খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

একের পর এক অপরাধের জন্য কলকাতার টিভি সিরিয়ালকে দায়ী করলেন মমতা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:৩৫ অপরাহ্ণ
একের পর এক অপরাধের জন্য কলকাতার টিভি সিরিয়ালকে দায়ী করলেন মমতা

পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক ধর্ষণ ও হত্যা, প্রকাশ্যে গুলি চালানোসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক ঘটনার জন্য সিনেমা ও টিভি সিরিয়ালগুলোকে দায়ী করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয় ইউটিউব, ফেসবুকে প্রচারিত বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ ভিডিও এর জন্য দায়ী বলে মনে করছেন মুখ্যমন্ত্রী।

রবিবার (৬ অক্টোবর) কলকাতা পুলিশের আবাসিক পূজার উদ্বোধন করেন মমতা। সেসময় তিনি বলেন, ইউটিউবের প্রভাব পড়ছে শিশুদের মধ্যে। সেখান থেকে খারাপগুলো শিখছে।

পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, টেলিভিশনে যত সিরিয়াল দেখবেন সেখানেও একাধিক অপরাধমূলক দৃশ্য দেখায়। যত সিনেমা রিলিজ হচ্ছে তাতেও ক্রাইম সিনে ভর্তি। আমি সিনেমাকে ছোট করছি না, বাংলা সিনেমা আরো বেশি করে বাড়ুক, এটা আমি চাই। কিন্তু টিভিতে সিরিয়ালগুলিতে ক্রাইমে ভর্তি থাকার কারণে আমিও দেখতে পারি না, টিভিটা বন্ধ করে দিই। এই ক্রাইম দেখে অনেকে সেই ক্রাইমগুলো অনুসরণ করে।

মমতার প্রশ্ন, কীসের জন্য এত ক্রাইম দেখানো হবে? সমাজকে কেন অবক্ষয়ের পথে নিয়ে যাচ্ছেন! তাদের কি দায়বদ্ধতা নেই? শুধু পুলিশকে গাল দিলেই হবে? আমাকে গাল দিলেই হবে? আপনাদের নিজেদের দায়বদ্ধতা কোথায়?

গত ৯ আগস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে শিক্ষানবিশ নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার করা হয়। এরপর গত ২ মাস ধরে একাধিক ঘটনা ঘটে চলেছে রাজ্যটিতে।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জয়নগরের এক ৯ বছরের ছাত্রীর সঙ্গে ঠিক একই ধরনের জঘন্যতম ঘটনা ঘটে। ঠিক তার একদিন পর শনিবার(৫ অক্টোবর) পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুরে এক নারীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। এরপর অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ধরে গণপিটুনি দেয় স্থানীয় উত্তেজিত মানুষ। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় অভিযুক্তের।

এইসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই মুখ্যমন্ত্রীর এদিনের এই মন্তব্য। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে দু-একটা ঘটনা কখনো ঘটে গেলে চিৎকার চেঁচামেচি, হাহাকার শুরু করে দিচ্ছে। মানুষের তা করা উচিত এবং তাদের সেই অধিকারও আছে। কিন্তু কেউ কি ইচ্ছা করে কখনো এসব ঘটায়?

এই সময় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ব্যবহারের বিষয় জনগণকে সতর্ক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি বারবার সবাইকে সতর্ক করছি। এখন এআই-এর যুগ। সেখানে আমার ছবি দেখবেন, আমার শরীর দেখবেন, আমার গলায় আমার বক্তব্য শুনবেন। কিন্তু ওটা ভুয়া, ওটা আসল নয়। এটাকেই বলে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

ভুয়া ভিডিও রুখে দেওয়ার জন্য রাজ্যের মানুষকে জোট বাধার আহ্বানও জানান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমার দৃঢ় বিশ্বাস আপনারা এই কাজটা রুখতে পারবেন। মমতার বার্তা ‘ক্রাইম ইজ ক্রাইম। অপরাধের মধ্যে কোনো ধর্ম নেই, বর্ণ নেই, জাতি নেই। যে অপরাধ করবে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ’

যদিও মমতা এই বক্তব্য নিয়ে আরজিকর কাণ্ডে অভয়ার (ছদ্ম নাম) মা বলেছেন, কোনটা ঘটনা আর কোনটা দুর্ঘটনা তা রাজ্যবাসী বুঝতে পারছেন। পুলিশ যদি তথ্য প্রমাণ নষ্ট না করত; মেনে নিতাম আমার মেয়ের সঙ্গে যা হয়েছে তা দুর্ঘটনা। আসলে রাজ্যটাকে এখন আর মুখ্যমন্ত্রী চালান না। পুলিশ দিয়ে চালানো হচ্ছে। তাই বাংলায় এত অপরাধ বেড়েছে।

হঠাৎ কেনো এমন সংকেত ?

এনসিপি থেকে সরে গেলেন উমামা!

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১:৩৯ অপরাহ্ণ
এনসিপি থেকে সরে গেলেন উমামা!

