খুঁজুন
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২ কার্তিক, ১৪৩১

মারা গেছেন আ’য়ামী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:৪৯ অপরাহ্ণ
মারা গেছেন আ’য়ামী রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরী

রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী (৮২) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। হাসপাতালটির জেনারেল ম্যানেজার আরিফ মাহমুদ গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন।

মতিয়া চৌধুরীর বোন মাহমুদা চৌধুরী বলেন, আজ ১২টার দিকে উনি চলে গেছেন। মাস দুয়েক আগে তিনি মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে অস্ত্রোপচার হয় ওনার। এরপর সুস্থ হয়ে তিনি বাসায় গিয়েছিলেন। আজকে সকাল পর্যন্তও ভালো ছিলেন। হঠাৎ করে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।

এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, দুপুর ১২টার দিকে মারা যান মতিয়া চৌধুরী। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে আক্রান্ত হলে তাকে সকালে হাসপাতালে আনা হয়। এরপরই চিকিৎসকরা তার ইসিজি করে সেবা দিতে শুরু করেন। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।

শেরপুর-২ আসনের (নালিতাবাড়ী-নকলা) সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়া চৌধুরীর জন্ম ১৯৪২ সালের ৩০ জুন। তার বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। আর মা নুরজাহান বেগম ছিলেন গৃহিণী।

মতিয়া চৌধুরী ১৯৬৪ সালের ১৮ জুন খ্যাতিমান সাংবাদিক বজলুর রহমানের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন।

ঢাকার ইডেন কলেজে পড়ার সময় রাজনীতিতে জড়ানো মতিয়া ১৯৬৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৭ সালে ‘অগ্নিকন্যা’ নামে পরিচিত মতিয়া পূর্ব পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টিতে যোগ দেন এবং এর কার্যকরী কমিটির সদস্য হন। ১৯৭০ ও ১৯৭১ এর মাঝামাঝি সময়ে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, প্রচারণা এবং আহতদের শুশ্রুষায় সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ছিলেন।

১৯৭১ সালে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন মতিয়া চৌধুরী। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তিনি বেশ কয়েকবার গ্রেপ্তার হন।

মতিয়া চৌধুরী ১৯৯৬ ও ২০০৯ এবং ২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ শাসনামলে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদে উপনেতা হয়েছিলেন তিনি। যদিও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতন হলে সংসদ সদস্য ও উপনেতার পদ হারান মতিয়া চৌধুরী।

তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

সিরাজগঞ্জে বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সম্প্রতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৮:০৯ অপরাহ্ণ
সিরাজগঞ্জে বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সম্প্রতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের নিয়ন্ত্রিত আদালতের মাধ্যমে ফরমায়েশি রায় এবং সরকারের সীমাহীন নির্যাতনের শিকার হয়ে উত্তরবঙ্গের অবিসংবাদিত নেতা, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মন্ত্রী,বীর মুক্তিযোদ্ধা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দীর্ঘদিন পরবাসে থেকে সিরাজগঞ্জে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকাল তিন ঘটিকায় সিরাজগঞ্জের বাজার স্টেশন এলাকারনকোট মসজিদের সামনে নতুন সড়কে জেলা বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দীর্ঘদিন বিদেশে চিকিৎসা শেষে সদ্য স্বদেশ প্রত্যাপনকারী সাবেক মন্ত্রী বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সংগ্রামী জননেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

এই সম্প্রীতি সমাবেশ নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে জনাব ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুকে গন সম্বর্ধনা প্রদান করা হয়।

সম্প্রীতি সমাবেশ সভাপতিত্ব করবেন সিরাজগঞ্জ সদর  আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সভাপতি রুমানা মাহমুদ।

সম্প্রীতি সমাবেশ পরিচালনা করবেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান বাচ্চু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমিরুল ইসলাম খান আলিম। সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজসশাহী বিভাগ), বিএনপি।

এসময় সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু, মকবুল হোসেন চৌধুরী, নাজমুল হাসান তালুকদার রানা, রকিবুল হাসান রতন, জাহাঙ্গীর হোসেন ভূইয়া সেলিম, রাকিবুল করিম খান পাপ্পু, ,তাঁতীদল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম মওলা খাঁন বাবলু, , বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী জামাল উদ্দিন ভূইয়া,  সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ভিপি শামীম খান, যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন, যুগ্ম সম্পাদক নুর কায়েম সবুজ, সাংবাদিক হারুন অর রশিদ খান হাসান, মুন্সি জাহেদ আলম, লিয়াকত আলী খান, সাব্বির হোসেন ভূইয়া সাফী,সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ সুইট, আলমগীর আলম, দফতর সম্পাদক তানভীর মাহমুদ পলাশ, প্রচার সম্পাদক আলমগীর হোসেন জুয়েল, সহ-দফতর সম্পাদক সাংবাদিক শেখ মো. এনামুল হক, সহ-প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক রেজাউল করিম খান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সহসম্পাদক সাংবাদিক এম দুলাল উদ্দিন আহমেদ,সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরকার মো. রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. এস এম নাজমুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সভাপতি মির্জা আব্দুল জব্বার বাবু, সাধারণ সম্পাদক মুরাদুজ্জামান মুরাদ, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মতিয়ার রহমান, সদস্য সচিব টি এম শাহাদত হোসেন ঠান্ডু,জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিনা ইয়াসমিন হাসি,সাধারন সম্পাদক এলেমা বেগম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল কায়েস, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আহসান হাবীব উজ্জ্বলসহ বিএনপি ও তার সকল অংগ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্র আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বললেন জয়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৪৯ অপরাহ্ণ
ছাত্র আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বললেন জয়

