খুঁজুন
রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ৯ চৈত্র, ১৪৩১

হাসনাত আব্দুল্লাহ'র অভিযোগ

ক্যান্টনমেন্ট থেকে আ’লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা চলছে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫, ৫:২২ অপরাহ্ণ
ক্যান্টনমেন্ট থেকে আ’লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা চলছে

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা, জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ দাবি করেছেন, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে বাংলাদেশে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা চলছে।

বিষয়টিকে তিনি “রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ” নামে “নতুন একটি ষড়যন্ত্র” হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

গত পাঁচই অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকেই দলটিকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি উঠে আসছে। তাদের পুনর্বাসন প্রসঙ্গেও হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্রনেতা ও অন্যান্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাসহ বিভিন্ন পক্ষ।

আন্দোলনকারী ছাত্রদের চাপের মুখে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগকে গত অক্টোবরে নিষিদ্ধও করা হয়।

আওয়ামী লীগ মাস্ট কাম ব্যাক!
হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ফেইসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, তিনিসহ আরও দুই জনের কাছে গত ১১ই মার্চ দুপুর আড়াইটায় ক্যান্টনমেন্ট থেকে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ওই পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয় এবং তাদেরকে বলা হয়, তারা যেন আসন সমঝোতার বিনিময়ে ওই প্রস্তাব মেনে নেয়।

“আমাদেরকে বলা হয়– ইতোমধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলকেও এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তারা শর্তসাপেক্ষে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে রাজি হয়েছে। একটি বিরোধী দল থাকার চেয়ে একটি দুর্বল আওয়ামী লীগসহ একাধিক বিরোধী দল থাকা নাকি ভালো। ফলশ্রুতিতে আপনি দেখবেন গত দুইদিন মিডিয়াতে আওয়ামী লীগের পক্ষে একাধিক রাজনীতিবিদ বয়ান দেওয়া শুরু করেছে।”

তিনি দাবি করেছেন, “আমাদেরকে আরো বলা হয়– রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ যাদের দিয়ে করা হবে, তারা এপ্রিল-মে থেকে শেখ পরিবারের অপরাধ স্বীকার করবে, হাসিনাকে অস্বীকার করবে এবং তারা বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ করবে এমন প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের সামনে হাজির হবে।”

এই প্রস্তাব পাওয়ার পর তারা তৎক্ষণাৎ এর বিরোধিতা করেন বলে লেখেন মি. আব্দুল্লাহ।

কিন্তু তাকে বলা হয়, “আওয়ামী লীগকে ফিরতে কোনও ধরনের বাধা দিলে দেশে যে সংকট সৃষ্টি হবে, তার দায়ভার আমাদের নিতে হবে এবং ‘আওয়ামী লীগ মাস্ট কাম ব্যাক’।”

হাসনাত আব্দুল্লাহ দাবি করেন কথাবার্তার এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে অপরপক্ষ থেকে বলা হয়, “আওয়ামী লীগ ছাড়া ‘ইনক্লুসিভ’ ইলেকশন হবে না।”

তার উত্তরে মি. আব্দুল্লাহদের তরফ থেকে বলা হয়, “আ’লীগের সাথে কোনও ইনক্লুসিভিটি হতে পারে না। আ’ লীগকে ফেরাতে হলে আমাদের লাশের উপর দিয়ে ফেরাতে হবে। আ’লীগ ফেরানোর চেষ্টা করা হলে যে সংকট তৈরি হবে, তার দায়ভার আপনাদের নিতে হবে।”

এই কথা কাটাকাটির পর মিটিং অসমাপ্ত রেখেই তাদেরকে চলে আসতে হয় বলে দাবি তার।

ক্যান্টনমেন্টের কথা উল্লেখ করলেও সেখানে কার বা কাদের সাথে কথা হয়েছে সেটি বলেননি হাসনাত আব্দুল্লাহ। ওই বৈঠকে তিনি ছাড়া তার দলের অন্য কে উপস্থিত ছিলেন সেটিও তার স্ট্যাটাসে উল্লেখ নেই।

হাসনাত আব্দুল্লাহ তার স্ট্যাটাসের পরের অংশে লিখেছেন যে জুলাই আন্দোলনের সময়ও তাদেরকে দিয়ে অনেক কিছু করানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

“কখনও এজেন্সি, কখনও বা ক্যান্টনমেন্ট থেকে নানা ধরনের প্রেসক্রিপশন গ্রহণ করতে চাপ দেয়া হয়েছে ।”

কিন্তু “ওসব চাপে নতি স্বীকার না করে” তারা জনগণের ওপরেই আস্থা রেখেছেন এবং জনগণকে সাথে নিয়েই “হাসিনার চূড়ান্ত পতন” ঘটিয়েছেন; জুলাইয়ের মতো “আজকেও ক্যান্টনমেন্টের চাপকে অস্বীকার করে” তিনি আবারও জনগণের ওপর ভরসা করতে চান বলে জানান।

এরপর তিনি লেখেন, “এ পোস্ট দেওয়ার পর আমার কী হবে আমি জানি না।”

এদিকে হাসনাত আব্দুল্লাহর এই পোস্টের পর বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল হয়।

রাত দুইটার দিকে মিছিল শুরু হয়। ছাত্রদের হলগুলো ঘুরে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয় সেটি। সেখানে আওয়ামী লীগ বিরোধী নানা স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।

গণঅভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতনের পর থেকেই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি শোনা গেলেও গত ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনা ডিজিটাল মাধ্যমে সরব হওয়ার পর এই দাবি আরও জোরালো হয়।

গত ৫ই ফেব্রুয়ারি ‘ছাত্র-জনতার উদ্দেশে’ শেখ হাসিনা ফেসবুকে বক্তব্য দেন। এর পরপরই একদল বিক্ষোভকারী ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। এরপর বিষয়টি আবারও কিছুটা আলোচনার বাইরে চলে যায়।

তৎকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জামায়াতে ইসলামীসহ বেশ কয়েকটি দলের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি আসলেও এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে।

বিএনপি নেতারা বারবারই বলছেন, আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে থাকবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ।

সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “কারও অধিকার কেড়ে নেয়ার কোনো উপায় নাই। কিন্তু যে অন্যায় করেছে, যার বিচার হওয়া উচিত, তার বিচার হতে হবে। এটুকুই শুধু।”

গতকাল বৃহস্পতিবার ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই অন্তর্বর্তী সরকারের। কিন্তু যারা হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত দেশের আদালতে তাদের বিচার করা হবে।

সিংড়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন প্রশাসন

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ১২:২৬ পূর্বাহ্ণ
সিংড়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন প্রশাসন

নাটোরের সিংড়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন উপজেলা প্রশাসন।

শনিবার (২২ মার্চ) দুপুরে উপজেলার ছাতারদিঘী ইউনিয়নের কুমিড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রব্বানী সরদার।

জানা যায়, উপজেলার ছাতারদিঘী ইউনিয়নের উপর-কুমিড়া মৌজায় ২.৮৬ একর সরকারি ১নং খাস পুকুরের মধ্যে ৩ শতক জায়গা দখল করে দু-তলার ভিত্তি দিয়ে পাঁকা বাড়ি নির্মাণ করছিলেন মো. সাহিনুর ইসলাম। বিষয়টি জানার পর সেখানে অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রব্বানী সরদার।

সাহিনুর ইসলাম কুমিড়া গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ সরকারের ছেলে।

সিংড়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রব্বানী সরদার বলেন, উপজেলার কুমিড়া গ্রামে একজন ব্যক্তি সরকারি পুকুর দখল করে বাড়ি নির্মাণ করছিলেন, বিষয়টি জানার পর সেখানে উপস্থিত হয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এনায়েতপুরে ছাত্রদল নেতা কবির হত্যায় বিএনপির নেতা-কর্মীর নামে মামলা

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ১২:২৪ পূর্বাহ্ণ
এনায়েতপুরে ছাত্রদল নেতা কবির হত্যায় বিএনপির নেতা-কর্মীর নামে মামলা

ইফতার মাহফিলকে কেন্দ্র করে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত হন সদিয়া চাঁদপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন (২৮)। এ ঘটনায় বিএনপির একাংশের শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।

