খুঁজুন
শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১

পৃথক সচিবালয় চেয়ে প্রধান বিচারপতির চিঠি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:৪৫ অপরাহ্ণ
পৃথক সচিবালয় চেয়ে প্রধান বিচারপতির চিঠি

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় চেয়ে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। রবিবার দুপুরে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের পাবলিক রিলেশন অফিসার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

চিঠিতে বলা হয়, বিশ্বায়নের এই যুগে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকাঠামোতে সাংবিধানিক বিধিবিধানের আলোকে সরকার তথা নির্বাহী বিভাগের একচ্ছত্র ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতির প্রয়োগ ও চর্চার বিষয়টি সর্বজনবিদিত। আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের তিনটি বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার পৃথকীকরণ কার্যকররূপে বাস্তবায়িত না হলে রাষ্ট্রে সংবিধানের সুসংহত চর্চা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এর ফলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগসমূহের মধ্যে ক্ষমতার সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা একদিকে যেমন ব্যহত হয়, তেমনি সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশ একটি সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে, দীর্ঘদিন ধরে বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের কর্তৃত্ব প্রয়োগের প্রবণতার যে চর্চা অব্যাহত রয়েছে তা রোধ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে, এর ফলে স্বাধীনতার পর হতে অদ্যাবধি আমাদের দেশে আইনের শাসন ও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা চর্চার সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অথচ, আমাদের সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ নিশ্চিতকরণকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

তাই দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের সংবিধানে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক রাখার কথা বলা হলেও সমকালীন রাজনৈতিক বাস্তবতায় এদেশে বিচার বিভাগের কার্যকর পৃথকীকরণ অসম্পূর্ণই থেকে গিয়েছে। তবে একথা অনস্বীকার্য যে, এমন একটি প্রেক্ষাপট সত্ত্বেও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ৭৯/১৯৯৯ নম্বর সিভিল আপিল মামলার রায়ে (যা মাসদার হোসেন মামলা নামেই অধিক সমাদৃত) নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পূর্ণ রূপরেখা তুলে ধরার মাধ্যমে আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতির বাস্তবায়নের পথকে সুগম করে দিয়েছে। উক্ত রায়ে ক্ষমতার পৃথকীকরণের যে রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে তার অন্যতম মৌলিক ভিত্তি হলো দেশের বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। মাসদার হোসেন মামলার রায়ে একাধিকবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের প্রসঙ্গ এসেছে।

আর বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের সর্বোত্তম কার্যকর উপায় স্বাধীন বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। এ কারণে উক্ত মামলার রায়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত বর্তমানে প্রচলিত দ্বৈত-শাসন কাঠামো তথা অধস্তন আদালতের বিচারকগণের নিয়োগ, বদলি, শৃঙ্খলা প্রভৃতি বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের যে যৌথ এখতিয়ার রয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করে বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠাকে ক্ষমতার পৃথকীকরণের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করেছে।

এ কথা সত্য যে, বিগত বছরগুলোতে রাজনৈতিক সরকারের অনীহার কারণে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ সম্ভবপর হয়নি। এ কারণে বিগত জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বর্তমান সময় হচ্ছে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের শ্রেষ্ঠ সময়। এ প্রচেষ্টার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ হতে সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা। কেননা, কেবল পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই আমাদের দেশে দক্ষ, নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন বিচার কাজের মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদে হাইকোর্ট বিভাগের অধস্তন সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ওপর অর্পণ করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রি অধস্তন আদালতের বিভিন্ন বিষয় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট তথা হাইকোর্ট বিভাগকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করে থাকে।

কিন্তু হাইকোর্ট বিভাগের এই তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ নয়। কেননা বিদ্যমান কাঠামোতে আইন মন্ত্রণালয় হতে অধস্তন আদালত-সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব আসার পর হাইকোর্ট বিভাগ তার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুসারে অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ হাইকোর্ট বিভাগের একচ্ছত্র অধিকার। তাই সাংবিধানিক এই বাধ্যবাধকতা সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক।

এ ছাড়া, বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মামলার সংখ্যা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বৃদ্ধি, অধস্তন আদালতের বিচারকের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারণে সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মপরিধি পূর্বের তুলনায় ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলেও বিচার বিভাগের জন্য পৃথক একটি সচিবালয় স্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।

তাই সার্বিক বিশ্লেষণে শুধু পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই অধস্তন আদালতের বিচারকগণের শৃঙ্খলা, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি এবং অন্যান্য বিষয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

সালমান এফ রহমানের মূল চক্রের গোপন খবর ফাঁস করলেন আল জাজিরার সাংবাদিক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৫৪ অপরাহ্ণ
সালমান এফ রহমানের মূল চক্রের গোপন খবর ফাঁস করলেন আল জাজিরার সাংবাদিক

