খুঁজুন
মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫, ২৩ বৈশাখ, ১৪৩২

চীনের ‘নতুন মহাপ্রাচীর’, নেপালে শঙ্কার ছায়া

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:২৮ পূর্বাহ্ণ
চীনের ‘নতুন মহাপ্রাচীর’, নেপালে শঙ্কার ছায়া

সম্প্রতি নেপালের হুমলা জেলায় চীনের বিরুদ্ধে সীমান্ত লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনগণ বলছেন, চীনের এই কর্মকাণ্ড তাদের জমি ও জীবনযাত্রার ওপর হুমকি সৃষ্টি করছে। তিব্বত ও নেপালের মধ্যে থাকা এই সীমান্তে চীনা বাহিনী প্রাচীর ও কাঁটাতারের বেড়া তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নজরদারি ক্যামেরা ও সশস্ত্র প্রহরী।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস এ খবর জানিয়েছে। এলাকাটি তিব্বতের উচ্চ মালভূমিতে অবস্থিত। সেখানে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সমর্থনে একটি বিশাল বার্তা লেখা রয়েছে: ‘চীনা কমিউনিস্ট পার্টি দীর্ঘজীবী হোক’। এটি ৬০০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি পাহাড়ের ওপর খোদাই করা, যা মহাকাশ থেকে দৃশ্যমান।

নেপালের নেতারা এই সমস্যাগুলোকে স্বীকার করতে নারাজ। চীনের অর্থনৈতিক ও আদর্শিক প্রভাবের অধীনে থাকায়, নেপাল সরকার ২০২১ সালের একটি প্রতিবেদনের সুপারিশ অগ্রাহ্য করেছে। ওই প্রতিবেদনে হুমলায় সীমান্ত লঙ্ঘনের বিষয় উল্লেখ করা হয়েছিল।

২০২১ সালে নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা, জরিপকারীরা ও পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে একটি পরিদর্শন দল গঠন করা হয়। তারা ১৯৬০ সালের মানচিত্র ব্যবহার করে সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। প্রতিবেদনে চীনের সামান্য অগ্রসরতার কথা উল্লেখ করা হয়। তবে এর চেয়েও বড় বিষয় ছিল চীনের ভৌগোলিক কৌশলগত উদ্দেশ্য নিয়ে উদ্বেগ।

চীনের সরকার নিজেদের শান্তির প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে। গত বছর চীনের ন্যাশনাল এথনিক অ্যাফেয়ার্স কমিশনের প্রধান প্যান ইউয়ে বলেন, ‘চীন কখনও প্রতিবেশী দেশগুলোকে উপনিবেশ বানায়নি।’

তবে ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা। ১৯৭৯ সালে চীন ভিয়েতনামে অস্থায়ীভাবে আক্রমণ চালায় এবং ভারত-চীনের মধ্যে সীমান্ত যুদ্ধ হয়েছে। তিব্বতের সুরক্ষা ও আধুনিকীকরণের নামে চীন সেখানে অবকাঠামো গড়ে তুলেছে।

হিলসার সীমান্তবর্তী এলাকা দুই দেশের পৃথক জগৎকে আলাদা করে রেখেছে। তিব্বতের দিকে আধুনিক ভবন ও সুরক্ষিত সড়ক থাকলেও নেপালের অংশে কাঠের ঘর ও বিদ্যুৎহীন অবস্থা বিরাজমান।

জেলার বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, সীমান্তের কয়েকটি স্থানে চীন নেপালের ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে। তারা আরও জানিয়েছেন, চীনা নিরাপত্তা বাহিনী নেপালের তিব্বতি জনগণের ধর্মীয় স্বাধীনতা রোধ করছে, বিশেষ করে দালাই লামার ছবি প্রদর্শনে বাধা দিচ্ছে। এছাড়া, চীনা সুরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের ফলে তিব্বতের শরণার্থীদের নেপালে পালিয়ে আসা কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে।