শনিবার (২২ মার্চ) সকালে এনায়েতপুর থানায় নিহতের বড় ভাই হযরত আলী হাফিজ বাদী হয়ে ২৮ জনের নাম উল্লেখ ও ৮০-৯০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে বলে এনায়েতপুর থানার ওসি রওশন ইয়াজদানী  নিশ্চিত করেন।

মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, এনায়েতপুর থানা বিএনপির  সাবেক সদস্য সচিব মনজুর রহমান মঞ্জু শিকদার, সদিয়া চাঁদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিঠু মীর, সদস্য সচিব কালাম শিকদার, এনায়েতপুর থানা যুবদলের আহবায়ক জাহিদ হোসেন জহুরুল ও থানা ছাত্রদলের আহবায়ক কামরুল হাসান সোহাগ শিকদার।

এদিকে এ ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে বুধবার এনায়েতপুর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির জনি সাইদুল ও থানা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনজুর রহমান মঞ্জু শিকদারের সকল পদ স্থগিত করেছে জেলা বিএনপি। পাশাপাশি ঘটনার তদন্তে জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে  তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এবং উক্ত কমিটি ইতিমধ্যেই প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের এনায়েতপুর ুএসে গোপনে প্রকাশ্যে তথ্য নিয়েছে তবে তারা এখনো রিপোর্ট দেননি। 

দলীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বিকেলের দিকে ইফতার মাহফিলকে কেন্দ্র করে সদিয়া চাঁদপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে

বিএনপির সাবেক এমপি মেজর (অব:) মনজুর কাদের সমর্থক ও রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সন্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

এসময় মনজুর কাদেরের সমর্থক ছাত্রদল নেতা কবির হোসেন গুরুত্বর আহত হয়, প্রথমে খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হয়। পরবর্তীতে ঢাকার ক্রেটিক্যাল কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যার  টার দিকে মারা যান।

সিরাজগঞ্জে পৌর ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,, সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে পৌর ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জে পৌর ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির যৌথ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে, শনিবার (২২ মার্চ) সকাল ১১টায় সিরাজগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র বাজার স্টেশন স্বাধীনতা স্কয়ার উক্ত যৌথ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য মোঃ মকবুল হোসেন চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য মোঃ আবু সাঈদ সুইট। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন, জেলা বিএনপির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক  অ্যাডভোকেট ইন্দ্রজিত সাহা। 

সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন, শহর বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়া সেলিম, জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও শহর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুন্সী জাহেদ আলম। এসময়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান দুলাল, ১ নং ওয়ার্ড বিএনপির উপদেষ্টা মোঃ হাসিনুর রহমান, সাবেক ফুটবলার হেদায়েতুল ইসলাম ফ্রুট, শহর বিএনপির সাবেক যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মোঃ রেজাউল করিম জোয়ার্দার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন রাজেশ সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। 

উক্ত যৌথ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠানে সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির  কমিটি গঠন করার লক্ষ্য উক্ত যৌথ মতবিনিময় সভায় – ১নং ওয়ার্ড (মাছুমপুর-মাহমুদপুর) বিএনপির  সর্বসম্মতভাবে সভাপতি পদপ্রার্থী মোঃ ইবনে জায়েদ হাসু সভাপতি নির্বাচিত হন। এবং সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি হতে সিদ্ধান্ত হয়নি। ২নং ওয়ার্ড (সয়াধানগড়া-দিয়ারধানগড়া)  ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি পদপ্রার্থী একাধিক প্রার্থী না থাকায় দিয়ারধানগড়ার মোঃ জয়নাল আবেদীনকে সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি  নির্বাচিত করা হয় বলে জানা যায়। এবং সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানা যায়। ৩ নং ওয়ার্ড (স্টেশন রোড় হতে বৃহত্তর বড় বাজার এলাকা) সভাপতি পদে একমাত্র পদপ্রার্থী ইকবাল হাসান খান চৌধুরী বাবলু, সাধারণ সম্পাদক পদে একমাত্র প্রার্থী মোঃ মামুনুর রশীদ রুবেল এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদপ্রার্থী আনন্দ ঘোষ অন্যান্য প্রার্থী না থাকায় নির্বাচিত হন। উক্ত মতবিনিময় সভাটি সুন্দর সুশৃংখলভাবে সমাপ্ত করা  হয়।