আল জাজিরার জনপ্রিয় অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকার নাইন সায়ের বলেছেন, বিদেশে অর্থ পাচার ও সংঘবদ্ধ অর্থনৈতিক অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা কখনোই একা কাজ করেন না। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সায়ের জানান, এসব অপরাধের পেছনে থাকে একটি সুসংগঠিত ও প্রভাবশালী চক্র, যারা মূল ব্যক্তির অনুপস্থিতিতেও কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সক্ষম। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, সালমান এফ রহমানের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে, যার সদস্যরা সবাই পরিচিত মুখ হলেও, গ্রেফতার করা হয় শুধুমাত্র সালমানকেই।

তিনি বলেন, যদি সত্যিকারের বিচার বা ব্যবস্থা নিতে হয়, তাহলে সালমানের সকল অপারেশন যারা পরিচালনা করেন, সেই চক্রের সদস্যদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে। সায়েরের দাবি অনুযায়ী, এই চক্রের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা হলেন—ওসমান কায়সার চৌধুরি, সৈয়দ নাভেদ হোসেন, মোস্তফা জামানুল বাহার ও মোঃ লুৎফর রহমান।

তিনি আরও বলেন, এই চারজন শুধু সালমান নয়, তার ভাই সোহেলকেও সহায়তা করেছেন অর্থনৈতিক অপরাধে, এবং বছরের পর বছর ধরে তারা এসব কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন। যদিও কিছুদিন আগে ওসমান কায়সার চৌধুরিকে আটক করা হয়েছিল, পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলেও দাবি করেন তিনি।

সায়েরের এই বক্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে এবং অর্থপাচার বিরোধী কার্যক্রমে সংশ্লিষ্টদের আরও দায়বদ্ধতার দাবি উঠেছে।

অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার নেবে লংকা-বাংলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৭ অপরাহ্ণ
অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার নেবে লংকা-বাংলা

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটি লিটিগেশন ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ‘অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার/অফিসার’ পদে কর্মী নিয়োগে বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) প্রকাশ করেছে এ বিজ্ঞপ্তি। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ৮ মে তারিখের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি;

বিভাগের নাম: লিটিগেশন ম্যানেজমেন্ট;

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার/অফিসার;

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়;

চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন;

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে;

অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য হবেন;

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন;

প্রার্থীর বয়স: ৩৪ বছরের মধ্যে হতে হবে;

কর্মস্থল: ঢাকা;

আবেদনের যোগ্যতা:

*এলএলবি, এলএলএম ডিগ্রি থাকতে হবে;

*ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে (ফ্রেশাররাও আবেদন করতে পারবেন);

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে আবেদন করতে পারবেন;

আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ৮ মে ২০২৫;

কাজের ক্ষেত্র, আবেদনপদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

সূত্র: বিডিজবস ডটকম

আল-আকসার ইমামের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইসরাইল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
আল-আকসার ইমামের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইসরাইল

মসজিদ আল-আকসার শেখ মুহম্মদ সেলিমকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসরাইল। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি খুতবায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর গণহত্যার সমালোচনা ও নিন্দা করেছেন।

সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, শুক্রবার (১১ এপ্রিল) জুমার নামাজে খুতবা দেওয়ার সময় গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বাহিনীর সামরিক অভিযান ও অব্যাহত গোলাবর্ষণের নিন্দা জানান শেখ মুহম্মদ সেলিম। সেই সঙ্গে তিনি অভিযান বন্ধের জন্য ইসরাইলের প্রতি আহ্বানও জানান।

নামাজ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় আল আকসার একটি ফটক থেকে শেখ মুহম্মদ সেলিমকে আটক করে ইসরাইলি পুলিশ। পরে তাকে পূর্ব জেরুজালেমের একটি থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেওয়া হয় আর দেওয়া হয় ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা। এই সাত দিন তিনি আল-আকসা চত্বরে প্রবেশ করতে পারবেন না, যদি করেন তাকে গ্রেঢতার করা হবে।

আল-আকসা মসজিদ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে ইসলামিক এনডৌমেন্ট ডিপার্টমেন্ট নামের একটি দপ্তর। ইসরাইলি সরকারের অধীনে থাকা এই দপ্তরের এক কর্মকর্তা আনাদোলু এজেন্সিকে জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বাড়তে পারে।

এর আগে আল আকসার আরেক ইমাম শেখ একরিমা সাবরিকে মসজিদ চত্বরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ইসরাইল। একরিমা সাবরি’র অপরাধ— তিনি আল আকসার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ক্ষমতাসীন ফাতাহ সরকারের হাতে ন্যাস্ত করার পক্ষে জনমত গঠন করা শুরু করেছিলেন।