খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫, ৯ বৈশাখ, ১৪৩২

চার দফা দাবিতে আজ থেকে মাঠে নামছে বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৪:৫৬ অপরাহ্ণ
চার দফা দাবিতে আজ থেকে মাঠে নামছে বিএনপি

চার দফা দাবিতে জনদাবির ব্যানারে বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) থেকে কর্মসূচিতে নামছে বিএনপি। প্রথম দিনে ৯টি জেলায় সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হবে। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও পতিত ফ্যাসিবাদের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের ৬৪ জেলায় ১২ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি আট দিনের সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।

বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়– প্রথমদিন বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) লালমনিরহাটে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সিরাজগঞ্জে নজরুল ইসলাম খান, ফেনীতে সালাহউদ্দিন আহমদ, খুলনায় হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, রাজবাড়ীতে আসাদুজ্জামান রিপন, পটুয়াখালীতে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সুনামগঞ্জে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী এবং জামালপুরে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল।

১৭ ফেব্রুয়ারি:
যশোরে বক্তব্য দেবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, টাঙ্গাইলে স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, মাদারীপুরে সেলিমা রহমান, চাঁদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ঠাকুরগাঁওয়ে ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বগুড়ায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম, মৌলভীবাজারে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী এবং ভোলায় থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন।

১৮ ফেব্রুয়ারি:
কক্সবাজারে বক্তব্য দেবেন করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, পাবনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, পঞ্চগড়ে ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, কুমিল্লা দক্ষিণে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নুল আবদীন ফারুক, ঝিনাইদহে উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভুঁইয়া, মানিকগঞ্জে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, হবিগঞ্জে যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এবং নেত্রকোণার সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

১৯ ফেব্রুয়ারি:
নোয়াখালীতে বক্তব্য দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিলেটে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কিশোরগঞ্জে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফজলুর রহমান, কুষ্টিয়ায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু, শরীয়তপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফরহাদ হালিম ডোনার, পিরোজপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মজিবুর রহমান সরোয়ার এবং রাজশাহীর সমাবেশে থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

২০ ফেব্রুয়ারি:
ঢাকায় সমাবেশ করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লক্ষ্মীপুরে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বরিশাল দক্ষিণে স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ময়মনসিংহ দক্ষিণে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ফরিদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপন, চুয়াডাঙ্গায় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, নওগাঁয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু এবং কুড়িগ্রামের সমাবেশে থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম।

২২ ফেব্রুয়ারি:
ঝালকাঠিতে সমাবেশ করবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম দক্ষিণে ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আযম খান, ময়মনসিংহ উত্তরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জয়পুরহাটে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ, কুমিল্লা উত্তরে এ এইচ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বান্দরবানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আসলাম চৌধুরী, রংপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবুল খায়ের ভুঁইয়া এবং নরসিংদীর সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ।

২৪ ফেব্রুয়ারি:
মুন্সীগঞ্জে সমাবেশ করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বরিশাল উত্তরে স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, নড়াইলে ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, নাটোরে ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আযম খান, গাইবান্ধায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ, রাঙামাটিতে যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল, মাগুরায় যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ এবং নীলফামারীর সৈয়দপুরের সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

২৫ ফেব্রুয়ারি:
নারায়ণগঞ্জের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গাজীপুরে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চট্টগ্রাম উত্তরে স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বাগেরহাটে ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, সাতক্ষীরায় ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, দিনাজপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মেহেরপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, নীলফামারীতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নুল আবদীন ফারুক, খাগড়াছড়িতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের সমাবেশে থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম।

রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০৪ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

বিগত ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মাফ করেছেন, তার তালিকা প্রকাশের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার যৌথ হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

এর আগে, ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, তা জানতে চেয়ে গত ২৫ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিবের কাছে আইনি নোটিশ পাঠান তিনি।

ওই নোটিশে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজন দণ্ড পাওয়া আসামির কারাদণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করেছেন, সেই তালিকা ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হলো।

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন, তা জানার অধিকার আছে। কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রপতি বহু অপরাধী, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া অপরাধীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। রাষ্ট্রপতি কোন প্রক্রিয়ায় সাজাপ্রাপ্তদের দণ্ড মওকুফ করেন, দণ্ড মওকুফের মানদণ্ড কী, সেটা মানুষের জানা দরকার।

কিন্তু, নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০০ অপরাহ্ণ
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আওতাধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। একটি চিঠির মাধ্যমে তাদের এনআইডি লক করা হয় বলে আজ সোমবার নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

নথিপত্র অনুযায়ী, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের মৌখিক নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। তবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সরাসরি নির্দেশ ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যাদের এনআইডি লক করা হয়েছে তারা হলেন, সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক এবং তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৫৬ অপরাহ্ণ
ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম জানিয়েছেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ চিহ্নিত করে ভাঙা হবে, কাজগুলো শুরুও হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত ‘সমস্যার নগরী ঢাকা : সমাধান কোন পথে?’ শীর্ষক এক নগর সংলাপে এ কথা জানান তিনি।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, অবৈধ ভবনগুলোর কাজ স্থগিত রাখতে নির্দেশ দিয়ে পর্যায়ক্রমে ভবনগুলো আংশিক অংশ ভেঙে ফেলা হবে। প্রথম ধাপে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ফৌজদারি মামলা দায়ের করা, নকশা বাতিল এবং প্রয়োজনে ভবনগুলো সিলগালা করা হবে।

তিনি জানান, রাজউক এলাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবন চিহ্নিত করেছি, যেগুলো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে। এই ভবনগুলোর যেটুকু অংশেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে, সেটুকু ভেঙে ফেলবো। আমি যতদিন দায়িত্বে আছি তার মধ্যে এই কাজ চালিয়েই যাব। এগুলো ভেঙে হোক কিংবা অন্যভাবে হোক, তাদের নিয়মের মধ্যে আনবো। আমরা নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি।

নগর সরকার কিংবা এক ছাতার নিচে আনার মতো ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব উল্লেখ করে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ঢাকাকে এক আমব্রেলার নিচে না আনলে যত পরিকল্পনাই করা হোক না কেন কাজে আসবে না। সবকাজের সিদ্ধান্ত একটি জায়গা থেকে আসতে হবে। সেখানে নগর সরকার হোক কিংবা এক মেয়রের কাছে ক্ষমতা থাকুক, সেটায় সমস্যা নেই। নগরের পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সেবাসহ সব সেবার বিষয়ে একটি জায়গা থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এই মুহূর্তে যারা বাড়ি করে ফেলেছে সেগুলোর ব্যবস্থা পরে নেবো। সব কাজ একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তবে আন্ডার কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংয়ে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না, সেটা নিশ্চিত করছি। আমাদের নতুন করে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা বেদখল হওয়া প্লটগুলো উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করবো।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য খালেদ সাইফুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির প্রকাশনা ‘ঢাকাই’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। একইসঙ্গে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য হেলিমুল আলম বিপ্লবের প্রকাশিত ঢাকার খালগুলো নিয়ে প্রকাশিত “Dhaka’s Canals on Their Dying Breath, An In-Depth Look at How the capital’s Waterways Are Being Choked” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।