খুঁজুন
শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২৪ মাঘ, ১৪৩১

একটা আদর্শ রাষ্ট্র দেড় বছর, দুই বছর সময়ের ব্যাপার না: রিজওয়ানা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১:০১ পূর্বাহ্ণ
একটা আদর্শ রাষ্ট্র দেড় বছর, দুই বছর সময়ের ব্যাপার না: রিজওয়ানা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, একটা আদর্শ রাষ্ট্র পাওয়া দেড় বছর, দুই বছর সময়ের ব্যাপার না। যাত্রাটা আমাদের যেন দৃঢ়ভাবে শুরু হয়। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা যেমন চাই, চিন্তার স্বাধীনতাও তেমন চাই। সবচেয়ে বড় স্বাধীনতা হচ্ছে আমি আমার বিচার পাব। এমন একটা সমাজ চাই, যেখানে সময়মতো বিচার হবে। অনুরোধ থাকবে, কথা যেহেতু বলতে পারছি, যত সমালোচনা করা যায় করি, কিন্তু ফোকাস যেন নষ্ট না হয়ে যায়।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ মিলনায়তনে শনিবার সকালে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, একটা ফ্যাসিস্ট রেজিম একা একা ফ্যাসিস্ট হয় না। সে সঙ্গে বিচার বিভাগ, ব্যুরোক্রেসি, পুলিশ প্রশাসনকে নেয়। এমনকি সে গণমাধ্যমকেও নেয়। বুদ্ধিজীবীদেরও সঙ্গে নেয়। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই তো একটা ফ্যাসিস্ট রেজিম গড়ে ওঠে।

সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, বাস্তবতার কথা বললে, আমি কেন মনে করব আমার স্বপ্ন আপনাদের স্বপ্ন থেকে ভিন্ন? আমরা কিছু লোক দায়িত্ব পেয়েছি, কেউ পাইনি, কিন্তু মোটা দাগে স্বপ্ন ভিন্ন হওয়ার কারণ দেখতে পাই না। এখন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দেড় মাস সময় লাগবে, নাকি দেড় বছর লাগবে, দেড় যুগ লাগবে সেটা বোঝা যাবে আপনি কতটা সূক্ষ্ম স্বপ্নের দিকে নিয়ে যেতে চান। আমি যেটা বুঝি সমাজের প্রতিটা জায়গায় যেভাবে ফ্যাসিবাদের দোসররা গ্রথিত হয়ে আছে, সেটা ওভার নাইট একটা টান দিয়ে সমাধান করা সম্ভব না।

রাষ্ট্র সংস্কার প্রসঙ্গে এ উপদেষ্টা বলেন, এটা আমার নিজের মতামত সরকারের ভাষ্য হিসেবে নেবেন না। যেমন ধরেন, আপনি পুলিশ প্রশাসন সম্পর্কে একটা বিস্তারিত সংস্কার করলেন। ধরলাম, সংস্কার হলো, প্রস্তাব পাস হলো, আমরা সকলে একমত হলাম। এটা বাস্তবায়ন করবে কারা? যে লোকগুলো বাস্তবায়ন করবে, তারা তো প্রায় সবাই রয়ে যাচ্ছে। এখন ধরেন ওপর থেকে আপনি ডাইরেক্ট দোসর ভেবে সরাতে পারলেন। কিন্তু বাকি যে বাস্তবায়ন করবে, সেই দায়িত্বে থাকবে কারা? পুলিশ থেকে সরে আসি, আমাদের সাধারণ মানুষে আসি; দীর্ঘদিন ফ্যাসিজমের আবহে থেকে থেকে আমরা কি চিন্তা চেতনায় যথেষ্ট মুক্ত ও স্বাধীন? এই জায়গায়ও একটা বড় চিন্তার ব্যাপার আছে। আমরা সংস্কার করে দিয়ে গেলেও মুক্তভাবে, স্বাধীনভাবে অনেকেই ভাবতে পারি? নাকি এভাবেই অ্যাডজাস্ট করে সমাজে চলতে হবে? এটা আমাদের আচরণে চলে এসেছে। ফলে নিয়মে কাগজে সংস্কার করা সম্ভব। এখনো বাংলাদেশে যে আইনকানুন আছে, সেগুলো যদি জনস্বার্থে প্রয়োগ হতো, তাহলে হয়তো এই অসহায়ত্বের মধ্যে আমরা পড়তাম না।

