খুঁজুন
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৫ বৈশাখ, ১৪৩২

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পক্ষে নন মির্জা ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪, ৫:৫৯ অপরাহ্ণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পক্ষে নন মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে যান ভারত। এ অভ্যুত্থানে দেড় হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতা প্রাণ হারিয়েছে। বর্তমানে দেশ চালাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। আলোচনা চলছে- দেড় দশকের বেশি সময় ধরে ফ্যাসিস্ট কায়দায় দেশ চালানো আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা এবং পরবর্তী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ নিয়ে। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ ও তাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ১৪ দল নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে সর্বমহল থেকে।

তবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনে করছেন, আওয়ামী লীগকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া বা ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা উচিত নয়, কারণ উভয় কর্মকাণ্ডই গণতান্ত্রিক চর্চাকে দুর্বল করবে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক পটভূমিতে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, দলটি রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে পড়েছে এবং জনবিরোধী কার্যকলাপের কারণে জনসাধারণ ও তরুণ প্রজন্ম থেকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

সাক্ষাৎকারে তিনি এক-এগারোর মতো একটি সম্ভাব্য বিরাজনীতিকরণের বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক দলগুলিকে সতর্ক থাকতে এবং দায়িত্বশীলভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র চাই তাহলে আওয়ামী লীগকে নির্বাচন থেকে বাদ দেওয়া হবে কেন? আওয়ামী লীগের মতো পুরনো রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে জনগণকে তাদের ভাগ্য নির্ধারণের সুযোগ দেওয়া উচিত।’

আওয়ামী লীগ সম্পর্কে তার বোঝাপড়া ও উপলব্ধির ভিত্তিতে বিএনপি নেতা বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই দলটি নির্বাচনে অংশ নেবে। ১৯৭৫ সালে এত বড় ঘটনা ও পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ নির্বাচন বর্জন করেনি। নির্বাচনে যোগ দিয়েছে এবং আমি মনে করি, এটাই ছিল দলের জন্য সঠিক কৌশল।

ফখরুল বলেন, নির্বাচন বর্জন গণতান্ত্রিক দলগুলোর জন্য সবসময় সঠিক পন্থা নয়। যদিও কখনও কখনও আন্দোলনের অংশ হিসাবে নির্বাচন বর্জন করা যেতে পারে, যেমনটি আমরা করেছি, এটি একটি বৈধ সিদ্ধান্ত ছিল। যাইহোক, যখন একটি দল চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়, তখন পুনরুদ্ধারের জন্য বিভিন্ন উপায় থাকে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ সেই পথগুলির মধ্যে একটি যা এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনুসরণ করা উচিত।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার বা নির্বাচন থেকে নির্দিষ্ট দলকে বাদ দেওয়ার নেতিবাচক প্রবণতা একটি ত্রুটিপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে উদ্ভূত। “উদাহরণস্বরূপ, জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা একটি ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত ছিল না। ফলাফল কি হয়েছে? জামায়াত এখন রাজনীতিতে ফিরেছে। সুতরাং, আমি বিশ্বাস করি না যে সরকারের পক্ষে এমন সিদ্ধান্ত চাপানো সঠিক পদক্ষেপ।”

ফখরুল অবশ্য বলেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে যোগ দিলেও গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমনে নৃশংস কর্মকাণ্ড ও নৃশংস ভূমিকার জন্য দেশের জনগণ তাকে ত্যাগ করবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এর একটি খসড়া সংশোধনীর অধীনে আওয়ামী লীগকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করার সম্ভাবনা সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি স্বীকার করেন যে, এই পদক্ষেপটি একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে প্রস্তাব করা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে। তবে, গণতান্ত্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি কতটা উপযুক্ত হবে তা আমি অনিশ্চিত,” তিনি যোগ করেছেন।

ফখরুল বলেন, রাজনৈতিক চর্চা বাধাগ্রস্ত না হলে দেশের জনগণ যেকোনো দলের অপকর্মের জবাব দেবে এবং ফ্যাসিবাদী দলের কর্মকাণ্ডের মোকাবেলার উপায় খুঁজে বের করবে। ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পক্ষে নই, কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষেও নই’।

গণঅভ্যুত্থানের ফলে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। যখন একটি দল আমলাতন্ত্র এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের উপর খুব বেশি নির্ভর করে, তখন এটি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং গণদাবিগুলি উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হলো জনগণের সঙ্গে তাদের আস্থা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে যোগাযোগ কমে যাওয়া। যদিও আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে জড়িত থাকতে পারে, তবে দলটি কার্যকরভাবে জনগণের সাথে পুনরায় সংযোগ স্থাপন এবং অদূর ভবিষ্যতে তাদের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারবে কিনা তা অনিশ্চিত।

ফখরুল বলেন, ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের কৃতিত্ব কোনো একক দল নিতে পারবে না, কারণ এটি ছিল একটি স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন যাতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ শাসনের বিরুদ্ধে তাদের প্রবল ক্ষোভের কারণে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ জড়িত।

তিনি বলেন, বুদ্ধিজীবী, আমলা ও টেকনোক্র্যাটদের নির্বাচিত গোষ্ঠীর দ্বারা না হয়ে জনগণের সাথে প্রকৃত সম্পর্কযুক্ত ব্যক্তিদের দ্বারা দেশ পরিচালনা করা উচিত।

সিরাজগঞ্জে র‍্যাব-১২ এর অভিযানে গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৪৪ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে র‍্যাব-১২ এর অভিযানে গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

