খুঁজুন
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

সাফজয়ী মেয়েদের জন্য পুরস্কারের ঘোষণা আসছে, জানালেন তাবিথ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৭ অপরাহ্ণ
সাফজয়ী মেয়েদের জন্য পুরস্কারের ঘোষণা আসছে, জানালেন তাবিথ

নির্বাচনের পর আজ প্রথম বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে এসছিলেন নব নির্বাচিত সভাপতি তাবিথ আউয়াল। সেখানে সকলের সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি।
কথা বলেছেন সাফজয়ী নারী দলের সঙ্গেও। খুব শিগগিরই তাদের পুরস্কৃত করা হবে সাবিনাদের, সে কথাও জানিয়েছেন বাফুফে প্রধান।

আগামী ৯ নভেম্বর বাফুফের নির্বাহী কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেই সভায় সাফজয়ী দলের জন্য পুরস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তাবিথ।

আর আগে যেদিন সাফ জিতে নারী ফুটবল দল দেশে ফেরে, তখনই পুরস্কারের কথা জানিয়েছিলেন বাফুফের সিনিয়র সহ সভাপতি ইমরুল হাসান। তিনিও বলেছিলেন, ৯ নভেম্বর নির্বাহী কমিটির সভায় সাফজয়ী দলের জন্য বড় পুরস্কারের ঘোষণা আসবে।

আজ বাফুফে ভবনে নতুন সভাপতির আগমন উপলক্ষে নির্বাহী কমিটির অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি ভবনের সব স্টাফদের সঙ্গে দেখা করেন নতুন সভাপতি। এরপর সাফজয়ী দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। সৌজন্য সাক্ষাতের পর গণমাধ্যমে কথা বলেন তাবিথ আউয়াল। তিনি বলেন, ‘আমর এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করিনি। আগামী ৯ তারিখ আমাদের প্রথম নির্বাহী কমিটির সভা রয়েছে। সেখান থেকে আমরা আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবো আগামী চার বছরের জন্য। ’

‘আজ আমরা যে ফেডারেশনে এসেছি সকল স্টাফদের সঙ্গে একদম শীর্ষ কর্মকর্তাদের থেকে শুরু করে ক্লিনার পর্যন্ত সকলের সঙ্গে আমরা বসে পরিচিতি সভা করেছি। এছাড়া ছোট একটা মতবিনিময় সভা করেছি। এরপরই আমরা আমাদের চ্যাম্পিয়ন দলের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছি এবং আগামী দিনের প্ল্যানিং নিয়ে কিছু কথা বলেছি। শিগগিরই আমরা আগামী দিনের পরিকল্পনা নিয়ে সিরিয়াসলি বসবো, আমাদের নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে এবং আমাদের সাব কমিটির পক্ষ থেকে। আজকে জাস্ট একটা সোশ্যাল গেদারিং বলতে পারেন আমাদের পক্ষ থেকে। ’

‘আজকে আমরা কোনো সিরিয়াস আলোচনা করিনি। কারও সঙ্গেই না। স্টাফদের সঙ্গেও না। নারী ফুটবলারদের সঙ্গেও না। ৯ তারিখে নির্বাহী কমিটির সভার পরপরই আমরা সিরিয়াস ডিসকাশনে যাবো। আজকে আমরা শুধুই দেখা করতে চেয়েছি। এটা ফুটবল, এটা একটা উৎসবের জায়গা। এখানে এত সিরিয়াস হওয়ার কিছু নেই। খেলোয়াড়সুলভ মনমানসিকতা নিয়েই আমরা আগামী চার বছর পার করতে চাই। সেই বার্তা দিতেই আমরা এখানে এসেছিলাম,’ যোগ করেন তিনি।

নির্বাহী কমিটির সভার পরই সাফজয়ী ফুটবলারদের জন্য পুরস্কারের ঘোষণা আসবে বলে জানিয়েনে তাবিথ। তিনি বলেন, ‌‘সারপ্রাইজ আমি বলতে চাই না। কারণ আমরা নির্বাহী কমিটির সবাই মনে করি, নারী ফুটবল দল যা অর্জন করেছে এরপর তারা একটা পুরস্কার ডিজার্ভ করে। ৯ তারিখের নির্বাহী কমিটির সভায় আমরা সেই সিদ্ধান্ত পাশ করিয়ে এরপর সবাইকে বলবো। ’