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা সবার উদ্দেশ্যে একটি ঘোষণা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উমামা ফাতেমা তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টের মাধ্যমে এই ঘোষণা দেন।

পোস্টটিতে তিনি উল্লেখ করেন, “সবার উদ্দেশ্যে একটি সংকেত, আমি নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সঙ্গে সম্পর্কিত নই। আমার অনেক পরিচিত বন্ধু এই দলের সঙ্গে জড়িত। তবে ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।”

তিনি সবাইকে অনুরোধ করেন, এসব সংক্রান্ত পরামর্শ, সাংগঠনিক আলোচনা বা প্রস্তাবনা তার সাথে উপস্থাপন না করতে, এতে দুই পক্ষেরই সময় সাশ্রয় হবে।

জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য হলেন সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ণ
জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য হলেন সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের

সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির নতুন সদস্য হয়েছেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, কালিয়া হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের একাধিকবার নির্বাচিত সফল ইউপি চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল কাদের শেখ।

এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার নিজ ইউনিয়ন কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নাবসীসহ সিরাজগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে উচ্ছ্বাস। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আব্দুল কাদের চেয়ারম্যানকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। একই সঙ্গে জেলা, সদর, পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তিনি।

গত (২৬ এপ্রিল শনিবার) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতির মাধ্যমে আলহাজ্ব আব্দুল কাদেরসহ ৫জনকে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য মনোনীত করা হয়।

মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারসহ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ও সংগ্রামে সিরাজগঞ্জে যে ক’জন নেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের একজন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল কাদের শেখ। সিরাজগঞ্জের রাজনীতির ইতিহাসে সৎ ও ক্লিন ইমেজের যে কয়েকজন নেতার নাম বলতে গেলে যার নামটিও উঠে আসে সবার আগে তিনি হচ্ছেন আব্দুল কাদের চেয়ারম্যান।

আওয়ামী দুঃশাসনে নেতাকর্মীদের বিপদ আপদে পাশে থেকে, তাদের পরিবারের খোঁজ নেয়া, মামলায় বিপর্যস্ত নেতাকর্মীদের সাহস যুগিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপিসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের আস্থার ঠিকানা হয়েছেন তিনি। এমনকি বিগত আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বিস্ফোরক, হত্যা, ট্রেনে অগ্নিসংযোগসহ প্রায় ৩০টি মামলার আসামী হয়েছেন তিনি। চারবার গ্রেপ্তার হয়ে এক বছরের অধিক সময় কারাবরণ করতে হয়েছে তাকে। তবুও জেল জুলুম নির্যাতন ও অত্যাচারিত হওয়ার পরেও দলীয় কর্মকান্ড থেকে পিছুপা হননি আব্দুল কাদের শেখ। কখনো অন্যায়ের সাথে আপোষ বা আতাঁত করেননি।  স্বচ্ছ, পরিচ্ছন্ন, সৎ ও ক্লিন ইমেজের নেতা হিসেবে স্বীকৃতিস্বরূপ আব্দুল কাদের শেখ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য হয়েছেন বলে মনে করছেন বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।      

এ বিষয়ে আলহাজ্ব আব্দুল কাদের শেখ বলেন, দলের দায়িত্বপ্রাপ্তির আনন্দ আছে। আমরা সবসময় ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দলকে সুসংগঠিত করার চেষ্টা করছি। এই স্বীকৃতি দলের প্রতি দায়বদ্ধতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আগামীতে নিজেকে এই দেশ, সমাজ ও মানুষের প্রতি নিবেদিত থেকে দলের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতেও প্রস্তুত আছি।

পাশাপাশি বিএনপির চেয়ারম্যান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান ও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির অভিভাবক, বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদের দিক-নিদের্শনা মোতাবেক সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো ইনশাল্লাহ। একই সঙ্গে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত যুগান্তকারী ৩১ দফার বার্তা সিরাজগঞ্জের প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জে ও পাড়া-মহল্লার প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করবো।#

শেখ হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় কী বলেছিলেন মোদী, জানালেন ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৪:৫৭ অপরাহ্ণ
শেখ হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় কী বলেছিলেন মোদী, জানালেন ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকে শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে আলাপ হয়েছিল। ভারতে থেকে হাসিনার বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা।

বে হাসিনার চুপ থাকার বিষয়ে নিজের অক্ষমতার কথা জানিয়ে দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আল জাজিরায় এক সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এসব কথা জানান।

ওই সাক্ষাৎকারে সংস্কার, নির্বাচন, চীন প্রসঙ্গ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, ডোনাল্ড ট্রাম্প, হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানতে চান- শেখ হাসিনা দাবি করছেন, তিনি এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। তিনি ভারতে বসে নানা বক্তব্য দিচ্ছেন। বাংলাদেশ সরকার ভারতে তার উপস্থিতিকে কীভাবে দেখছে?

জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানদের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও ছিলেন। মোদীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি। মোদীকে স্পষ্টভাবে বলে বলেছি, যখন তিনি (হাসিনা) সেখানে আছেন, তখন যেন কোনো উসকানিমূলক বক্তব্য না দেন। কারণ এটি আমাদের দেশে অনেক সমস্যা সৃষ্টি করছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি (হাসিনা) বাংলাদেশের মানুষকে উসকে দেওয়ার জন্য বক্তব্য দিচ্ছেন, আর তার খেসারত আমাদের দিতে হচ্ছে।

সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার জানতে চান, প্রধানমন্ত্রী মোদী কী বলেছিলেন। উত্তরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি যদি ঠিকঠাক মনে করতে পারি, তিনি বলেছিলেন, ‘এটা (ভারত) এমন একটি দেশ, যেখানে সামাজিকমাধ্যম সবার জন্য উন্মুক্ত, আমি এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ’

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি মনে করেন কি না, ভারত শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে আশ্রয় দিচ্ছে, যেন দেশে ফিরে তাকে ন্যায়বিচারের সম্মুখীন না হতে হয়। তিনি ভারতের ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করতে পারবেন কি না?

জবাবে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস জানান, বাংলাদেশ এরইমধ্যে ভারত সরকারকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে। কিন্তু তারা এখনো কোনো উত্তর দেয়নি। যখন আইনি প্রক্রিয়া শুরু হবে, তখন আদালত তাকে নোটিশ পাঠাবে এবং তখন দেখা যাবে কীভাবে তাকে ফিরিয়ে আনা যায়।

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই থেকে তিনি ভারতেই আছেন। এ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে।