খুঁজুন
শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩২

কৃষকদের বিরল প্রতিবাদ, সড়কে আলু ফেলে গড়াগড়ি-কান্না

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:২১ অপরাহ্ণ
কৃষকদের বিরল প্রতিবাদ, সড়কে আলু ফেলে গড়াগড়ি-কান্না

রাজশাহীর হিমাগারগুলোতে আলু সংরক্ষণের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ করেছেন কৃষকরা। এ সময় অনেকে সড়কের ওপর শুয়ে পড়েন, দেখা যায় হাহাকার, কান্না করেছেন অনেকেই।

রবিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। সেখানে একটি বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কে মোহনপুর উপজেলা সদর এলাকায় আলু ফেলে বিক্ষোভ করেন কৃষকরা।

প্রতিবাদরত কৃষকরা জানান, প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণের জন্য আগে হিমাগারগুলোকে ৪ টাকা ভাড়া দিতে হতো। এবার তা বৃদ্ধি করে ৮ টাকা করা হয়েছে। ভাড়া দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ায় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই দ্রুত আগের ভাড়া নির্ধারণের দাবি জানান তারা। তিন দিনের মধ্যে এই দাবি না মানা হলে কঠোর আন্দোলনের পাশাপাশি মহাসড়ক অবরোধের হুমকি দেন কৃষকরা। তাদের এই কর্মসূচির সঙ্গে স্থানীয় জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির নেতাকর্মীরাও একাত্মতা ঘোষণা করেন।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মোহনপুর উপজেলা জামায়াতের আমির জি এম আব্দুল আউয়াল, প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি শামিমুল ইসলাম এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবার রশিদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন তানোর পৌরসভার সাবেক মেয়র বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান।

এ-সময় শামিমুল ইসলাম বলেন, মাত্র কয়েক দিন আগে দেশ দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন হয়েছে। এরই মধ্যে কৃষকদের রাস্তায় নামতে হয়েছে, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। আজকে আমরা এই সমাবেশ থেকে উপদেষ্টাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই যে, আমরা রাজশাহী থেকে এত পরিমাণ আলু দেবো, আপনারা ভারতে রফতানি করুন। দাবি মানার জন্য কৃষকরা ৭২ ঘণ্টা সময় দিয়েছেন। আমি বলবো, এই সামান্য দাবি মানার জন্য ৭২ ঘণ্টার প্রয়োজন পড়ে না, শুধু আগের ভাড়া কার্যকর করলেই মিটে যায়। আমি আজকে প্রশাসনের মাধ্যমে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই দাবি মানার অনুরোধ জানাচ্ছি।

জামায়াতে ইসলামির আমির জি এম আব্দুল আউয়াল বলেন, প্রশাসন মাত্র কয়েকজন কোল্ডস্টোরেজের মালিকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে চুপ করে আছে। কয়েকটি কোল্ডস্টোরেজ আগে না সারা দেশের কৃষক আগে। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়েছে; কিন্তু এখনও মনে হচ্ছে তাদের দোসররা প্রশাসনে রয়ে গেছে। তারাই কোল্ডস্টোরেজের মালিকের স্বার্থ সংরক্ষণ করছে। কৃষকদের দাবি খুব সামান্য দাবি। এটা তো সবার কথা, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে।

সমাবেশে মোহনপুরসহ তানোর ও পবা উপজেলার সহস্রাধিক কৃষক অংশ নেন। মোহনপুরের আলুচাষি লুৎফর রহমান হিমাগারমালিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা কৃষক প্রয়োজনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেবো, তবু আপনাদের অন্যায় দাবি মেনে নেবো না। কোনও বিশৃঙ্খলা হলে এর দায়দায়িত্ব আপনাদের বহন করতে হবে। আপনারা মনে করবেন না যে আপনারা টাকা দিয়ে একটি পক্ষকে কিনে নেবেন আর এর বলির শিকার হবে দেশের ৮০ ভাগ গরিব কৃষক। আপনাদের টাকা আপনাদের অ্যাকাউন্টে রাখুন। ওই টাকার দিকে আমাদের নজর নাই, কিন্তু আপনারা কেন কোটিপতি হয়ে এই গরিব চাষির কষ্টের টাকার দিকে ভিক্ষুকের মতো হাত বাড়াচ্ছেন, এর জবাব আপনাদের দিতে হবে।’

কান্না জড়িত কন্ঠে আলুচাষি ইমরান আলী বলেন, ‘আমরা এতোদিন হিমাগারে ৯০ থেকে ৯৫ কেজি পর্যন্ত এক বস্তায় আলু রেখেছি। আমাদের কাছ থেকে যারা ৩৪০ টাকা করে নিয়েছে, তাদের নির্দেশক্রমেই আমরা আবার এক বস্তায় ৭০ কেজি আলু রাখি। আমরা ভাড়া দিই ৩৪০ টাকা বস্তা হিসেবে। সেখান থেকে আবার যে যে রকম আলু রাখি, সেই পরিমাণ হিসেবে আমাদের কমিশন আকারে কিছু টাকা ফেরত দেয়। এর আগে পেইড বুকিংয়ের সময় আমরা ১৭০ টাকা দিতাম। তাদের আইন অনুযায়ী কেউ ২১০, কেউ ২২০ টাকা দিয়েছি। তারা তো তখন বলে নাই যে এবার বস্তায় ৫০ কেজি বেশি আলু রাখা যাবে না। আর আলুর কেজি পড়বে আট টাকা করে। হঠাৎ করে ওরা বলছে যে এক বস্তায় ৫০ কেজির বেশি আলু রাখা যাবে না। আর কেজিপ্রতি আলুর ভাড়া পড়বে আট টাকা। তারা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনও কথা বলেনি, আমাদের চাষিদের সঙ্গে কোনও কথা বলেনি, কৃষি মন্ত্রণালয়কে জানায়নি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানায়নি। নিজেরাই হঠাৎ করে লোহার মই চাপিয়ে দেওয়ার মতো আমাদের ওপর এই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছেন।’

একই দাবিতে এর আগে গত ২৮ ডিসেম্বর তানোর উপজেলার কৃষকরা এলাকায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। ভাড়া বৃদ্ধির ফলে তানোরের কয়েকটি হিমাগারের সামনেও বিক্ষোভ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে রাজশাহী কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান সেদিন বলেন, ‘গত বছর বস্তা হিসেবে হিমাগারে আলু নেওয়া হয়েছে। ৫০ কেজির বস্তায় ৩৪০ টাকা ভাড়া নেওয়া হয়েছে। এর ফলে কেজিপ্রতি সংরক্ষণে খরচ পড়ে প্রায় সাত টাকা। কিন্তু আলুর মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ীরা বস্তায় ৭০ থেকে ৮০ কেজি পর্যন্ত আলু ঢুকিয়ে দেন। ফলে হিমাগারমালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। এর পরিপ্রেক্ষিতে এবার আলুর কেজি দরে ভাড়া নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

ফজলুর রহমান জানান, ব্যাংকের সুদহারসহ সব খরচ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন চলতি মৌসুমে কেজিপ্রতি ভাড়া নির্ধারণ করেছে সর্বোচ্চ আট টাকা। এরপরও কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সিদ্ধান্ত রয়েছে, এই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা এর চেয়েও কম ভাড়ায় তারা নিজস্ব সিদ্ধান্তে আলু সংরক্ষণ করতে পারবেন।

রাজশাহী জেলা আলুচাষি ও ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নুরুল ইসলাম বলেন, ‌‘হিমাগারে আলু সংরক্ষণের ভাড়া ছিল প্রতি কেজি চার টাকা। এজন্য প্রতি বছর কৃষক বা ব্যবসায়ীরা হিমাগারে অগ্রিম বুকিং দিয়ে থাকেন। তবে এবার আলুর আবাদ শুরু হলে আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা বুকিং দিতে গেলে জানানো হয় প্রতি কেজি আলুর সংরক্ষণ ভাড়া আট টাকা করা হয়েছে। এ নিয়ে চাষিদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।’

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে রাজশাহীতে ৩৭ হাজার ৬৬৭ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। এই পরিমাণ জমি থেকে ১০ লাখ মেট্রিক টন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। রাজশাহী জেলায় কোল্ডস্টোরেজ রয়েছে মোট ৩৬টি। এর অধিকাংশই পবা, তানোর, মোহনপুর, বাগমারা ও দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত। এগুলোতে আলুর ধারণক্ষমতা ৯৫ লাখ বস্তা। ওজনের পরিমাপে যা ৫ লাখ টন।

জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ১২:৪৬ অপরাহ্ণ
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করছেন জতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র নেতাকর্মীরা। তবে পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে সতর্ক অবস্থানে।

আর এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে খেলার মাঠ থেকে দায়িত্ব পালন করতে জার্সি পরেই যমুনার সামনে ছুটে আসেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম।

এরই মধ্যে জার্সি পরা এই কর্মকর্তার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। নেটিজেনরা এই পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্বের প্রতি নিষ্ঠা দেখে প্রশংসা করছেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন মন্তব্য করে উৎসাহ দিচ্ছেন।

ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিতে দেখা যায়, ডিসি মাসুদ আলম সবুজ-হলুদ রঙের জার্সি ও লাল রঙের হাফ প্যান্ট পড়ে যমুনার সামনে দায়িত্ব পালন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।

ডিসির ছবিটি নিজের ফেসবুকে ওয়ালে পোস্ট করে একজন লিখেছেন, রমনা জোনের ডিসি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতা হঠাৎ করে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’ ঘেরাও করলে বেচারা খেলার মাঠ থেকে সরাসরি ডিউটিতে!

