খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ১৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

তুরস্কে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষ, টিকে গেলেন এরদোগান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ২:১১ পূর্বাহ্ণ
তুরস্কে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষ, টিকে গেলেন এরদোগান

তুরস্কের ইস্তাম্বুলে মেয়র ইকরাম ইমামোগলুকে গ্রেফতার করার পর তুরস্কজুড়ে যে নজিরবিহীন বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, তা শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হয়েছে। গত ১৯ মার্চ থেকে টানা ৭ দিন আন্দোলন করার পর বিক্ষোভকারীরা বাড়ি ফিরে গেছে। অর্থাৎ ষড়যন্ত্রের ইতি ঘটিয়ে বিজয়ী হলেন আধুনিক সুলতান খ্যাত রিসেপ তায়্যেপ এরদোয়ান।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বিক্ষোভের সমাপ্তি ঘোষণা করেন দেশটির প্রধান বিরোধীদল সিএইচপির নেতা ওজগুল ওজেল। বলেন, ‘আমরা ৭ দিন সফলভাবে আন্দোলন করেছি। আমরা এখন এই ময়দান থেকে চলে যাব। আন্দোলন নতুন ফরমেটে যাবে। আমরা ইস্তাম্বুলের প্রতিটি ওয়ার্ডে ইফতার মাহফিল করব। আমরা ঈদের দিন ঈদ জমায়েত করব। আজ ময়দান থেকে চলে যাওয়ার সময় যদি আমাদের কোনো নেতাকর্মীর ওপর আবারও পিপার গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়, আবারও লাঠিচার্জ করা হয়, তাহলে আমরা ৫ লাখ লোক নিয়ে আবারও ময়দানে ফিরে আসব। আমরা মাথানত করিনি। করব না’।

এদিকে সরকার পতনের এই আন্দোলনকে ঠান্ডা মাথায় মোকাবিলা করেছেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান। সমঝোতার মাধ্যমে কোনো রক্তপাত ছাড়াই এতবড় আন্দোলনকে থামিয়ে দিয়ে তিনি তুরস্কের রাজনীতির অপ্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড় হিসাবে নিজেকে আবারও প্রমাণ করলেন। আপাতত তুরস্ক বড় ধরনের অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা থেকে মুক্তি পেল।

দুই বারের নির্বাচিত ইস্তাম্বুলের মেয়র ইমামোগলু দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করার পর সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল তুরস্কের প্রধান বিরোধীদল সিএইচপি। টানা ৭ দিন ধরে ইস্তাম্বুল সিটি কর্পোরেশন অফিসের সামনে বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মীকে হাজির করাতে সক্ষম হয় দলটি। এতে তুরস্কের মুদ্রার মান কমে গিয়েছিল ৬ শতাংশ। এই সফলতা মেয়রের কারামুক্তির আন্দোলনকে এরদোগানের পতন আন্দোলনে রূপান্তর করে।

বিশ্ব মিডিয়ার চোখে আন্দোলন:

তুরস্কের এরদোগান বিরোধী এই আন্দোলন বিশ্ব মিডিয়ায় ব্যাপক কাভারেজ পায়। সে সঙ্গে বাংলাদেশি মিডিয়াও গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করে। এরদোগানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা বিশ্লেষণ চলতে থাকে। কেউ কেউ এটিকে এরদোগানের ক্ষমতার শেষ সময় বলে প্রচার করেন। বাংলাদেশি মিডিয়ায় যেসব সংবাদ প্রচার হয় তার বেশিরভাগ পশ্চিমা মিডিয়ার সংবাদের অনুবাদ। যে প্রতিবেদনগুলোতে বেশিরভাগ সময় উঠে এসেছে এরদোগান বিরোধীদের বক্তব্য। তবে এরদোগানের সমর্থক বা তুরস্কের সাধারণ জনগণের বক্তব্য খুব একটা চোখে পড়েনি। ফলে প্রায়ই তুরস্কের সঠিক চিত্রটি ধরতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশের মিডিয়া।

আন্দোলন ব্যর্থ হলো যেভাবে:

