খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

সাবেক এমপি রিমনসহ ১০৫ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৪, ২:১৩ অপরাহ্ণ
সাবেক এমপি রিমনসহ ১০৫ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

২০২২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বর্তমান বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম মনি তার নিজ এলাকা পাথরঘাটায় প্রবেশের সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হামলার শিকার হন। এতে তিনিসহ বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হন।

সে সময় অন্তত ১০টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও শতাধিক মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এছাড়া আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিয়ে যায় অর্ধশতাধিক মোটরসাইকেল।

এ ঘটনার জেরে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) পাথরঘাটা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার মণ্ডলের আদালতে হত্যাচেষ্টার মামলা দায়ের করেন নুরুল ইসলাম মনির বড় ভাইয়ের ছেলে সোলায়মান।

এতে বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শওকত হাসানুর রহমান রিমন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রিপন, সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এনামুল হোসেন এবং বর্তমান ও সাবেক নয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১০৫ জনে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে।

এছাড়াও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাথরঘাটা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. মুবিন।

এর আগে একই ঘটনার জেরে পাথরঘাটা উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৯৯ জনকে আসামি করে মামলা মিথ্যা মামলা করেছিলেন কাকচিড়ার ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দীন পল্টু। এতে ২৫০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছিল।

মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইফরাত আহসান ইপু জানান, বাদী সোলায়মানের আপন চাচা নুরুল ইসলাম মনি বরগুনা-২ আসনের তিনবারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য। বর্তমানে তিনি বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি ঢাকায় অবস্থান করে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করেন এবং রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময় পাথরঘাটাসহ বরগুনার সব মানুষের জনপ্রিয় প্রতিনিধি হওয়ায় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকজন পূর্ব থেকেই খুন করে দুনিয়া থেকে শেষ করার পরিকল্পনা করছিল।

২০২২ সালের ০৪ সেপ্টেম্বর বাদীর চাচা তার বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত করার জন্য ঢাকা থেকে বাড়িতে আসেন। সে সময় বাদীসহ কয়েকশ মানুষ তাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য পাথরঘাটার মঠবাড়িয়া আঞ্চলিক সড়কের সিঅ্যান্ডবি এলাকায় এলে তৎকালীন এমপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বাদীর চাচা নুরুল ইসলাম মনিসহ শতাধিক বিএনপির নেতা-কর্মীরা আহত হন।

ঘটনার সময় গুরুতর আহত পাথরঘাটা পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল-মামুন কাজী জানান, রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে আওয়ামী লীগ এলাকায় সমাজবিরোধী, রাষ্ট্রদ্রোহী, নারী-নির্যাতন ও অবৈধভাবে ভূমি দখল করে নিরীহ মানুষকে নিঃস্ব করেছে। উপজেলায় তারা সব সময় ত্রাস সৃষ্টি করে রাখতো। আমার ওপর অন্তত পাঁচবার হামলা করে রক্তাক্ত করেছে। আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে লোহার পাত বসানো রয়েছে। তারাই আমাদের ওপর হামলা করে উল্টো মিথ্যা মামলা দিয়ে বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছে। এখন বিলম্বে হলেও স্বৈরাচারী সরকারের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করার সুযোগ হয়েছে।

পাথরঘাটা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. মুবিন বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে ১০৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মামলার এফআইআর নেওয়ার জন্য পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদালত থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য হলেন সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ণ
জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য হলেন সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের

সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির নতুন সদস্য হয়েছেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, কালিয়া হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের একাধিকবার নির্বাচিত সফল ইউপি চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল কাদের শেখ।

এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার নিজ ইউনিয়ন কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নাবসীসহ সিরাজগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে উচ্ছ্বাস। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আব্দুল কাদের চেয়ারম্যানকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। একই সঙ্গে জেলা, সদর, পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তিনি।

গত (২৬ এপ্রিল শনিবার) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতির মাধ্যমে আলহাজ্ব আব্দুল কাদেরসহ ৫জনকে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য মনোনীত করা হয়।

মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারসহ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ও সংগ্রামে সিরাজগঞ্জে যে ক’জন নেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের একজন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল কাদের শেখ। সিরাজগঞ্জের রাজনীতির ইতিহাসে সৎ ও ক্লিন ইমেজের যে কয়েকজন নেতার নাম বলতে গেলে যার নামটিও উঠে আসে সবার আগে তিনি হচ্ছেন আব্দুল কাদের চেয়ারম্যান।

