খুঁজুন
শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ২৩ কার্তিক, ১৪৩২

চীনের ‘নতুন মহাপ্রাচীর’, নেপালে শঙ্কার ছায়া

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:২৮ পূর্বাহ্ণ
চীনের ‘নতুন মহাপ্রাচীর’, নেপালে শঙ্কার ছায়া

সম্প্রতি নেপালের হুমলা জেলায় চীনের বিরুদ্ধে সীমান্ত লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বলছেন, চীনের এই কর্মকাণ্ড তাদের জমি ও জীবনযাত্রার ওপর হুমকি সৃষ্টি করছে। তিব্বত ও নেপালের মধ্যে থাকা এই সীমান্তে চীনা বাহিনী প্রাচীর ও কাঁটাতারের বেড়া তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নজরদারি ক্যামেরা ও সশস্ত্র প্রহরী।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস এ খবর জানিয়েছে। এলাকাটি তিব্বতের উচ্চ মালভূমিতে অবস্থিত। সেখানে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সমর্থনে একটি বিশাল বার্তা লেখা রয়েছে: ‘চীনা কমিউনিস্ট পার্টি দীর্ঘজীবী হোক’। এটি ৬০০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি পাহাড়ের ওপর খোদাই করা, যা মহাকাশ থেকে দৃশ্যমান।

নেপালের নেতারা এই সমস্যাগুলোকে স্বীকার করতে নারাজ। চীনের অর্থনৈতিক ও আদর্শিক প্রভাবের অধীনে থাকায়, নেপাল সরকার ২০২১ সালের একটি প্রতিবেদনের সুপারিশ অগ্রাহ্য করেছে। ওই প্রতিবেদনে হুমলায় সীমান্ত লঙ্ঘনের বিষয় উল্লেখ করা হয়েছিল।

২০২১ সালে নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা, জরিপকারীরা ও পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে একটি পরিদর্শন দল গঠন করা হয়। তারা ১৯৬০ সালের মানচিত্র ব্যবহার করে সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। প্রতিবেদনে চীনের সামান্য অগ্রসরতার কথা উল্লেখ করা হয়। তবে এর চেয়েও বড় বিষয় ছিল চীনের ভৌগোলিক কৌশলগত উদ্দেশ্য নিয়ে উদ্বেগ।

চীনের সরকার নিজেদের শান্তির প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে। গত বছর চীনের ন্যাশনাল এথনিক অ্যাফেয়ার্স কমিশনের প্রধান প্যান ইউয়ে বলেন, ‘চীন কখনও প্রতিবেশী দেশগুলোকে উপনিবেশ বানায়নি।’

তবে ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা। ১৯৭৯ সালে চীন ভিয়েতনামে অস্থায়ীভাবে আক্রমণ চালায় এবং ভারত-চীনের মধ্যে সীমান্ত যুদ্ধ হয়েছে। তিব্বতের সুরক্ষা ও আধুনিকীকরণের নামে চীন সেখানে অবকাঠামো গড়ে তুলেছে।

হিলসার সীমান্তবর্তী এলাকা দুই দেশের পৃথক জগৎকে আলাদা করে রেখেছে। তিব্বতের দিকে আধুনিক ভবন ও সুরক্ষিত সড়ক থাকলেও নেপালের অংশে কাঠের ঘর ও বিদ্যুৎহীন অবস্থা বিরাজমান।

জেলার বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, সীমান্তের কয়েকটি স্থানে চীন নেপালের ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে। তারা আরও জানিয়েছেন, চীনা নিরাপত্তা বাহিনী নেপালের তিব্বতি জনগণের ধর্মীয় স্বাধীনতা রোধ করছে, বিশেষ করে দালাই লামার ছবি প্রদর্শনে বাধা দিচ্ছে। এছাড়া, চীনা সুরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের ফলে তিব্বতের শরণার্থীদের নেপালে পালিয়ে আসা কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে।

নেপালের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এন.পি. সাউদ বলেন, ‘সীমান্তের বিষয় কোনও গোপনীয়তা নয়’। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

পরবর্তীতে নেপালের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরজু রানা দেবা বলেন, তিনি চীনের বেড়া স্থাপন বা হুমলার প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত নন।

ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের চায়না পাওয়ার প্রজেক্টের একজন ফেলো ব্রায়ান হার্ট বলেন, চীন যদি প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ তৈরি করে সুবিধা নিতে থাকে, তাহলে তা অন্যান্য দেশকে হুমকির মুখে ফেলবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নেপালের উচিত সীমান্ত নিয়ে চীনের সঙ্গে আলোচনা পুনরায় শুরু করা এবং জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়গুলো খোলাসা করা। নেপালের মতো ছোট দেশগুলোর পক্ষে চীনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া কঠিন, তবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সমর্থন পেলে এ ব্যাপারে সমাধানের পথে এগোনো সম্ভব হতে পারে।

সংস্কারবিরোধী রাজনীতি মুজিববাদকে প্রাসঙ্গিক করে তুলছে: আসিফ মাহমুদ

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ২:১০ অপরাহ্ণ
সংস্কারবিরোধী রাজনীতি মুজিববাদকে প্রাসঙ্গিক করে তুলছে: আসিফ মাহমুদ

৫ আগস্টের পর সংস্কারবিরোধী এবং প্রতিক্রিয়াশীল রাজনীতি মুজিবাদী রাজনীতিকে আবার প্রাসঙ্গিক করে তুলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

আসিফ মাহমুদ বলেন, ৫ আগস্টের পরে আমাদের মধ্যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে, বিপ্লবের যারা স্টেকহোল্ডার তাদের মধ্যে কেউ কেউ সংস্কারবিরোধী রাজনীতিটা করল; মানে এটার আউটকামটা আসলে দেশের জন্য কী, এটা একটা প্রশ্ন। আরেকটা প্রশ্ন থাকে যে, কেউ কেউ রিঅ্যাকশনারি (প্রতিক্রিয়াশীল) রাজনীতিতে ঢুকে গেল এবং এই রিঅ্যাকশনারি পলিটিক্সে ঢোকার মাধ্যমে তারা মুজিববাদী রাজনীতিকে আবার প্রাসঙ্গিক করে তুলল।

তিনি বলেন, মুজিববাদী রাজনীতি একটা সময় পর্যন্ত ছিল না, যখন আপনি আবার জাতীয় সংগীতের বিতর্কে ঢুকলেন, যখন আপনি আবার এই রিঅ্যাকশন দেওয়া শুরু করলেন নতুন রাজনীতি বিনির্মাণ না করে; তখনই কিন্তু মুজিববাদী রাজনীতি আবার প্রাসঙ্গিক হওয়া শুরু করল এবং যতদিন যাচ্ছে তত বেশি প্রাসঙ্গিক করে তুলছেন আপনারা, এটা দিয়ে আসলে আমাদের কী উপকার হলো বা এর দায়টাই বা কার?

২০২৪ গণঅভ্যুত্থানের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, যদি ২০২৪ সালের গণভুত্থানের আউটকামের বিষয়ে আলাপ আসে, আমরা গণভুত্থানের পর পর তিনটা বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছিল যে সংস্কার, বিচার এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তর। বিচারের বিষয়ে যতটুকু অবগত আছি, অগ্রগতি হচ্ছে। আগামী ১৩ নভেম্বর একটা রায়ও হওয়ার কথা এবং এর প্রেক্ষিতে ফ্যাসিবাদী শক্তি আবার লকডাউন ডেকেছে ঢাকায়।

তিনি বলেন, অন্যদিকে যদি সংস্কারের কথা বলি, আমরা দেখেছি যারা সংস্কারের কথা সবচেয়ে বেশি বলতো ৫ আগস্টের পরে তারা কেন জানি সংস্কারবিরোধী রাজনীতিতে ঢুকে গেল। আমরা আসলে জানি না এই সংস্কারবিরোধী রাজনীতির আউটকামটা তাদের জন্য কী? আমাদের দেশের জন্য অবশ্যই ক্ষতি কিন্তু তাদের জন্য কোন দিক দিয়ে সফলতা বয়ে আনছে?

নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কী জানেন না জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, খুব জনপ্রিয় একটা শব্দ নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা এখনো জানি না যে আসলে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তটা কী? মানে এটা কি জিনিস? মানে কিছু পপুলিস্ট কার্যক্রম করলেই নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত হয়ে যায় না। এটার রূপরেখাটা কি লিখিত আছে? এখন পর্যন্ত বা সেটা কী যারা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের রাজনীতি করছেন বা নির্মাণ করার চেষ্টা করছেন, তারা এটা দিতে পেরেছেন কি না?

তিনি বলেন, আমিও আমার এই ক্যাপাসিটি থেকে বের হলে আমিও রাজনীতি করব। তখন আমার আসলে খুঁজতে হবে যে, আসলে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত জিনিসটা কী? বা এটা কোথায় আছে? আমাকে যদি কেউ একটা লিফলেট বা একটা পেপার না দিতে পারে যে, এটা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তাহলে আমি কীসের আশায়, কোন নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দিকে যাব? সেটা তো আমি নিজেই কনফিউজড হয়ে যাব!

