খুঁজুন
সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

ইসরায়েলকে পছন্দ করেন না ৫৩ শতাংশ মার্কিনি!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:১৭ অপরাহ্ণ
ইসরায়েলকে পছন্দ করেন না ৫৩ শতাংশ মার্কিনি!

ইসরায়েলকে অপছন্দ করার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে মার্কিন নাগরিকদের মধ্যে। মূলত, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নজিরবিহীন হামলা ও গণহত্যার কারণেই ইসরায়েল সম্পর্কে মার্কিনিদের মননে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হচ্ছে ধারণা করা হচ্ছে।

সম্প্রতি পিউ রিসার্চের এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। গত মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) প্রকাশিত হওয়া পিউ রিসার্চের ওই জরিপে দেখা গেছে, ৫৩ শতাংশ মার্কিন নাগরিকই এখন ইসরায়েলের বিষয়ে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করেন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরুর আগে ২০২২ সালের মার্চে করা এক জরিপে এই হার ছিল ৪২ শতাংশ।

জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকানদের তুলনায় মূলত ডেমোক্র্যাটরা ইসরায়েলের প্রতি বেশি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে থাকেন। ৬৯ শতাংশ ডেমোক্র্যাট এবং ৩৭ শতাংশ রিপাবলিকান ইসরায়েলকে নিয়ে নেতিবাচক কথা বলেছেন।

রিপাবলিকানদের মধ্যে বিশেষ করে যাদের বয়স ৫০ বছরের কম তাদের মধ্যে ইসরায়েলকে অপছন্দ করার হার বেড়েছে। এই বয়সী প্রায় ৫০ শতাংশ রিপাবলিকান ইসরায়েলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেও ইসরায়েলকে নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বেড়েছে। এবারের জরিপে অংশ নেওয়া ৬৯ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ইসরায়েলের বিষয়ে নেতিবাচক কথা বলেছেন, যা ২০২২ সালের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি।

তবে, যুক্তরাষ্ট্রে শুধু ১৮ থেকে ৪৯ বছর বয়সী রিপাবলিকান গ্রুপ ছাড়া বাকি বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, গাজায় ইসরায়েলের হামলা তাদের ও যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া, গত কয়েক বছরে মার্কিন ইহুদিদের সঙ্গেও ইসরায়েলের দূরত্ব বেড়েছে। গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই দূরত্ব আরও বেড়েছে। তবে, এখনও অন্তত ৭৩ শতাংশ মার্কিন ইহুদি ইসরায়েলের পক্ষে ইতিবাচক মনোভাব ধারণ করেন। তাদের পর শ্বেতাঙ্গ ধর্মপ্রচারকদের মধ্যে ইসরায়েলের পক্ষে ইতিবাচক মনোভাব বেশি, যা প্রায় ৭২ শতাংশ। তবে, চাঞ্চল্যকর বিষয় হচ্ছে, ১৯ শতাংশ মার্কিন মুসলিম ইসরায়েলের পক্ষে মত দিয়েছেন।

ঈদ স্পেশাল সার্ভিসে সতর্কতা

নির্ধারিত ভাড়ার বেশি নেওয়া যাবে না: বিআরটিসি চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৮:০৬ অপরাহ্ণ
নির্ধারিত ভাড়ার বেশি নেওয়া যাবে না: বিআরটিসি চেয়ারম্যান

নির্ধারিত ভাড়া’র বেশি নেওয়া যাবে না বলে দিক-নির্দেশনা দিয়েছেন বিআরটিসি চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা। সোমবার (২ জুন) সকাল ১১ টায় রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)’র প্রধান কার্যালয় পরিবহন ভবন এর সম্মেলন কক্ষে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় বিআরটিসির’র ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ সংক্রান্ত সার্বিক প্রস্তুতি ও অগ্রগতি বিষয়ে ডিপোভিত্তিক বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা দেন সংস্থাটির নতুন চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা।

সভায় বিআরটিসি চেয়ারম্যান বলেন, “ঈদ স্পেশাল সার্ভিসের সকল গাড়ি নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে যেতে হবে। গাড়িতে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করা যাবে না এবং বিআরটিএ’র নির্ধারিত ভাড়া’র বেশি নেওয়া যাবে না।