বর্তমান সময়ে রাষ্ট্র নিয়ে নিজের স্বপ্ন সম্পর্কে সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, আমার কাছে স্বপ্ন হচ্ছে ব্যক্তি পর্যায়ের স্বাধীনতা, পেশাগত পর্যায়ে স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে স্বাধীনতা। আজকে যে কথাগুলো বলতে পারলেন, কত দিন আগে তো বলতে পারেননি। আমার বড় কথা হলো স্বপ্ন যেন ছোট না হয়। অনেক দিন দলীয় অপশাসন ফ্যাসিবাদের মধ্যে থেকে থেকে কতগুলো জিনিস সমাজে নর্মস হিসেবে ধরে নিয়েছি, কিন্তু সেগুলো হতে পারে না।

‘দুঃসময়ের কণ্ঠস্বর: তাদের স্বপ্ন ও বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন উপদেষ্টা

দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন, সেভেনটি ইয়ারস ইন বাংলাদেশ ওয়ার্কিং টুগেদার রিয়ালাইজিং পটেনশিয়াল, সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজের আয়োজনে গোলটেবিল বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য দেন সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজের (সিজিএস) নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান। ‘দুঃসময়ের কণ্ঠস্বর: তাদের স্বপ্ন ও বাস্তবতা’ শীর্ষক এই আয়োজনে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষেরা তাদের কথা এবং নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন তুলে ধরেন।

আয়োজনে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক এবং নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আজকের বাস্তবতায় আমরা এখনও প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছি বিভিন্নভাবে। অনেক রকম অপপ্রচার অবিচারের স্বীকার হচ্ছি এখনো। আমি বলতে চাই, আজকে আমাদের অপূর্ব সুযোগ। অন্তর্ভুক্তিকরণের পরিবর্তে বিভক্তির রাজনীতি যদি করি, অবশ্যই আমাদের দায়বদ্ধ করতে হবে। আমাদের একে অপরকে টেনে নামানোর প্রবণতা যদি বন্ধ না করি, তাহলে এই সম্ভাবনা বাস্তবে রূপায়িত করা হবে না। আমাদের সবারই যার যার জায়গা থেকে ক্ষমতা আছে। এটা আমরা কিভাবে ব্যবহার করি। ক্ষমতার অপব্যবহার যাতে না হয়, তার জন্য নজরদারি থাকতে হবে।

বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান বলেন, মানুষটা ভালো হতে হবে। ভালো মানুষের রাজনীতিতে আসতে হবে। আপনি খারাপ মানুষ এনে যেই সংস্কারই করেন, আমরাই সিস্টেমকে দুর্নীতিগ্রস্ত করে ফেলব। আর ভালো মানুষ হলে খারাপ সিস্টেমের মধ্যেও ভালো কিছু করবে। এই ভালো মানুষ আসার সুযোগ করে দিতে হবে।

এছাড়া আরও নানা পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন। বক্তব্য দেন ফেমার প্রেসিডেন্ট মুনিরা খান, দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ কাজী ফয়সাল বিন সিরাজ, অধিকারের পরিচালক এ এস এম নাসিরুদ্দিন এলান, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী, গণঅধিকার পরিষদের প্রেসিডেন্ট নুরুল হক নুর, রাজনীতি বিশেষজ্ঞ ড. জাহেদুর রহমান, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এএফপি বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেক এডিটর কদরুদ্দিন শিশির, ডিএসএ ভিকটিম নেটওয়ার্কের সদস্য দিদারুল ইসলাম ভুইয়া, ‘জবান’–এর সম্পাদক রেজাউল করিম রনি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) রেজাউল করিম, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মুক্তাদির রশিদ, ইউপিডিএফের সংগঠক মাইকেল চাকমা, সাংবাদিক এম ইউ মিমি মারমা মিমি, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য প্রীতম দাশ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক মামুন আব্দুল্লাহি।

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে সাংবাদ সম্মেলন

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:১১ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জোরপূর্বক জমি দখলের প্রতিবাদে সাংবাদ সম্মেলন

সিরাজগঞ্জের বেলকুচির চালা মৌজার হাজী কোরবান আলী শেখের জমি প্রতিবেশী হাজী আব্দুস সবুর তালুকদার জোরপূর্বক দখলে নেওয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারী) বিকাল ৩ টায় বেলকুচি প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন হাজী কোরবান আলী শেখ।