এর আগে, এনসিপি’র মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করার ঘোষণা দেন। এ অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে যমুনার সামনে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১০টা থেকে যমুনার সামনে ডিউটিরত পুলিশের পাশাপাশি অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।

যমুনার সামনে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র‍্যাব ও এপিবিনের সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। তারা কড়া অবস্থান নিয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যমুনার সামনে অতিরিক্ত পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আ’লীগকে কারা নিষিদ্ধ চায় আজকের সমাবেশেই বোঝা যাবে: হাসনাত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ১২:০০ অপরাহ্ণ
আ’লীগকে কারা নিষিদ্ধ চায় আজকের সমাবেশেই বোঝা যাবে: হাসনাত

রাজনৈতিক দল হিসেবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে কারা নিষিদ্ধ করতে চায় সেটি আজকের সমাবেশ থেকেই বোঝা যাবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

শুক্রবার (৯ মে) সকাল সাড়ে আটটার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে সমাবেশের ঘোষণা দেওয়ার সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।

হাসনাত বলেন, ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ চলছে। বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে সেখানে। আজকে সবাই বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।

দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত ফ্যাসিস্ট গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দিয়ে নিবন্ধন বাতিল করে নিষিদ্ধ করা হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছেড়ে যাবো না।

এ সময় হাসনাত বলেন, ‘ফোয়ারার সামনে থেকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের যে রাস্তা রয়েছে, যেই রাস্তা বাংলামোটর পর্যন্ত গিয়েছে, পুরো রাস্তা আজকে জনসমুদ্রে পরিণত করব।’

সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেন, ‘জুমার পর ছাত্রজনতা ফোয়ারার সামনে অবস্থান নেবে। ফয়সালা করেই আমরা ঘরে ফিরব। কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায় আর কারা চায় না তা আজ ফয়সালা হবে।’ বাদ জুমা সব নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে জমায়েত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সারাদেশের জনগণকে জুলাই আন্দোলনের মতো রাজপথে নেমে আসার আহ্বানও জানান হাসনাত। পরে ফেসবুক পোস্টেও সেই কর্মসূচির কথা জানান হাসনাত।

হাসনাত তার পোস্টে লিখেছেন, বাদ জুমা যমুনার সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে।’

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শাসন আমলে টানা দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আবদুল হামিদের দেশত্যাগের সংবাদ প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই উত্তাল দেশের রাজনীতি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ চলছে।

পাইকগাছায় পৌরসভা বিএনপির ৫ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

মোঃ রেজাউল ইসলাম, পাইকগাছা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ণ
পাইকগাছায় পৌরসভা বিএনপির ৫ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

খুলনার পাইকগাছায় পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। আজ (৮ মে) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাইকগাছা হাসপাতাল মোড়ে এ কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মী সভা মোঃ মনিরুজ্জামান মনির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ আসলাম পারভেজ।

বিশেষ অতিথি পৌর বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম রেজা লাকি, সাবেক কাউন্সিলর কামাল আহমেদ সেলিম নেওয়াজ, মোস্তফা মোড়ল, সাবেক ছাত্রনেতা মিজানুর রহমান,সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান, মোঃ জিয়াউদ্দীন নায়েব, ডাঃ শাহাবুদ্দিন, উপজেলা বিএনপির নেতা সাইফুল ইসলাম তারিখ, পৌর বিএনপির নেতা গাজী মোহাম্মদ আলী, মনিরুজ্জামান মন্টু,শেখ রুহুল কুদ্দুস পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জি এম রুম্তম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আজাহারুল ইসলাম সানা, জামিলুর রহমান রানা, আব্দুর রহমান জনি, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মোঃ সবুজ সানা,জাকির হোসেন মিন্টু, আবদুল কাদের, সেলিম মোড়ল, মোশাররফ হোসেন বাবুল, শাহাজাহান গাজী,তুষার সরদার, নূর ইসলাম,