খুঁজুন
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২ কার্তিক, ১৪৩১

শেখ হাসিনা কোথায়, জানালেন ভারতীয় কর্মকর্তারা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
শেখ হাসিনা কোথায়, জানালেন ভারতীয় কর্মকর্তারা

ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান করা নিয়ে গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ দাবি তুলছেন, তিনি ভারত ছেড়ে গেছেন। শেখ হাসিনার ভারত ছাড়ার ইস্যুতে এবার মুখ খুলেছেন ভারতীয় কর্মকর্তারা।

অনেকেই বলছেন তিনি দিল্লি ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে চলে গেছেন, এ জাতীয় সব খবরকে ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতের শীর্ষস্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা।

দিল্লির সাংবাদিক শুভজ্যোতি ঘোষ জানান, তিনি গত ৪৮ ঘণ্টায় বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তারা প্রত্যেকে নিশ্চিত করেছেন ‘শেখ হাসিনা এখানে গত সপ্তাহে যেভাবে ছিলেন, এই সপ্তাহেও ঠিক একইভাবেই আছেন!

শেখ হাসিনা দিল্লিতে ঠিক কোথায় অবস্থান করছেন তা ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও জানায়নি। তবে আগের স্থান যে গত কয়েক দিনের ভেতরে মোটেও পাল্টায়নি, সে কথাও নিশ্চিত করেছে।

দেশটির একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এ-ও বলেছেন, যে পরিস্থিতিতেই আসুন না কেন, শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে ভারতের সম্মানিত অতিথি। তিনি যদি পরে তৃতীয় কোনো দেশে যানও, সেটা নিয়ে আমাদের লুকোচুরি করার তো কোনো কারণ নেই!

তাই শেখ হাসিনা গোপনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো কোনো দেশে পাড়ি দিয়েছেন, এসব ‘খবর’কে উপেক্ষা করতেই পরামর্শ দিচ্ছেন কর্মকর্তারা।

শেখ হাসিনার অবস্থান নিয়ে গত কয়েক দিনে নানান আলোচনা চলছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে নানা বক্তব্যের বিষয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে।

জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ওনার অবস্থান সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতে খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফারমেশন অফিসিয়ালি কেউ দিতে পারেনি।

তিনি আরও বলেন, আপনারাও যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।

খবর: বিবিসি।

সিরাজগঞ্জে বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সম্প্রতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৮:০৯ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সম্প্রতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের নিয়ন্ত্রিত আদালতের মাধ্যমে ফরমায়েশি রায় এবং সরকারের সীমাহীন নির্যাতনের শিকার হয়ে উত্তরবঙ্গের অবিসংবাদিত নেতা, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মন্ত্রী,বীর মুক্তিযোদ্ধা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দীর্ঘদিন পরবাসে থেকে সিরাজগঞ্জে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকাল তিন ঘটিকায় সিরাজগঞ্জের বাজার স্টেশন এলাকারনকোট মসজিদের সামনে নতুন সড়কে জেলা বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দীর্ঘদিন বিদেশে চিকিৎসা শেষে সদ্য স্বদেশ প্রত্যাপনকারী সাবেক মন্ত্রী বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সংগ্রামী জননেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

এই সম্প্রীতি সমাবেশ নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে জনাব ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুকে গন সম্বর্ধনা প্রদান করা হয়।

সম্প্রীতি সমাবেশ সভাপতিত্ব করবেন সিরাজগঞ্জ সদর  আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সভাপতি রুমানা মাহমুদ।

সম্প্রীতি সমাবেশ পরিচালনা করবেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান বাচ্চু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমিরুল ইসলাম খান আলিম। সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজসশাহী বিভাগ), বিএনপি।

এসময় সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু, মকবুল হোসেন চৌধুরী, নাজমুল হাসান তালুকদার রানা, রকিবুল হাসান রতন, জাহাঙ্গীর হোসেন ভূইয়া সেলিম, রাকিবুল করিম খান পাপ্পু, ,তাঁতীদল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম মওলা খাঁন বাবলু, , বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী জামাল উদ্দিন ভূইয়া,  সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ভিপি শামীম খান, যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন, যুগ্ম সম্পাদক নুর কায়েম সবুজ, সাংবাদিক হারুন অর রশিদ খান হাসান, মুন্সি জাহেদ আলম, লিয়াকত আলী খান, সাব্বির হোসেন ভূইয়া সাফী,সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ সুইট, আলমগীর আলম, দফতর সম্পাদক তানভীর মাহমুদ পলাশ, প্রচার সম্পাদক আলমগীর হোসেন জুয়েল, সহ-দফতর সম্পাদক সাংবাদিক শেখ মো. এনামুল হক, সহ-প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক রেজাউল করিম খান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সহসম্পাদক সাংবাদিক এম দুলাল উদ্দিন আহমেদ,সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরকার মো. রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. এস এম নাজমুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সভাপতি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু, সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদ, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মতিয়ার রহমান, সদস্য সচিব টি এম শাহাদত হোসেন ঠান্ডু,জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিনা ইয়াসমিন হাসি,সাধারন সম্পাদক এলেমা বেগম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল কায়েস, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আহসান হাবীব উজ্জ্বলসহ বিএনপি ও তার সকল অংগ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্র আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বললেন জয়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৪৯ অপরাহ্ণ
ছাত্র আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বললেন জয়