সিরাজগঞ্জে র‌্যাব-১২ এর অধিনায়কের দিকনির্দেশনায় এবং র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার সহযোগিতায় অদ্য ১৭ এপ্রিল ২০২৫ খ্রিঃ, রাত্রী ০৪.২০ ঘটিকায় র‌্যাব-১২, সদর কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল “সিরাজগঞ্জ জেলার যমুনা সেতু পশ্চিম থানাধীন গোলচত্বর এলাকায় পাকা রাস্তার উপর” একটি মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ১৭ কেজি গাঁজাসহ ০২ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

এছাড়াও তাদের সাথে থাকা গাঁজা ক্রয়-বিক্রয় কাজে ব্যবহৃত ০২টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামিদ্বয় ১। মোঃ আবুল হাসান পূর্বনাম শ্রী প্রান্তনাথ (২৭), পিতা- শ্রী সুনীল চন্দ্রনাথ, স্থায়ী সাং- জিরি, থানা- পটিয়া, জেলা- চট্রগ্রাম, বর্তমান সাং- রসুলপুর, থানা- মাধবপুর, জেলা- হবিগঞ্জ, ২। মোঃ আশরাফুল ইসলাম (৩৪), পিতা- মৃত নুরুল ইসলাম, সাং- মোরোলো আজাপাড়া, থানা- ধামইরহাট, জেলা- নওগাঁ।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামিদ্বয় দীর্ঘদিন যাবৎ লোকচক্ষুর আড়ালে নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করে বিভিন্ন জেলায় ক্রয় বিক্রয় করে আসছিল।

গ্রেফতারকৃত আসামিদ্বয়ের বিরুদ্ধে যমুনা সেতু পশ্চিম থানায় ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বেলকুচি শ্রীমন্মহাপ্রভূর আখড়ার নব গঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:০৮ অপরাহ্ণ
বেলকুচি শ্রীমন্মহাপ্রভূর আখড়ার নব গঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জের বেলকুচির পৌর সদরে অবস্থিত বেলকুচি শ্রীমন্মাহাপ্রভুর আখড়ার নব গঠিত মূল কমিটির অভিষেক, সংবর্ধনা ও শপথ পাঠ এবং প্রভূপাদ রঞ্জন গোস্বামীর পরলোক গমন হেতু স্বরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে অত্র কেন্দ্রীয় মন্দির প্রাঙ্গনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় বেলকুচি শ্রীমন্মহাপ্রভূর আখড়ার সাধারন সম্পাদক শ্রী দুলাল চন্দ্র মজুমদারের সঞ্চালনায় ও সভাপতি শ্রী হেমেন্দ্র নাথ চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জের বাহুকা কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক পরম বৈষ্ণব সমর কুমার মন্ডল।

এ সময় বক্তব্য রাখেন, বেলকুচি শ্রীমন্মহাপ্রভূর আখড়ার সহ-সভাপতি নিমাই চন্দ্র সাহা, সুব্রত পাল (এস পাল), বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বেলকুচি উপজেলা শাখার সভাপতি জয় শংকর সাহা, সাধারণ সম্পাদক রনি কুমার মিত্র, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ বেলকুচি উপজেলা শাখার সভাপতি বৈদ্য নাথ রায়, সাধারণ সম্পাদক অমৃত নারায়ন দে, বেলকুচি শ্রীমন্মহাপ্রভূর আখড়ার সহ-সভাপতি অসিত ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক নিখিল সাহা, কোষাধ্যক্ষ নিতাই সাহা প্রমূখ।

এসময় প্রভূপাদ রঞ্জন গোস্বামীর পরলোক গমন হেতু স্বরণ সভায় তার আত্মার শান্তি কামনায় এক মিনিট নিরবতা পালন ও দেশ ও সমাজের কল্যাণ ও শান্তি কামনায় প্রার্থনা করা হয়।

সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয়দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:০৫ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয়দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

সিরাজগঞ্জ শহরে ছয় দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রায় ৭’শতাধিক শিক্ষার্থী।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বেলা ১১ থেকে পৌনে ১২ টা পর্যন্ত সিরাজগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র বাজার স্টেশন এলাকার  নিউ ঢাকা রোডের রেলগেট এলাকা এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এতে ওই এলাকায় সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে চরমভাবে  জনদূর্ভোগের সৃষ্টি হয়। 

এ সময় শিক্ষার্থীরা ৬ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। পরে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনোয়ার হোসেন ও সদর আর্মি ক্যাম্প কমান্ডার মেজর মারুফ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করেন।

বিক্ষোভ রত শিক্ষার্থীরা জানান, গত ১৮ মার্চ হাইকোর্টের নির্দেশে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটা প্রয়োগ করে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে পদোন্নতির আদেশ দেন।  এতে কারিগরি শিক্ষায় ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ন্যায্য অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে এবং পেশাগত বৈষম্য আরও গভীর হয়েছে। এজন্য আমরা রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছে।

তাদের ৬ দফা দাবিগুলো হলো—- ৩০ শতাংশ কোটা বাতিল; কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতদের দিয়েই কারিগরি পদে নিয়োগ; বিভাগীয় শহরে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন; প্রাইভেট সেক্টরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের জন্য ন্যূনতম বেতন নির্ধারণ; প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে আবেদন করতে সুযোগ দেয়া এবং জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদের যোগ্যতা হিসেবে বাধ্যতামূলকভাবে ডিপ্লোমা ডিগ্রি নির্ধারণ।

সিরাজগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুনায়েদ বিন কবির জানান, এত ছাত্রের উপস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের এই সড়ক অবরোধের বিষয়টি পূর্বে থেকে আমাদের জানা ছিল না। যে কারণে ওই সড়কে চলাচল কারীদের  দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। পরে আর্মি ক্যাম্পের একটি পেট্রোল টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এবং পুলিশের উপস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে যানচলাচল স্বাভাবিক করে।