নেপালের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এন.পি. সাউদ বলেন, ‘সীমান্তের বিষয় কোনও গোপনীয়তা নয়’। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

পরবর্তীতে নেপালের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরজু রানা দেবা বলেন, তিনি চীনের বেড়া স্থাপন বা হুমলার প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত নন।

ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের চায়না পাওয়ার প্রজেক্টের একজন ফেলো ব্রায়ান হার্ট বলেন, চীন যদি প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ তৈরি করে সুবিধা নিতে থাকে, তাহলে তা অন্যান্য দেশকে হুমকির মুখে ফেলবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নেপালের উচিত সীমান্ত নিয়ে চীনের সঙ্গে আলোচনা পুনরায় শুরু করা এবং জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়গুলো খোলাসা করা। নেপালের মতো ছোট দেশগুলোর পক্ষে চীনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া কঠিন, তবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সমর্থন পেলে এ ব্যাপারে সমাধানের পথে এগোনো সম্ভব হতে পারে।

মোঃ মাহফুজুর রহমান, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫, ১০:১১ অপরাহ্ণ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের তাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে এবং তাদের নিজ নিজ সমাজে অর্থবহ পরিবর্তন আনতে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে আরও বেশি অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

নরওয়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের একদল তরুণ রাজনৈতিক কর্মী মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁর সাথে দেখা করতে গেলে প্রধান উপদেষ্টা এই আহ্বান জানান।

‘আমরা তরুণদের রাজনীতিতে যোগদানের জন্য উৎসাহিত করছি; অন্যথায় তারা নীতি নির্ধারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারবে না,’ প্রধান উপদেষ্টা সফররত রাজনৈতিক কর্মীদের বলেন।

সফররত নরওয়ের প্রতিনিধিদের মধ্যে রয়েছেন সমাজতান্ত্রিক যুব সংগঠনের উপ-নেতা নাজমা আহমেদ; AUF-এর আন্তর্জাতিক নেতা এবং কেন্দ্রীয় বোর্ডের সদস্য ফাওজি ওয়ারসাম; সেন্টার পার্টির সদস্য ডেন স্কোফটারড; কনজারভেটিভ পার্টির সদস্য ওলা স্ভেনবি; খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাটসের সদস্য হ্যাডল রাসমাস বুল্যান্ড; গ্রিন পার্টি-অনুমোদিত গ্রুপ গ্রিন ইয়ুথের সদস্য টোবিয়াস স্টোকল্যান্ড; এবং ইয়ং লিবারেলসের প্রাক্তন নেতা থাইরা হাকনসলোক্কেন।

প্রধান উপদেষ্টা তাদের রাজনৈতিক পটভূমি, দৃষ্টিভঙ্গি এবং কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। তিনি নরওয়ের মূলধারার রাজনীতিতে তরুণদের অংশগ্রহণের শতাংশ সম্পর্কেও জিজ্ঞাসা করেন।

সফররত রাজনৈতিক কর্মীরা বাংলাদেশের তরুণদের সাথে দেখা করার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন, বলেন যে এই তরুণ বাংলাদেশিদের অনেকেই তাদের জীবদ্দশায় ভোটও দিতে পারেননি।

তারা জিজ্ঞাসা করেন যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য কী করছে।

‘নতুন সরকারের মূল প্রতিশ্রুতি হলো পদ্ধতিগত সংস্কার। গত ১৫ বছর ধরে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। তিন মেয়াদে একটি ভুয়া ভোটদান ব্যবস্থা চালু ছিল; কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল যে এটি একটি বিশাল সাফল্য, বাস্তবে কেউ ভোট দিতে পারেনি। তাই তরুণরা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলির সংস্কার প্রয়োজন,’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন।

দেশের রাজনৈতিক পরিবেশকে “পুরাতন” বলে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে প্রধান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে তা হল ‘উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া জঞ্জাল পরিষ্কার করা’।