ছাত্র আন্দোলনকারীরা নিজেরাই জাতির সামনে নিজেদের রাজাকার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

ওই পোস্টে সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেন, ‘আমরা অনলাইনে দেখেছি কীভাবে ছাত্রদের আন্দোলনকে জামায়াত-শিবির নিয়ন্ত্রণ করেছে, এমনকি তারা নিজেরাও স্বীকার করেছে।’

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলতে তাদের কর্মকাণ্ড আপনারা দেখেছেন উল্লেখ করে জয় লিখেন, ‘এখন তারা প্রকাশ্যে আমাদের মুক্তির সংগ্রামে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করছে। নিজেদের রাজাকার হিসেবে নিজেরাই আবার জাতির সামনে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে।’

বুধবার আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এসব দিবস উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হয়।

বাতিল হওয়া আটটি দিবসের মধ্যে পাঁচটিই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারকেন্দ্রিক।

দিবসগুলো ছিল- ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে বলা হয়েছে- উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

আজ থেকে সরকারি দামে ডিম বিক্রি করবে বড় কোম্পানিগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৪৭ অপরাহ্ণ
আজ থেকে সরকারি দামে ডিম বিক্রি করবে বড় কোম্পানিগুলো

ডিমের বাজারের চলমান অস্থিরতা কাটাতে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সরকারি দামে ডিম বিক্রির বিশেষ কার্যক্রম। এরই অংশ হিসেবে রাজধানীতে ডিমের প্রধান দুটি পাইকারি বাজার তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারে প্রতিদিন ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করবে এ শিল্পের বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়ক বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি)।

সেখানে বলা হয়েছে, প্রাথমিকভাবে ঢাকায় এ কার্যক্রম শুরু করা হলেও সারাদেশেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় ‘জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর’ এর মহাপরিচালক মো. আলীম আখতার খান কাপ্তান বাজারে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তেজগাঁও বাজারে এ কার্যক্রম শুরু হবে শুক্রবার থেকে।

এ বিষয়ে বিপিআইসিসির যুগ্ম-আহ্বায়ক মসিউর রহমান বলেন, সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও পোল্ট্রি স্টেকহোল্ডাররা একত্রে বসে ডিমের যৌক্তিক উৎপাদন খরচসহ উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে ডিমের মূল্য নির্ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ের পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টিজনিত বন্যার কারণে দেশের প্রায় এক-চতুর্থাংশ জেলার পোল্ট্রি খামার ক্ষতিগ্রস্ত হলে দৈনিক প্রায় ৬০-৭০ লাখ ডিমের উৎপাদন কমে যায়। এর ফলে চাহিদা ও জোগানের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়।

তিনি বলেন, দেশের এ সংকটকালীন সময়ে একটি মহল অতিরিক্ত মুনাফা লোটার চেষ্টা করলে ডিমের বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়। দেশ ও মানুষের বৃহত্তর স্বার্থে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একাত্ম হয়ে পোল্ট্রি শিল্পের কেন্দ্রীয় সংগঠন বিপিআইসিসি আগামী ১৫ দিনের যে বিশেষ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে তাতে খামার থেকে প্রতিটি ডিম ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১২ টাকায় পাওয়া যাবে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, সরকারের বাজার তদারকি সংস্থা, ডিম উৎপাদনকারী বড় খামারি ও পাইকারি আড়তদারদের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠা এ উদ্যোগ সফল করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বিপিআইসিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত ১৫ অক্টোবর সকালে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে এবং দুপুরে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পৃথক দুটি সভা হয়। ওইদিন সন্ধ্যায়ই বিপিআইসিসির উদ্যোগে ডিম উৎপাদনকারী বড় খামারিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি অনলাইন সভা আহ্বান করা হয়। পরদিন ১৬ অক্টোবর বড় খামারি এবং তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারের পাইকারি আড়তদারদের প্রতিনিধি সমন্বয়ে আরও একটি সভা হয়। যেখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে রাজধানী ঢাকায় ডিমের সরবরাহ ও বিপণন সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।

পরবর্তীতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে রাজধানীর কাপ্তান বাজারে সরকারি দামে ডিম বিক্রির কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সময় স্বল্পতার কারণে তেজগাঁও পাইকারি বাজারে যথাসময়ে ডিমের চালান পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না; তাই একদিন পর শুক্রবার থেকে তেজগাঁও বাজারের কার্যক্রম শুরু হবে।

এ কার্যক্রমে ডিম সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- কাজী ফার্মস, ডায়মন্ড এগস লি., প্যারাগন পোল্ট্রি, পিপলস পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, নারিশ পোল্ট্রি, ভিআইপি শাহাদত পোল্ট্রি, নর্থ এগ লি., নাবিল অ্যাগ্রো, আর.আর.পি, রানা পোল্ট্রি, চাঁদ অ্যাগ্রো, কৃষিবিদ পোল্ট্রি, চিত্রা অ্যাগ্রো, আমান পোল্ট্রি এবং মেগা পোল্ট্রি। আফিল এগ্রো এবং প্রাণ অ্যাগ্রো পরবর্তীতে এ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হবে বলে আশা করছে বিপিআইসিসি।