এই আন্দোলনে বিরোধীদল তাদের প্রচুর নেতাকর্মীদের জড়ো করতে সফল হলেও সাধারণ জনগণকে খুব একটা টানতে পারেনি। ফলে এটি গণআন্দোলনে রূপ নেয়নি। কারণ ইস্তাম্বুলের মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনেক দিনের এবং তাকে মেয়রের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথাও সোশ্যাল মিডিয়াতে চাউর ছিল। তার দলের থেকে কেউ তাকে দুর্নীতি মুক্ত বলতে পারেনি। বরং তার দলের একটি অংশই গোপনে তার দুর্নীতির দলিল দস্তাবেজ তুলে দিয়েছে আদালতের হাতে।

উদাহরণ স্বরূপ- একটি কোম্পানিকে ৩২২ মিলিয়ন লিরার টেন্ডার দিয়েছে ইস্তাম্বুল সিটি কর্পোরেশন, সেই একই হিসাব থেকে ২ দিন পর ইমামোগলুর ব্যক্তিগত কোম্পানির অ্যাকাউন্টে ৫০ মিলিয়ন লিরা প্রবেশ করেছে। এই জাতীয় অনেক দুর্নীতির ফাইলগুলো এখন ঘুরেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই প্রমাণগুলোকে মিথ্যা বলতে পারছে না বিরোধীদল। ইমামোগলুর বিরুদ্ধে ৫৫৬ বিলিয়ন লিরার ফান্ড তসরুপ করার অভিযোগ উঠেছে। সাধারণ মানুষ বলছে, তদন্ত হোক, নির্দোষ হলে ছাড়া পাবে, দোষী হলে সাজা হবে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।

একদিকে দুর্নীতির প্রমাণ অন্যদিকে দলের ভেতরের অন্তর্কোন্দলে এই আন্দোলন টিকতে পারেনি। সেই সঙ্গে তুরস্কে এই মুহূর্তে এরদোগানের বিরুদ্ধে বড় কোনো জনঅসন্তোষ নেই। অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো। রপ্তানি আয় বাড়ছে। রিজার্ভ ১৭০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ফলে নির্ভার ছিল এরদোগান।

যেভাবে আন্দোলন শান্ত করলেন এরদোগান:

প্রথম দিকে বিরোধীদলের এই আন্দোলন ছিল চমত্কার সুশৃঙ্খল। প্রতিরাতে নিয়ম করে তারা সিটি অফিসের সামনে জড়ো হতো। দিনে সবাই যার যার কাজে চলে যেত। কিন্তু পরবর্তীতে তুরস্কের নিষদ্ধি ঘোষিত কিছু দলের নেতাকর্মীরা পুলিশের বিরুদ্ধে আক্রমণ শুরু করে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ হাজারের বেশি (১,১৩৩) বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করে।

পরে সরকারের সঙ্গে বিরোধীদলের একটি সমঝোতা হয়। সেখানে সিটি মেয়র কারাগারে থাকায় সেখানে সরকারি প্রশাসক নিয়োগ না দিয়ে বরং বিরোধীদলের থেকেই একজনকে ভারপ্রাপ্ত মেয়র পদে নির্বাচনের ব্যাপারে অঙ্গীকার করা হয়। এতো সিটি কর্পোরেশন কার্যত বিরোধীদলের নিয়ন্ত্রণেই থাকছে। এতে সন্তুষ্ট হয়ে আন্দোলন সমাপ্তির ঘোষণা দেয় প্রধান বিরোধীদল। এতে একদিকে যেমন এরদোগানের অন্যতম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পর্দার আড়ালে চলে গেল। একই সঙ্গে তুরস্ক বড় ধরনের ঝামেলা থেকে রেহাই পেল। শক্তি প্রয়োগ না করে কেৌশলে বিরোধীদলকে ম্যানেজ করে ফেলেছেন এরদোগান।

তুরস্কে আগামী দিনের রাজনীতি:

আসলে সময়টা এরদোগানের পক্ষে ছিল। এই আন্দোলনে বিরোধীদল অন্য কোনো বিরোধীদলের সমর্থন পায়নি। কুর্দিরা সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় আছে। তাই আন্দোলনে যোগ দেয়নি। অন্য দলগুলোও সিটির কাজের ভাগ না পাওয়ার অভিমানে আন্দোলনে আসেনি। এদিকে তুরস্কে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে ট্রাম্প। এরদোগানকে বলেছেন ভালো লিডার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান আমেরিকা সফরে গেছেন। সেখানে দুই দেশের মধ্যে উষ্ঞ সম্পর্কের আভাস পাওয়া গেছে। সিরিয়ায় ইরানি প্রভাব ঠেকাতে এরদোগানকে পাশে দরকার ট্রাম্পের।