‘ধ্বংসস্তূপ থেকে টুকরো তুলে নতুন শুরুতে নতুন কাঠামো তৈরি করাই চ্যালেঞ্জ,’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন।

‘এটি আমাদের জন্য একটি ক্রান্তিকাল। আমি আশা করি এই ক্রান্তিকাল সংক্ষিপ্ত হবে,’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন।

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫, ৪:২৬ অপরাহ্ণ
ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের চেয়ারম্যান ড. সাবের আহমেদ চৌধুরী, জাতীয় শিক্ষা-সেবা পরিষদের চেয়ারম্যান ড. হাসনান আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এসএম ফরমানুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের এনআইডি ডাটাবেজে ঢুকতে দেবে না ইসি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ১০:২৯ অপরাহ্ণ
রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের এনআইডি ডাটাবেজে ঢুকতে দেবে না ইসি

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা ও বিদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ডাটাবেজে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।

হুমায়ুন কবীর বলেন, রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আগে সিদ্ধান্ত ছিল, তথ্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে এপিআইয়ের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তথ্য তাদের কাছেই থাকবে। আমরা যেখান থেকেই হোক, রোহিঙ্গাদের তথ্য যাচাই করতে পারলেই চলবে।

তিনি আরও জানান, রোহিঙ্গাদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য কোন মন্ত্রণালয়ে সার্ভার থাকবে, সে বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সরকার বিকল্প কোনও সিদ্ধান্ত নিলে এনআইডি কর্তৃপক্ষ সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।

এনআইডি সংশোধন প্রসঙ্গে মহাপরিচালক বলেন, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদেরও এনআইডি সংশোধনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। মানুষের যৌক্তিক আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য কমিশন ও সচিবালয় একযোগে কাজ করছে।

তিনি জানান, এনআইডি সংশোধনের বিপুল সংখ্যক আবেদন ঝুলে রয়েছে। সেগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য কর্মকর্তা পর্যায়ে দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। পাশাপাশি এনআইডি সেবা সহজ করতে কর্মকর্তা পর্যায়ে কিছু ক্ষমতা পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।

হুমায়ুন কবীর বলেন, বর্তমানে ডাটাবেজে ৫০০-এর বেশি ডাবল এনআইডি রয়েছে। প্রতিটি তথ্য আলাদাভাবে যাচাই করা সম্ভব নয়। তবে কোনও অভিযোগ এলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিই।

তিনি আরও জানান, এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়ায় আগামী সপ্তাহে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা যাবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়ার প্রতিনিধিদের নিয়ে এনআইডি বিষয়ক সেমিনার আয়োজনের চিন্তা আছে। যারা এনআইডি সেবাকে সহজ করতে ভূমিকা রাখছেন তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে। রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি রাখা হবে কিনা তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গা অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা সম্প্রতি ৫৬টি বিশেষ উপজেলাসহ দেশব্যাপী নিবন্ধন কাজ শেষ করেছি। আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কারণে রোহিঙ্গারা ভোটার হতে পারবে না। নিবন্ধনের সময় কঠোর যাচাই-বাছাই করা হবে।

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন প্রসঙ্গে এনআইডি মহাপরিচালক জানান, বর্তমানে ৮টি দেশে এ কার্যক্রম চলছে এবং আগামী সপ্তাহে কানাডাতেও চালু হবে। এতে মোট ৯টি দেশে প্রবাসীদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার কাজ চলবে।

তিনি বলেন, অন্যান্য দেশে কার্যক্রম সম্প্রসারণে দূতাবাসে স্থান সংকট একটি বড় সমস্যা। অর্থ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিটিং করেছি। আগামী সপ্তাহে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সমস্যাগুলো চিহ্নিত ও সমাধান করে অন্তত ৪০টি দেশে কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এছাড়া, আমেরিকায় এখনও অনুমোদন না পাওয়ায় সেখানকার কার্যক্রম শুরু করা যায়নি বলেও জানান তিনি।