খুঁজুন
শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৬ বৈশাখ, ১৪৩২

পৃথক সচিবালয় চেয়ে প্রধান বিচারপতির চিঠি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:৪৫ অপরাহ্ণ
পৃথক সচিবালয় চেয়ে প্রধান বিচারপতির চিঠি

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় চেয়ে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। রবিবার দুপুরে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের পাবলিক রিলেশন অফিসার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

চিঠিতে বলা হয়, বিশ্বায়নের এই যুগে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকাঠামোতে সাংবিধানিক বিধিবিধানের আলোকে সরকার তথা নির্বাহী বিভাগের একচ্ছত্র ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতির প্রয়োগ ও চর্চার বিষয়টি সর্বজনবিদিত। আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের তিনটি বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার পৃথকীকরণ কার্যকররূপে বাস্তবায়িত না হলে রাষ্ট্রে সংবিধানের সুসংহত চর্চা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এর ফলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগসমূহের মধ্যে ক্ষমতার সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা একদিকে যেমন ব্যহত হয়, তেমনি সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশ একটি সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে, দীর্ঘদিন ধরে বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী বিভাগের কর্তৃত্ব প্রয়োগের প্রবণতার যে চর্চা অব্যাহত রয়েছে তা রোধ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে, এর ফলে স্বাধীনতার পর হতে অদ্যাবধি আমাদের দেশে আইনের শাসন ও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা চর্চার সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অথচ, আমাদের সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ নিশ্চিতকরণকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

তাই দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের সংবিধানে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক রাখার কথা বলা হলেও সমকালীন রাজনৈতিক বাস্তবতায় এদেশে বিচার বিভাগের কার্যকর পৃথকীকরণ অসম্পূর্ণই থেকে গিয়েছে। তবে একথা অনস্বীকার্য যে, এমন একটি প্রেক্ষাপট সত্ত্বেও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ৭৯/১৯৯৯ নম্বর সিভিল আপিল মামলার রায়ে (যা মাসদার হোসেন মামলা নামেই অধিক সমাদৃত) নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পূর্ণ রূপরেখা তুলে ধরার মাধ্যমে আমাদের দেশে ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতির বাস্তবায়নের পথকে সুগম করে দিয়েছে। উক্ত রায়ে ক্ষমতার পৃথকীকরণের যে রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে তার অন্যতম মৌলিক ভিত্তি হলো দেশের বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। মাসদার হোসেন মামলার রায়ে একাধিকবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের প্রসঙ্গ এসেছে।

আর বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের সর্বোত্তম কার্যকর উপায় স্বাধীন বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা। এ কারণে উক্ত মামলার রায়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত বর্তমানে প্রচলিত দ্বৈত-শাসন কাঠামো তথা অধস্তন আদালতের বিচারকগণের নিয়োগ, বদলি, শৃঙ্খলা প্রভৃতি বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের যে যৌথ এখতিয়ার রয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করে বিচার বিভাগের জন্য একটি পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠাকে ক্ষমতার পৃথকীকরণের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করেছে।

এ কথা সত্য যে, বিগত বছরগুলোতে রাজনৈতিক সরকারের অনীহার কারণে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ সম্ভবপর হয়নি। এ কারণে বিগত জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বর্তমান সময় হচ্ছে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের শ্রেষ্ঠ সময়। এ প্রচেষ্টার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ হতে সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা। কেননা, কেবল পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই আমাদের দেশে দক্ষ, নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন বিচার কাজের মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদে হাইকোর্ট বিভাগের অধস্তন সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ওপর অর্পণ করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রি অধস্তন আদালতের বিভিন্ন বিষয় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট তথা হাইকোর্ট বিভাগকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করে থাকে।

কিন্তু হাইকোর্ট বিভাগের এই তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ নয়। কেননা বিদ্যমান কাঠামোতে আইন মন্ত্রণালয় হতে অধস্তন আদালত-সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব আসার পর হাইকোর্ট বিভাগ তার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু আমাদের সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুসারে অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ হাইকোর্ট বিভাগের একচ্ছত্র অধিকার। তাই সাংবিধানিক এই বাধ্যবাধকতা সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক।

এ ছাড়া, বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মামলার সংখ্যা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বৃদ্ধি, অধস্তন আদালতের বিচারকের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারণে সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মপরিধি পূর্বের তুলনায় ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলেও বিচার বিভাগের জন্য পৃথক একটি সচিবালয় স্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।

তাই সার্বিক বিশ্লেষণে শুধু পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই অধস্তন আদালতের বিচারকগণের শৃঙ্খলা, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি এবং অন্যান্য বিষয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ আবু আবিদ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৫৪ অপরাহ্ণ
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ আবু আবিদ

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গনমাধ্যম ও সোশাল মিডিয়া) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মুহাম্মদ আবু আবিদ।

গত ১৫ই এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এর প্রশাসন-১ শাখা থেকে সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ সাইফ উদ্দিন গিয়াস স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, মুহাম্মদ আবু আবিদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সরকারের কার্যক্রম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরা এবং অস্তিত্বহীন তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে অপপ্রচার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা উদ্যোগ গ্রহন করবেন।

এই নিয়োগের শর্তসমূহ উক্ত নিয়োগপত্র দ্বারা নির্ধারিত বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে মুহাম্মদ আবু আবিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন। দীর্ঘ ৮ বছর সাংবাদিকতার জীবনে জাতীয় ও আঞ্চলিক বহু গণমাধ্যমে তিনি কাজ করেছেন।