আওয়ামী দুঃশাসনে নেতাকর্মীদের বিপদ আপদে পাশে থেকে, তাদের পরিবারের খোঁজ নেয়া, মামলায় বিপর্যস্ত নেতাকর্মীদের সাহস যুগিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপিসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের আস্থার ঠিকানা হয়েছেন তিনি। এমনকি বিগত আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বিস্ফোরক, হত্যা, ট্রেনে অগ্নিসংযোগসহ প্রায় ৩০টি মামলার আসামী হয়েছেন তিনি। চারবার গ্রেপ্তার হয়ে এক বছরের অধিক সময় কারাবরণ করতে হয়েছে তাকে। তবুও জেল জুলুম নির্যাতন ও অত্যাচারিত হওয়ার পরেও দলীয় কর্মকান্ড থেকে পিছুপা হননি আব্দুল কাদের শেখ। কখনো অন্যায়ের সাথে আপোষ বা আতাঁত করেননি।  স্বচ্ছ, পরিচ্ছন্ন, সৎ ও ক্লিন ইমেজের নেতা হিসেবে স্বীকৃতিস্বরূপ আব্দুল কাদের শেখ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য হয়েছেন বলে মনে করছেন বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।      

এ বিষয়ে আলহাজ্ব আব্দুল কাদের শেখ বলেন, দলের দায়িত্বপ্রাপ্তির আনন্দ আছে। আমরা সবসময় ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দলকে সুসংগঠিত করার চেষ্টা করছি। এই স্বীকৃতি দলের প্রতি দায়বদ্ধতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আগামীতে নিজেকে এই দেশ, সমাজ ও মানুষের প্রতি নিবেদিত থেকে দলের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতেও প্রস্তুত আছি।

পাশাপাশি বিএনপির চেয়ারম্যান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান ও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির অভিভাবক, বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদের দিক-নিদের্শনা মোতাবেক সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো ইনশাল্লাহ। একই সঙ্গে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত যুগান্তকারী ৩১ দফার বার্তা সিরাজগঞ্জের প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জে ও পাড়া-মহল্লার প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করবো।#

শেখ হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় কী বলেছিলেন মোদী, জানালেন ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৫৭ অপরাহ্ণ
শেখ হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় কী বলেছিলেন মোদী, জানালেন ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকে শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে আলাপ হয়েছিল। ভারতে থেকে হাসিনার বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা।

বে হাসিনার চুপ থাকার বিষয়ে নিজের অক্ষমতার কথা জানিয়ে দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আল জাজিরায় এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এসব কথা জানান।

ওই সাক্ষাৎকারে সংস্কার, নির্বাচন, চীন প্রসঙ্গ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, ডোনাল্ড ট্রাম্প, হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানতে চান- শেখ হাসিনা দাবি করছেন, তিনি এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। তিনি ভারতে বসে নানা বক্তব্য দিচ্ছেন। বাংলাদেশ সরকার ভারতে তার উপস্থিতিকে কীভাবে দেখছে?

জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানদের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও ছিলেন। মোদীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি। মোদীকে স্পষ্টভাবে বলে বলেছি, যখন তিনি (হাসিনা) সেখানে আছেন, তখন যেন কোনো উসকানিমূলক বক্তব্য না দেন। কারণ এটি আমাদের দেশে অনেক সমস্যা সৃষ্টি করছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি (হাসিনা) বাংলাদেশের মানুষকে উসকে দেওয়ার জন্য বক্তব্য দিচ্ছেন, আর তার খেসারত আমাদের দিতে হচ্ছে।

সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার জানতে চান, প্রধানমন্ত্রী মোদী কী বলেছিলেন। উত্তরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি যদি ঠিকঠাক মনে করতে পারি, তিনি বলেছিলেন, ‘এটা (ভারত) এমন একটি দেশ, যেখানে সামাজিকমাধ্যম সবার জন্য উন্মুক্ত, আমি এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ’

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি মনে করেন কি না, ভারত শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে আশ্রয় দিচ্ছে, যেন দেশে ফিরে তাকে ন্যায়বিচারের সম্মুখীন না হতে হয়। তিনি ভারতের ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করতে পারবেন কি না?

জবাবে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস জানান, বাংলাদেশ এরইমধ্যে ভারত সরকারকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে। কিন্তু তারা এখনো কোনো উত্তর দেয়নি। যখন আইনি প্রক্রিয়া শুরু হবে, তখন আদালত তাকে নোটিশ পাঠাবে এবং তখন দেখা যাবে কীভাবে তাকে ফিরিয়ে আনা যায়।

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই থেকে তিনি ভারতেই আছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে।

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৪৮ অপরাহ্ণ
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ভ্যাটিকান সিটির সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যে অংশগ্রহণ শেষে সোমবার (২৮ এপ্রিল) ভোর ৩টায় তিনি দেশে পৌঁছান।

প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য জানান।

কাতারের দোহায় আর্থানা সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে ২১ এপ্রিল তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন। দোহায় চারদিনের সফর শেষে তিনি পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যে যোগদানের উদ্দেশে ইতালিতে যান।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভ্যাটিকান সিটিতে পোপের শেষকৃত্যে যোগদান শেষে রবিবার (২৭ এপ্রিল) ইতালির রোম থেকে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে সোমবার ভোরে দেশে ফেরেন।