আসিফ মাহমুদ বলেন, আমাদের মতো যাদের একটু জিজ্ঞাসা আছে তাদের সবারই আসলে কনফিউশনটা আছে। কারণ কিছু পপুলিস্ট অ্যাক্টিভিটি দিয়ে তো আর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত হয় না। সেটা যে কেউ এসে করতে পারে। আপনার রূপরেখাটা কোথায়, সেটা আসলে জনগণের কাছে বিশেষ করে তরুণদের কাছে তাদের আগ্রহটা বেশি, আমার মনে হয় পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

১৯৭৫ সালের সিপাহী-জনতার বিপ্লব এবং ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের যে প্রেক্ষাপট তাতে খুব বেশি পার্থক্য নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, যেটা ৫০ বছর ধরে বারবার বলা হয়েছে যে, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে শত্রুতা নয়। এখন বাস্তব পরিসরে আমরা এসে দেখি আসলে আমাদের কারো সঙ্গেই বন্ধুত্ব নেই। আমি যদি রুমে যারা আছে ১৫০, ২০০ মানুষ সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে যাই তাহলে আমার কারো সঙ্গেই আসলে প্রকৃত বন্ধুত্ব হয়ে উঠবে না। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে চেষ্টা করছি যে, মিনিংফুল ফ্রেন্ডশিপ যাদের সঙ্গে করা যায় তাদের সঙ্গে করা, যাদের সঙ্গে আমাদের আন্তর্জাতিক পরিসরের স্বার্থটা মেলে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদের সঞ্চালনায় এই গোলটেবিল বৈঠকে কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম, কর্নেল (অব.) হাসিনুর রহমান, এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, পুসাবের স্থায়ী কমিটির সদস্য ফাহমিদুর রহমান, অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট মোহাম্মদ সজল বক্তব্য দেন।

আমি নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে আসিনি: আসিফ নজরুল

রাজশাহী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ২:০৪ অপরাহ্ণ
আমি নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে আসিনি: আসিফ নজরুল

রাজশাহীর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে পরিদর্শন শেষে সেখানে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা তাকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলেও, তিনি এর কোনো জবাব দেননি। সে সময় আসিফ নজরুল বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে আমি রাজশাহীতে আসিনি।’

পরে তিনি বলেন, ‘প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি)। সারাদেশে শতাধিক টিটিসি আছে। এখানে যারা কাজ করেন, তারা কর্মসংস্থানের জন্য দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মেয়েদের যে টিটিসি রাজশাহীতে অবস্থিত সেটি বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম।

এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন ও প্রশিক্ষণার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। এসময় রাজশাহী জেলা প্রশাসকসহ টিটিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

হাসিনা-আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১:৫৮ অপরাহ্ণ
হাসিনা-আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হবে। প্রধান উপদেষ্টা, অন্য উপদেষ্টামণ্ডলী সবাই কাজ করছেন। নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই।

শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

গণভোট ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন, এখন যদি পলিটিক্যাল পার্টিগুলো ডিসিশন না নিতে পারে তাহলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ডিসিশন নেবে। অনকেই বলছেন জুলাই চার্টার করতে কৃষক, নারী, লেবারদের সঙ্গে কথা হয়নি। তাহলে পলিটিক্যাল পার্টিগুলো কি এসব মানুষদের রিপ্রেজেন্ট করে না?

তিনি বলেন, জুলাই চার্টারে সব কিছুই এসেছে। নির্বাচনের পর নতুন করে আনার ডায়ালগ হতে পারে।

শফিকুল আলম বলেন, শেখ হাসিনা ১৮ কোটি মানুষকে টেররিস্ট বলেছে। তার মানে দেশের সবাই টেররিস্ট। সবাইকে হত্যা করে উনি ক্ষমতায় আসবে। আমার মনে হয় শেখ হাসিনা-আওয়ামী লীগ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

সংস্কারবিরোধী রাজনীতি মুজিববাদকে প্রাসঙ্গিক করে তুলছে: আসিফ মাহমুদ আমি নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে আসিনি: আসিফ নজরুল হাসিনা-আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সেমির আগেই শেষ বাংলাদেশ নতুন খসড়ায় ব্যাংক-বহির্ভূত প্রতিষ্ঠান ই-মানি ইস্যু করতে পারবে