‘বিএফএফএর পক্ষ থেকে ৯ তারিখে একটা ঘোষণা আসবে। অনেক ব্যক্তি এবং ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা এবং পুরস্কার দিতে চায়। সেই আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে। তাদের কাছ থেকে আমরা ফাইনাল কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি। তবে বাফুফে থেকে একটা ঘোষণা আসছে এটা নিশ্চিত। আর্থিক স্বচ্ছ্বতা বজায় রাখতে নির্বাহী কমিটির সভাতেই সেই সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হলে ঘোষণা দেওয়া হবে,’ যোগ করেন তিনি।

নতুন কমিটি নিয়ে নতুনভাবে এগিয়ে যেতে চান তাবিথ আউয়াল। চার বছর আগে বাফুফে নির্বাচনে হেরে বিদায় নিয়েছিলেন তৎকালীন সহসভাপতি। চার বছর পর বাফুফে প্রেসিডেন্ট হিসেবে এসেছেন তিনি। এ নিয়ে তাবিথ বলেন, ‘চার বছর আগে অক্টোবর মাসেই আমি ফেডারেশন থেকে বিদায় নিয়েছিলাম। আমার সঙ্গে বিগত কমিটির অনেকেই নতুনভাবে বিজয়ী হয়ে এসেছে, তাদের অভিনন্দন। তার সঙ্গে কিছু নতুন চেহারাও এবার প্রথমবারের মতো ফেডারেশনে এসেছে।

এছাড়া তৃতীয় গ্রুপ আছে আমার মতো যারা বাইরে ছিলেন এক-দুই টার্ম, তারাও আবার ব্যাক করেছেন। এরকম তিন রকমের এক্সপেরিয়েন্স আমরা কাজে লাগাতে যাচ্ছি। এটা নিশ্চয়ই আমাদের সফলতা এনে দেবে সামনে। ’

‘বাফুফেতে এসে আমার খুব ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে আমি আমার বাসায় ফিরেছি। বাসায় ফিরে আমি একটা চ্যাম্পিয়ন দলের কাছে ফিরে এসেছি। এটাও ভিন্ন মাত্রা যোগ করছে। এরকম একটা স্ট্যান্ডার্ডে আমরা নতুন কমিটি জয়েন করেছি। আমরা আশা করবো চার বছর পরে এর চেয়ে আর বেশি স্ট্যান্ডার্ডে আমাদের খেলোয়াড়রাও খেলবে এবং আমাদের শিরোপাও থাকবে,’ শেষ করেন তিনি।

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলা একমাসেও অপরাধী গ্রেফতার হয়নি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে সাংবাদিক শাহীন খানের ওপর হামলার ঘটনায় দীর্ঘ এক মাস পার হলেও কোনো হামলাকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় সচেতন মহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজের সচেতন মহল ও গণমাধ্যমকর্মীরা।

শাহীন খান রায়গঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একই উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সরাই হাজীপুর গ্রামের আব্দুল বারিক খানের ছেলে। 

শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে আহত সাংবাদিকের ভাই শামীম উদ্দিন খান তার ভাইয়ের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা  মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। 

ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১৫ মার্চ বেলা ১১ টার দিকে গভীর নলকূপ দেখাশোনা কালে পাশ্ববর্তী শ্যামগোপ গ্রামের শাহ পরান (২৫), রফিকুল ইসলাম (৪০), সজিব হোসেন (২০), শের আলী (৪৩), ইউসুফ আলী (৩৫) ও সুজন হোসেনসহ (২০) আরও ৭-৮ জন শাহীন খানকে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলোপাথাড়িভাবে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে ধান ক্ষেতে ফেলে রাখে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর চিকিৎসকের পরামশ্রে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রায় এক মাস চিকিৎসা নেয়ার পর গত শুক্রবার তাকে বাড়িতে আনা হয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, এই হামলার ঘটনায় ১৬ মার্চ জড়িত বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে হামলাকারীরা ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে মিথ্যা একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। তারা তদন্তপূর্বক এই মামলা প্রত্যাহার ও হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান। এদিকে অভিযুক্ত শাহ পরান গংদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ওই হামলার ঘটনায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। এ জন্য তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ওই ঘটনায় একই দিনে উভয়পক্ষের দুটি মামলা হয়েছে। যার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান।

নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
নাটোরের সিংড়ায় হাজী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

শনিবার (১৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা মডেল মসজিদে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে সিংড়া উপজেলা থেকে হজ্ব গমন ইচ্ছুক হাজী সাহেবদের সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা: মহিবুল হাসান।

সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের বিদায়ী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব অধ্যাপক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মহসিন আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা রাখেন সিংড়া জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মুফতী আব্দুল্লাহ আল মাদানী।

এসময় বক্তব্য দেন সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাত।

উল্লেখ্য, এ বছর সিংড়া উপজেলা থেকে ২১৬ জন পবিত্র হজ্জ পালন করবেন।

হাজী সমাবেশ শেষে মাওলানা আলী আকবরকে সভাপতি, আলহাজ্ব আনোয়ার সাদাতকে সাধারণ সম্পাদক ও আলহাজ্ব মহসিন আলমকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করে সিংড়া আরাফাতি হাজী কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া আলহাজ্ব মাওলানা সাদরুল উলাকে সভাপতি ও আলহাজ্ব আব্দুস সোবহানকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের পৌর কমিটি গঠন করা হয়।

বিএনপি নেতা হারেছ গাজীর প্রতিবাদ মিছিল

আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
আ’লীগের অপতৎপরতা রুখতে সজাগ বিএনপি

স্বৈরাচার দোসর আওয়ামী লীগ জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ঝটিকা মিছিল করায় আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মিছিল করেছে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী। অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে রেখে নজিরবিহীন এক মিছিল করে তারা। যা নিয়ে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন ওয়ার্ডটির সকল নেতাকর্মী।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ১৪ নং ওয়ার্ডের একনিষ্ঠ ও ত্যাগী সহ সভাপতি মোঃ হারেছ গাজীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় এ প্রতিবাদী মিছিল। শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সর্বোস্তরের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে উক্ত মিছিলে।

কাফরুল থানাধীন ১৪ নং ওয়ার্ডের শেওড়াপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর মিছিলটি এলাকার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা প্রদক্ষিণ করে স্থানীয়দের মাঝে সচেতন মূলক ক্যাম্পেইন করে।

মিছিল শেষে বিএনপি নেতা হারেছ গাজী বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একটি সুশৃঙ্খল জনপ্রিয় দল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পলাতক খুনি হাসিনা ও তাদের দোসররা নানাভাবে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিতর্কিত করার জন্য অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। এমনকি তারা প্রকাশ্যে ঝটিকা মিছিল করার মতো দুঃসাহস দেখিয়েছে। আমরা এই খুনি হাসিনার দোসরদের যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করবো। তবে আপনাদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ধরে সরাসরি পুলিশকে হস্তান্তর করবো। এটাই আমাদের একনিষ্ঠ ও নৈতিকতার পরিচয় হবে।

শান্তিপূর্ণভাবে এই প্রতিবাদ মিছিল শেষ করায় হারেছ গাজী সহ সকলকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহ ও কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম।

মিছিল শেষে দোয়া চাইতে গেলে কাফরুল থানা বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জনাব আকরানুল হক আকরাম উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নানাভাবে উৎপাত চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই সজাগ থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্র যেকোনো মূল্যে রুখে দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে আপনারা অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে আজ যে প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। তার জন্য আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও মোবারকবাদ জানাই। আশা করছি দেশের মানুষ, দল ও দেশের জন্য এভাবেই আপনারা সক্রিয় থাকবেন।

একদিনের প্রতিবাদী মিছিলে সহ-সভাপতি হারেস গাজী, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ ছাড়াও যুগ্ম সম্পাদক রাতুল হাসান মহিন, প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বি, ইউনিট সভাপতি মোঃ বাদল মিয়া, ইউনিট সাধারণ সম্পাদক মোঃ সালাম, ১৪ নং ওয়ার্ড কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক, আবু তাহের মুন্সি, সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মোঃ বকুল মিয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, ইউনিট সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুমন মিয়া, সদস্য মোঃ আনোয়ার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক তানিয়া মমতাজ, মহিলা নেত্রী তানিয়া ইয়াসমিন এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।