্দিনের সন্তান।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোঃ ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।

সিরাজগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:১৮ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে শীতার্ত গরীব, অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে নিজ হাতে শতাধিক শীতবস্ত্র কম্বল উপহার দিলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জনদরদী নেতা মির্জা মোস্তফা জামান।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১২ টার দিকে সিরাজগঞ্জ পৌরএলাকার সয়াধানগড়া উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে উক্ত কম্বল বিতরণকালে জেলা বিএনপি’র সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, জেলা বিএনপি’র সদস্য মোঃ সেলিম, সদর উপজেলা বিএনপি নেতা আবু কায়েস ভূঁইয়া কর্নেল, ফরহাদ সেখ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আকাশ খন্দকার, সদস্য সোহেল রানা হামিদ, জেলা কৃষক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক তোফাজ্জল হোসেন ভূঁইয়া রোকন, জেলা শ্রমিক দলের যুগ্ন-সম্পাদক মোঃ মাহমুদুল ইসলাম, পৌর ৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র নেতা মোঃ বুলবুল, আব্দুল বাছেদ, আবু সামা,আলম সেখ, স্বপন, সাবেক পৌর কাউন্সিলর আলমগীর হোসেন, হারুনর রশীদ হারুন, সাবেক ছাত্রনেতা সোহেল রানা ফরহাদ, যুবনেতা মির্জা সুরুজ্জামান, হাসান, তরুণ দলের সহ-সভাপতি বাবু সহ প্রমুখ। শীতার্ত মানুষেরা কম্বল উপহার পেয়ে খুশি হয়ে বাড়ি ফিরছেন।