তিনি বলেন, “আসন্ন ঈদ-উল-আযহায় সাধারণ যাত্রীরা যেন নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দে বাড়ি আসা-যাওয়া করতে পারে সেই বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। ঈদ সার্ভিসে যাত্রীসেবা দেওয়া কোনো গাড়ি যেন রাস্তায় বন্ধ হয়ে না যায়, সেজন্য কারিগরি বিভাগ থেকে যাত্রা শুরু আগের দিন ই প্রতিটি গাড়ির ফিটনেস পরীক্ষা করে একটা সনদ দিতে হবে।“

প্রতিটি গাড়িতে চালকের নাম, মোবাইল নম্বর, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর, প্রধান কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুম এর নম্বর সম্বলিত স্টিকার লাগানোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যাতে করে যাত্রীরা যে কোনো সমস্যার বিষয়ে বিআরটিসি কে অবগত করতে পারে। যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন এবং এ সমস্ত নির্দেশনা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে প্রধান কার্যালয় সহ সকল ডিপো ইউনিটে ২৪/৭ কন্ট্রোল রুম (টেলিফোন: 02 41053042, মোবাইল: 01324293974) চালু করা হয়েছে।

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা/২০২৫ উপলক্ষে সারা দেশে ঘরমুখো মানুষের সহজ, সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আগামী ৩ জুন থেকে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)।

গত ২৪ মে থেকে বিআরটিসির সংশ্লিষ্ট ডিপো থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রয় শুরু হয়েছে এবং আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত ঈদ সার্ভিস এর বাস চলাচল করবে। এবারের ঈদ যাত্রায় নিয়মিত বাস রুটের বাইরে শুধু ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ এর জন্য প্রায় সাড়ে ছয়শত বাস প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

বিআরটিসি’র নতুন চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় কর্পোরেশনের পরিচালক প্রশাসন ও অপারেশন মো. রাহেনুল ইসলাম, পরিচালক কারিগরি কর্নেল কাজী আইয়ুব আলী, জিএম, ডিজিএম, অপারেশন বিভাগের কর্মকর্তা সহ কর্পোরেশনের সকল ডিপো/ইউনিট প্রধানগণ ভার্চুয়াল ভিডিও কনফারেন্স এ যুক্ত ছিলেন।

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি, নিহত ৫০

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৯:১৫ পূর্বাহ্ণ
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি, নিহত ৫০

গাজার দক্ষিণাঞ্চলের রাফাহ শহরের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় মানবিক সহায়তা নিতে আসা বেসামরিক মানুষের ওপর ইসরায়েলি বাহিনী গুলি চালালে অন্তত ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ২০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, নিহতদের মধ্যে ২৮ জনের মরদেহ খান ইউনুস শহরের নাসের হাসপাতালে ও ২১ জনকে রেডক্রসের ফিল্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে আরও দুই শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন।

Walton

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকেই গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালিত একটি ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রের সামনে প্রচুর মানুষ জড়ো হন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এই সংস্থাটিকে ইসরায়েলের সমর্থন রয়েছে বলে জানানো হয়।

মানুষ যখন ত্রাণ নিতে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ইসরায়েলি সামরিক যান থেকে গুলি চালানো হয় এবং ড্রোন থেকে বিস্ফোরক ফেলা হয়। এতে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।

একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা জানান, ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রের আশপাশের পরিস্থিতি ছিল ‘চরমভাবে বিপজ্জনক’। গুলির কারণে অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ে, অনেকে ঘোড়ার গাড়ি বা ঠেলাগাড়িতে আহতদের নিয়ে যান।

কিছু প্রত্যক্ষদর্শী জানান, একই সময়ে গাজার নেটজারিম করিডোরের কাছে আরেকটি মার্কিন সহায়তা কেন্দ্রে জড়ো হওয়া মানুষের ওপরও গুলি চালায় ইসরায়েলি বাহিনী।

নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের আল-আউদা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বুরেইজ শরণার্থী শিবিরের কাছে সহায়তার জন্য জড়ো হওয়া মানুষদের লক্ষ্য করে গুলি চালালে অন্তত একজন নিহত ও ২০ জন আহত হন।

এদিকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিচাই আদ্রে করেছেন, ত্রাণ সহায়তা বিতরণকেন্দ্রে সেনাবাহিনীর গুলিতে হতাহতের কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই। তিনি বলেন, ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, মানবিক সহায়তাকে ইসরায়েল একটি কৌশলগত অস্ত্রে পরিণত করেছে। যা দিয়ে তারা না খেয়ে থাকা মানুষদের ব্ল্যাকমেইল করছে। ক্ষুধার্তদের ইচ্ছাকৃতভাবে খোলা ময়দানে জমায়েত করে হত্যার নিশানায় পরিণত করছে।

ইসরায়েল দক্ষিণ ও মধ্য গাজায় চারটি ত্রাণ বিতরণকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে, যেগুলোর মাধ্যমে তারা মূলত গাজার উত্তরের বাসিন্দাদের দক্ষিণে ঠেলে দিতে চাচ্ছে বলে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।

ইসরায়েলের আর্মি রেডিও এক প্রতিবেদনে বলেছে, এই সহায়তা বিতরণ পরিকল্পনার লক্ষ্য হলো গাজার উত্তরাঞ্চলকে সম্পূর্ণভাবে জনমানবহীন করে তোলা।

মার্কিন সমর্থিত এই সহায়তা পরিকল্পনা ফিলিস্তিনিদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে।

ইসরায়েল গত ২ মার্চ থেকে গাজার সব সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ রেখেছে। যার ফলে খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি ও জরুরি পণ্য প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে ২৪ লাখ মানুষের বসবাসকারী এ ভূখণ্ডে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে।

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে এ পর্যন্ত প্রায় ৫৪ হাজার ৪০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গত নভেম্বরে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।

এছাড়া গাজায় বেসামরিক মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও একটি মামলা চলছে।

আজ থেকে ১১ ব্যাংকে মিলবে নতুন টাকা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৯:১৩ পূর্বাহ্ণ
আজ থেকে ১১ ব্যাংকে মিলবে নতুন টাকা

ঈদুল আজহা সামনে রেখে আজ সোমবার (২ জুন) থেকে রাজধানীর নির্দিষ্ট ১১টি ব্যাংকের শাখায় সীমিত পরিসরে শুরু হয়েছে নতুন টাকা বিনিময়ের কার্যক্রম।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ থিমে তৈরি নতুন সিরিজের ১ হাজার, ৫০ ও ২০ টাকা মূল্যমানের নোট আজ থেকেই বাজারে ছাড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

প্রথমবারের মতো গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের স্বাক্ষরিত এসব নোট রাজধানীতে কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থেকে গ্রাহকদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত মজুত না থাকায় ঈদের আগে রাজধানীর বাইরে নতুন নোট পাঠানো সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) জানায়, নতুন এই নোট প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস ছাড়াও সোনালী, জনতা, অগ্রণী, পূবালী, উত্তরা, রূপালী, ডাচ-বাংলা, ইসলামী, আল-আরাফাহ ইসলামী, ব্র্যাক এবং ইস্টার্ন ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখা থেকে সংগ্রহ করা যাবে। কোন শাখাগুলোতে নতুন টাকা দেওয়া হবে, তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো নিজেরাই নির্ধারণ করবে।

এ ছাড়া নতুন ডিজাইন ও থিমে তৈরি অন্যান্য মূল্যমানের নোট—১০০, ২০০, ৫০০, ১০, ৫ ও ২ টাকার নোটও পর্যায়ক্রমে বাজারে ছাড়া হবে।

এদিকে মুদ্রা সংগ্রাহকদের জন্যও থাকছে বিশেষ সুযোগ। তাদের জন্য ছাপানো হয়েছে নমুনা (নন-এক্সচেঞ্জেবল) সংস্করণের ১০০০, ৫০ ও ২০ টাকার নোট। এগুলো নির্ধারিত মূল্যে মিরপুরের বাংলাদেশ ব্যাংক জাদুঘর থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

চলমান সব ধরনের কাগুজে নোট ও ধাতব মুদ্রা আগের মতোই প্রচলনে থাকবে বলে নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।