সামনে এরদোগানের প্রধান চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফিতি আরও কমিয়ে আনা। অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা। ততদিনে মানুষ ইমামলুর প্রতি মানুষের আবেগ কমে আসতে পারে। সুবিধাজনক পরিস্থিতি দেখতে আগাম নির্বাচন দিয়ে নিজেকে আবারও প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করবেন এরদোগান। এই ধরনের জল্পনা রয়েছে তুরস্কে। বড় কোনো ঝামেলা তৈরি না হলে তুরস্কে আবারও এরদোগানই আসছেন।

এসএসপি’র সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন জুয়েল এর বাবা ইন্তেকাল করেছেন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ৭:৩৩ অপরাহ্ণ
এসএসপি’র সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন জুয়েল এর বাবা ইন্তেকাল করেছেন

সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদ এসএসপি’র প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক জালাল উদ্দিন জুয়েল এর পিতা আব্দুর রশিদ ইন্তেকাল করেছেন।)

বার্ধক্য জনিত কারণে মঙ্গলবার (২৭মে) বেলা ৩টায় সাভারে তার মেজ মেয়ের বাসায় থাকাকালীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ১০২ বছর।

মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে, তিন মেয়ে সহ অসংখ্য নাতে নাতনি ও আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব আর রেখে যান।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল সকালে তার নিজ বাড়ি বরগুনার বেতাগী উপজেলার বকুলতলী গ্রামে মাস্টার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন কার্য সম্পন্ন করার কথা রয়েছে।

মিরপুরে প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ৩:১৭ অপরাহ্ণ
মিরপুরে প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

রাজধানীর মিরপুরে দিনের বেলায় প্রকাশ্যে গুলি ছুড়ে মাহমুদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ২২ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

মিরপুর থানার ওসি সাজ্জাদ রোমান বলেন, ফায়ার সার্ভিস গলিতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। ছিনতাইকারীরা গুলি ছুড়লেও ওই ব্যক্তির শরীরে লাগেনি। ঘটনা তদন্তে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।

এদিকে দিনদুপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে ক্যাপ ও মাস্ক পরা একজনকে গুলি ছুড়তে দেখা যায়। পরে ওই ব্যক্তি ও তার সহযোগী পাঁচজন দুটি মোটরসাইকেলে উঠে চলে যায়।

পুলিশ জানায়, ওই ভিডিও এবং সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে জড়িতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। দ্রুতই তাদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।

ছিনতাইয়ের শিকার মাহমুদুল সাংবাদিকদের জানান, মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ৪ নম্বর লেনে তিনি পরিবার নিয়ে থাকেন। আজ সকালে বাসা থেকে মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বরে মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে যাওয়ার সময় দুটি মোটরসাইকেলে আসা ৬ দুর্বৃত্ত তার পথরোধ করে।

তারা সঙ্গে থাকা টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালায়। তিনি দিতে রাজি না হওয়ায় দুর্বৃত্তরা গুলি ছোড়ে। পরে তার কাছে থাকা ২২ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায়। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়। সেখান থেকে তাকে নেওয়া হয় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

৩ অধিদপ্তরে নতুন ডিজি, ২ করপোরেশনে চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ণ
৩ অধিদপ্তরে নতুন ডিজি, ২ করপোরেশনে চেয়ারম্যান

জাতীয় শ্রম অধিদপ্তর, হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর এবং ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এছাড়া বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) এবং মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনে‌ নতুন চেয়ারম্যানও নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

সোমবার (২৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আলাদা প্রজ্ঞাপনে এসকল সরকারি দপ্তরের শীর্ষ পদে অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের প্রেষণে নিয়োগ দিয়েছে।

স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম তরিকুল আলমকে শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামারুজ্জামানকে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

আর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আমেনা বেগম ডিএনএ ল্যাবরেটরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন।

অন্যদিকে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল লতিফ মোল্লাকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন বা বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফারাহ শাম্মীকে মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

এদিকে পৃথক আরেকটি প্রজ্ঞাপনে মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সুরাইয়া আখতার জাহানকে স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব পদে বদলি করা হয়েছে।