এ সময় তিনি বলেন, দীর্ঘদিন যাবত একই এলাকার হাজী আব্দুস সবুর তালুকদার  সাথে একটি জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে।‌ হাজী সবুর তালুকদার ওই জমির জন্য বিভিন্ন সময় আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকী প্রদান করে আসছেন। এরই জের ধরে চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি হঠাৎ করে অনুমানিক ৯ টার সময় হাজী সবুর তালুকদার লোকজন নিয়ে উক্ত জায়গায় অন্যায়, অবৈধভাবে ও জোরপূর্বকভাবে ইট বালি সিমেন্ট দ্বারা আমার জমিতে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ কাজ শুরু করেন। উক্ত কাজে আমি বাঁধা দিতে গেলে তিনি আমাকে ভয়ভীতি ও হুমকী প্রদান করেন। আমি এ বিষয়ে আইনি প্রতিকার ও প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।

এ বিষয়ে হাজী সবুর বলেন, এই জায়গা আমি ক্রয় করেছি। জমির মালিক ছিলো অনেকে তাই জমি নিয়ে এতো জটিলতা। তবে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দিয়েছে তা সত্য না।

এ বিষয়ে বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাকেরিয়া হোসেন বলেন, এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মামুনর রশিদ, রোরহান আলী শেখ, আব্দুল করিম মিয়াসহ ভুক্তভোগী কোরবান আলী শেখের পরিবারের সদস্যরা।

ঝিনাইদহে শর্টসার্কিট থেকে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:০৫ অপরাহ্ণ
ঝিনাইদহে শর্টসার্কিট থেকে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ব্যাটারির শর্টসার্কিট থেকে যাত্রীবাহী একটি বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে যাত্রীদের কোনো ক্ষতি হয়নি।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কে শৈলকুপা উপজেলার মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। এর আগেই বাসটি সম্পূর্ণরূপে ভস্মীভূত হয়।

একজন বাসযাত্রী বলেন, ঝিনাইদহ বাসটার্মিনাল থেকে কুষ্টিয়ার উদ্দেশে যাওয়ার জন্য বাসে উঠেছিলাম, চলন্ত অবস্থায় বাসের মধ্যে আগুন ধরে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে বাসটি থামালে বাসের যাত্রীরা সবাই নিরাপদে নেমে পড়েন। এর একটু পরেই পুরো বাসে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

শৈলকুপা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশনমাস্টার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, খুলনা থেকে ঝিনাইদহ হয়ে রূপসা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস কুষ্টিয়া যাচ্ছিল। পথে শৈলকুপার মোহাম্মদপুরে পৌঁছালে ব্যাটারির শর্টসার্কিট থেকে ইঞ্জিনে আগুন লেগে যায়।

সে সময় যাত্রীরা দ্রুতই বাস থেকে নেমে পড়েন। পরে আগুন সম্পূর্ণ বাসে ছড়িয়ে পড়ে। তখন খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন সম্পূর্ণ নেভাতে সক্ষম হয়।

শহীদ পরিবারের সদস্যদের শাহবাগ অবরোধ, জনভোগান্তি চরমে

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৬:৩৫ অপরাহ্ণ
শহীদ পরিবারের সদস্যদের শাহবাগ অবরোধ, জনভোগান্তি চরমে

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে শাহবাগ অবরোধ করেন তারা।

এসময় তারা ‘আমার ভাই কবরে, খুনী কেন বাহিরে’, ‘বিচার বিচার বিচার চাই, খুনী হাসিনার বিচার চাই’, ‘রশি লাগলে রশি নে, খুনি হাসিনার ফাঁসি দে’ সহ বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

শহীদ পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমাদের শুধু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। ছয় মাস পার হয়ে গেছে অথচ বিচারের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এটা কি আমাদের ভাইদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি নয়?

একজন শহীদের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামীকে তারা কুপিয়ে হত্যা করেছে। তাকে হত্যার মাধ্যমে মূলত আমাদের পুরো পরিবারকেই হত্যা করেছে তারা। কারণ পরিবার যে চালায় সে না থাকলে পরিবারের আর কিছু থাকে না। এখনো কেন আসামি ধরা হচ্ছে না? এখনো কেন বিচার করা হচ্ছে না? কেন আমাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে? আমরা সরকারের কাছে এগুলোর জবাব চাই।