বর্তমানে তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত মিডিয়াভুক্ত একটি পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও অনলাইন চীফ, টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব)-এর মুখপাত্র ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির মুখপাত্র ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।

মুহাম্মদ আবু আবিদ এর জন্ম চট্টগ্রাম হলেও তার পৈত্রিক নিবাস পটুয়াখালীতে। ইতিমধ্যেই তার সামাজিক কাজ অনলাইন জগৎ এ ব্যাপক প্রশংসা পেয়েছে।

এছাড়াও সামাজিক কাজে ইউনিক আইডিয়া গ্রহন ও বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক ও জাতীয় নানা সম্মাননায় তিনি ভূষিত হয়েছেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিয়োগে তার এই সংগ্রামী ও মানবিক পথচলা এবং তারুণ্যে উদ্দীপ্ত অনলাইন সম্পর্কিত জ্ঞান ও গণমাধ্যম সমন্বয়ের গুন, সব মিলিয়ে যুগান্তকারী এক পরিবর্তন আনবে, এটাই সবার প্রত্যাশা।

কাওয়াকোলার চরাঞ্চলের বড়কয়ড়াতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪৮ অপরাহ্ণ
কাওয়াকোলার চরাঞ্চলের বড়কয়ড়াতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ইউনিয়নের যমুনা নদীর ওপার দূর্গম চরাঞ্চল বড়কয়ড়াতে দিনব্যাপী দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের জন্য “দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

ড: ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশন, সিরাজগঞ্জের আয়োজনে এবং এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম- ইডিপি সাবির্ক সহযোগিতায় এবং জার্মানে বসবাসরত ড. ফজলুর রহমানের পরিবর্গের অর্থায়নে

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল)  শুক্রবার সকাল হতে বিকেল পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য মেডিকেল ক্যাম্পে  ২৩০ জন রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও ঔষুধ প্রদান করা হয়। এছাড়াও ডায়াবেটিস পরিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক প্রচারপত্র বিলি করা হয়। উক্ত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন করেন- ইডিপি’র নির্বাহী পরিচালক  আবু জাফর খান। মেডিকেল  ক্যাম্প উদ্বোধনকালে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। 

উক্ত  মেডিকেল ক্যাম্পে রোগী দেখেন, ডা: দীপক কুমার সাহা, এমবিবিএস (রাজ), এফএমডি (ফ্যামিলি মেডিসিন), জিওসি (ডার্মোটলজি) ঢাকা, ডিএমইউ (আলট্রাসনোগ্রাফি) জেনারেল ফিজিশিয়ান, মেডিসিন, নিউরো মেডিসিন, কিডনি, গ্যাস্ট্রোলজি, বাত ব্যাথা চর্ম ও যৌন রোগে বিশেষ অভিজ্ঞ।  এবং ডা: জয়শ্রী, এমবিবিএস (রাজ),  সিএমইউ, মহিলা ও শিশু রোগে অভিজ্ঞ চিকিৎস। আরো রোগী দেখেন, ডা. মোঃ পারভেজ শেখ এমবিবিএস, পিজিটি (শিশু)উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত রংপুর মেডিকেল কলেজ। উক্ত   ক্যাম্প পরিচালনায় আরো দায়িত্ব পালন করেন,  দু’জন মেডিক্যাল এসিস্ট্যান্ট, একজন অভিজ্ঞ ফার্মাস্টি ও ড. ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। এছাড়াও অত্র  এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এই ক্যাম্প পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় ফাউন্ডেশনের পরিচালক জনাব খান, এই আয়োজনে সহায়তাকারীদের সকলকে ধন্যবাদ জানান।

গুরুদাসপুরে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি দোয়া মাহফিল

সাইফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৪৫ অপরাহ্ণ
গুরুদাসপুরে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি দোয়া মাহফিল

নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার ১ নং নাজিরপুর ইউনিয়নের চন্দ্রপুর বীরবাজারে আজ ১৮-০৪-২৫ইং রোজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে চারপার্শ্বের মসজিদের মুসল্লিগণ বীরবাজারে এসে জমায়েত হোন।

উপস্থিত মুসল্লিগণ প্রথমে বীর বাজারের পশ্চিম পাশ থেকে বিরাট একটি র‍্যালী নিয়ে ইজরায়েলী পণ্য বয়কট,ফিলিস্তিনিদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে স্লোগানে শ্লোগানে বাজার অতিক্রম করেন। 

বিশাল র‍্যালীটি মিছিল শেষে বীরবাজারের দুধবাজারে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা আরিফ হোসাইন, খতিব রাজশাহী পাড়া জামে মসজিদ, বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নাজিরপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক মোঃ ইমান আলী (দুলু), 

বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা মুফতি মোঃ ইউসুফ আলী,খতিব পূর্ব ডুবারপাড়া জামে মসজিদ, বক্তব্য রাখেন জামায়েতে ইসলামীর চন্দ্রপুর ২নং ওয়ার্ড সভাপতি এবং নাজিরপুর আলিম মাদ্রাসার শিক্ষক জনাব মাওলানা মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, বক্তব্য রাখেন জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম শিক্ষক হোলাইগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়, বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা সাব্বির হোসেন বেলালী, নাটোর।এছাড়াও উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন, 

বক্তব্য শেষে দেশের সার্বিক মঙ্গল কামনা ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মহান সৃষ্টি কর্তার নিকট সাহয্য প্রার্থনা করে দোয়া মাহফিল করেন মাওলানা শাহাদাত হোসাইন, খতিব ডুবারপাড়া জামে মসজিদ।