খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২

রাঙ্গাবালীতে আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা জাকিরের মানবিক দৃষ্টান্ত

মোঃ মামুনুর রহমান মামুন, রাঙ্গাবালী
প্রকাশিত: রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৮:০৫ অপরাহ্ণ
রাঙ্গাবালীতে আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা জাকিরের মানবিক দৃষ্টান্ত

পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা। যেখানে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে যাতে উন্নয়ন ও নাগরিক সেবা নিশ্চিত হয়। এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির (গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী) উপজেলা কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছেন। তার সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতৃত্বে রাঙ্গাবালী উপজেলায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালিত হয়েছে, যা উপজেলাবাসীর জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।

মোঃ জাকির হোসেন রাঙ্গাবালী উপজেলায় যোগদানের পর থেকেই সৎ, নিষ্ঠাবান ও একাগ্রতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বে আনসার ও ভিডিপির কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এসেছে, যা সরাসরি রাঙ্গাবালীর মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, সামাজিক উন্নয়ন, এবং সেবামূলক কার্যক্রমে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনে অবদান উপজেলার আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হয়েছে।

তিনি ও ভিডিপি সদস্যসহ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান নিশ্চিত করছেন। তার নেতৃত্বে এবং উপজেলা প্রশিক্ষকদের সহযোগিতায় নারী সদস্যরাও সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন, যা নারীর ক্ষমতায়নকে ত্বরান্বিত করেছে। মোঃ জাকির হোসেনের প্রচেষ্টায় রাঙ্গাবালীতে একটি সুশৃঙ্খল ও সুসংগঠিত আনসার ও ভিডিপি সংগঠন গঠিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ হওয়ায় ঘূর্ণিঝড় ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ এখানে সাধারণ ঘটনা। ২০২৪ সালে ঘূর্ণিঝড় রিমেল উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানলে রাঙ্গাবালী উপজেলা সরাসরি এর প্রভাব অনুভব করে। এই পরিস্থিতিতে মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে আনসার ও ভিডিপি সদস্যরা জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন এবং দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ান।

ঘূর্ণিঝড়ের সময়, তিনি ও তার নেতৃত্বে অন্তত উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৮৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষকে নিরাপদে স্থানান্তর করেন এবং তাদের খাদ্য, পানি, ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করেন। তার তৎপরতায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো দ্রুত নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে সক্ষম হয় এবং পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা পান। তিনি স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন ও আনসার ভিডিপি সংগঠনের সহযোগিতায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৫ জন ভিডিপি সদস্যের মধ্যে নগদ অর্থ, খাদ্য সামগ্রী, এবং ঢেউটিন বিতরণ করেন।

মোঃ জাকির হোসেন শুধু দুর্যোগ মোকাবেলায় নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন প্রকল্পেও অবদান রেখেছেন। তার নেতৃত্বে রাঙ্গাবালীর বিভিন্ন এলাকায় সামাজিক সচেতনতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। তিনি আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের মাধ্যমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্যানিটেশন এবং নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করেছেন।

উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে জানা যায় যে, মোঃ জাকির হোসেন ২৯ ডিসেম্বর, ১৯৯২ খ্রি. তারিখে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেই থেকে অদ্যাবধি নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি অত্যন্ত পরিশ্রমী, অভিজ্ঞ এবং বিচক্ষণ এক কর্মকর্তা, মানবিক ও জনদরদী মনোভাবের জন্য বাহিনীতে সুপরিচিত।

তার সম্পর্কে আরও জানা যায় যে, বর্তমান পদে চাকরির সময়কালে, গত ১০ বছরে তাকে পাহাড়ি অঞ্চল ও সমুদ্রসংলগ্ন দুর্গম এলাকায় মোট ৭ বার বদলি করা হয়েছে। জনদরদী ও প্রবীণ এই কর্মকর্তা কর্মজীবনে চরম বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। বৈষম্যমূলক বদলির শিকার হলেও, মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে রাঙ্গাবালীতে উন্নয়ন পরিকল্পনা অব্যাহত রয়েছে। তার লক্ষ্য হলো রাঙ্গাবালীর প্রতিটি আনসার ও ভিডিপি সদস্যকে উন্নত সেবা প্রদানের পাশাপাশি তাদের জীবনমান উন্নত করা। তিনি নারীদের ক্ষমতায়নে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চান এবং তাদের আরও সম্পৃক্ত করার জন্য পরিকল্পিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন।

এক্ষেত্রে, অত্র উপজেলায় আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ের জন্য ভূমি বরাদ্দ ব্যবস্থা এবং বহুতল ভবন নির্মাণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে আনসার ও ভিডিপি ক্লাব গঠন করা হচ্ছে, এবং ব্লু ইকোনোমি খাতে আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের ব্যাপক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও, স্থানীয় জনগণকে দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য সিপিপি সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে তারা দুর্যোগের সময় নিজেদের রক্ষা করতে এবং স্থানীয়ভাবে সহায়তা প্রদান করতে সক্ষম হয়।

মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে রাঙ্গাবালীতে সেবামূলক ও উন্নয়নমূলক কাজ এবং ঘূর্ণিঝড় রিমেল মোকাবিলায় তার অবদান প্রশংসনীয়। তার সৎ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা এবং বিশেষ অবদান রাঙ্গাবালীতে একটি সুসংগঠিত ও উন্নত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হয়েছে। ভবিষ্যতে তার এই প্রচেষ্টা আরও সমৃদ্ধ ফলাফল বয়ে আনবে বলে আশা করা যায়, যা রাঙ্গাবালীর মানুষের জীবনকে আরও উন্নত ও সুরক্ষিত করবে।

ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জি. হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ১০:১২ অপরাহ্ণ
ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জি. হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ

ঢাকাস্থ মোহাম্মদপুর থানা, ১২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার হাসান রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও অনৈতিকভাবে গ্রেপ্তারের অভিযোগ করেছেন হাসানের পরিবার বর্গ ও এলাকাবাসী। মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করা হয়।

পরিবারের পক্ষে মো: মেহেদী আহসান গুড্ডু লিখিত বক্তব্যে বলেন ‘মোহাম্মদপুর ইকবাল রোডে ভাড়াটিয়া হিসেবে দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছি। ভিকটিম ইঞ্জিনিয়ার হাসান রহমান আমার শ্যালক, একজন সুশিক্ষিত ব্যক্তি। তিনি দীর্ঘ দিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অঙ্গ সংগঠন যুবদলের রাজনীতির সাথে জড়িত, তিনি ৩২ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব এবং জুলাই আন্দোলনের গুলিবিদ্ধ আহত সৈনিক।

জনাব মো: মেহেদী আহসান গুড্ডু বলেন,
বিগত ৭ ইং মে দিবাগত রাত আনুমানিক ১২-০০ ঘটিকায় প্রশাসন তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে জানা যায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্রসাশন তাঁকে তুলে নেওয়া হয়েছে। মেহেদী হাসান বলেন, ভোর রাতে হাসান রহমান কে নিয়ে প্রশাসনের সদস্য বৃন্দ আমার বাসায় আসেন এবং রুম তল্লাশী করে ঘরে রাখা ব্যক্তিগত নগত ৬০,০০০/- (তিষট্টি হাজার) টাকা এবং সংসারে ব্যবহৃত দাঁ ও ব্যবহৃত চাঁপাতি পায়।

পরদিন মোহাম্মদপুর থানা থেকে জানা যায়, শ্যালক ইঞ্জি. হাসানের বিরুদ্ধে ০৩ টি মামলা হয়েছে এবং এ প্রক্রিয়ায় তাকে জেল হাজতেও পাঠানো হয়েছে। জনাব হাসান দাবী করেন, মামলায় আনিত অভিযোগের সাথে তাঁর শ্যালকের বিন্দুমাত্র সমপর্ক নেই, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার। সে ইতিপূর্বে ও কোন অপকর্মে জড়িত ছিল না৷

সংবাদ সম্মেলনে অভিযুক্তের বড় ভাইসহ পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য, ইঞ্জি. হাসানকে নির্দোষ দাবী করেন এবং নিরুপায় হয়ে সবার সুদৃষ্টি কামনা করেন এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবী করেন

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৫:৪৩ অপরাহ্ণ
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৩ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়ের রানার আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ দিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

মঙ্গলবার বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে শুনানি শেষে এজলাস থেকে নামানোর সময় বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মমতাজকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। আইনজীবীরা লিফট আটকে রাখেন যাতে তাকে সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। লিফট দিয়ে মমতাজ নিচে নামলে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মমতাজকে ধাওয়া দেন। এ সময় পুলিশের বেষ্টনীতে দৌড়ে গারদে ঢুকে যান মমতাজ। মমতাজকে মাথা নিচু করে থাকতে দেখা যায়। সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো উত্তরও দেননি তিনি।

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে সোমবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন মো. সাগর। ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণ করে। এ সময় সাগরের বুকে গুলি লেগে পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়। তার মা বিউটি আক্তার তাকে খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে ওইদিন রাত ৩টায় মিরপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মরদেহ খুঁজে পান।

এ ঘটনায় গত ২৭ নভেম্বর নিহতের মা বিউটি আক্তার বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। এতে শেখ হাসিনাসহ ২৪৩ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া মামলায় ২৫০-৪০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়। এ মামলায় মমতাজ বেগম ৪৯নং এজাহারনামীয় আসামি।

সারাদেশে অনলাইনে এনআইডি কার্যক্রম বন্ধ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫, ৫:৪০ অপরাহ্ণ
সারাদেশে অনলাইনে এনআইডি কার্যক্রম বন্ধ

সারা দেশে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর।

তিনি বলেন, আমাদের সার্ভারে লগইন করার জন্য ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ডের (ওটিপি) প্রয়োজন হয়। সে ওটিপি না আসায় কর্মকর্তারা সার্ভার ঢুকতে পারছেন না। এজন্য আপাতত অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ আছে। তবে ছবি তোলা বায়োমেট্রিক গ্রহণের কার্যক্রম চলমান আছে। ওটিপি সমস্যার সমাধান হলেই সব কার্যক্রম শুরু হবে।

এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, আমাদের সার্ভার বন্ধ নয়। আমরা এনআইডি কার্যক্রম পরিচালনা করার একটি ওটিপি সার্ভিস কিনেছে সেটি যাদের কাছে থেকে নিয়েছি তাদের সিস্টেমে সমস্যা হয়েছে, ঠিক করার কাজ চলছে। ঠিক হয়ে গেলে সেবা কার্যক্রম চালু হয়ে যাবে।

ইসির কয়েকজন মাঠ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওটিপি না আসায় সকাল থেকে সেবাপ্রার্থীদের সেবা দিতে পারছেন তারা। দুপুরের মধ্যে এ সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে তাদের জানানো হয়েছে।