ছাত্র আন্দোলনকারীরা নিজেরাই জাতির সামনে নিজেদের রাজাকার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

ওই পোস্টে সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেন, ‘আমরা অনলাইনে দেখেছি কীভাবে ছাত্রদের আন্দোলনকে জামায়াত-শিবির নিয়ন্ত্রণ করেছে, এমনকি তারা নিজেরাও স্বীকার করেছে।’

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলতে তাদের কর্মকাণ্ড আপনারা দেখেছেন উল্লেখ করে জয় লিখেন, ‘এখন তারা প্রকাশ্যে আমাদের মুক্তির সংগ্রামে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করছে। নিজেদের রাজাকার হিসেবে নিজেরাই আবার জাতির সামনে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে।’

বুধবার আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এসব দিবস উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হয়।

বাতিল হওয়া আটটি দিবসের মধ্যে পাঁচটিই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারকেন্দ্রিক।

দিবসগুলো ছিল- ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে বলা হয়েছে- উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

আজ থেকে সরকারি দামে ডিম বিক্রি করবে বড় কোম্পানিগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৪৭ অপরাহ্ণ
আজ থেকে সরকারি দামে ডিম বিক্রি করবে বড় কোম্পানিগুলো

ডিমের বাজারের চলমান অস্থিরতা কাটাতে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সরকারি দামে ডিম বিক্রির বিশেষ কার্যক্রম। এরই অংশ হিসেবে রাজধানীতে ডিমের প্রধান দুটি পাইকারি বাজার তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারে প্রতিদিন ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করবে এ শিল্পের বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়ক বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি)।

সেখানে বলা হয়েছে, প্রাথমিকভাবে ঢাকায় এ কার্যক্রম শুরু করা হলেও সারাদেশেই এর প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় ‘জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর’ এর মহাপরিচালক মো. আলীম আখতার খান কাপ্তান বাজারে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তেজগাঁও বাজারে এ কার্যক্রম শুরু হবে শুক্রবার থেকে।

এ বিষয়ে বিপিআইসিসির যুগ্ম-আহ্বায়ক মসিউর রহমান বলেন, সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও পোল্ট্রি স্টেকহোল্ডাররা একত্রে বসে ডিমের যৌক্তিক উৎপাদন খরচসহ উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে ডিমের মূল্য নির্ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ের পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টিজনিত বন্যার কারণে দেশের প্রায় এক-চতুর্থাংশ জেলার পোল্ট্রি খামার ক্ষতিগ্রস্ত হলে দৈনিক প্রায় ৬০-৭০ লাখ ডিমের উৎপাদন কমে যায়। এর ফলে চাহিদা ও জোগানের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়।

তিনি বলেন, দেশের এ সংকটকালীন সময়ে একটি মহল অতিরিক্ত মুনাফা লোটার চেষ্টা করলে ডিমের বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়। দেশ ও মানুষের বৃহত্তর স্বার্থে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একাত্ম হয়ে পোল্ট্রি শিল্পের কেন্দ্রীয় সংগঠন বিপিআইসিসি আগামী ১৫ দিনের যে বিশেষ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে তাতে খামার থেকে প্রতিটি ডিম ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১২ টাকায় পাওয়া যাবে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, সরকারের বাজার তদারকি সংস্থা, ডিম উৎপাদনকারী বড় খামারি ও পাইকারি আড়তদারদের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠা এ উদ্যোগ সফল করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বিপিআইসিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত ১৫ অক্টোবর সকালে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে এবং দুপুরে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পৃথক দুটি সভা হয়। ওইদিন সন্ধ্যায়ই বিপিআইসিসির উদ্যোগে ডিম উৎপাদনকারী বড় খামারিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি অনলাইন সভা আহ্বান করা হয়। পরদিন ১৬ অক্টোবর বড় খামারি এবং তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারের পাইকারি আড়তদারদের প্রতিনিধি সমন্বয়ে আরও একটি সভা হয়। যেখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে রাজধানী ঢাকায় ডিমের সরবরাহ ও বিপণন সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।

পরবর্তীতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে রাজধানীর কাপ্তান বাজারে সরকারি দামে ডিম বিক্রির কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সময় স্বল্পতার কারণে তেজগাঁও পাইকারি বাজারে যথাসময়ে ডিমের চালান পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না; তাই একদিন পর শুক্রবার থেকে তেজগাঁও বাজারের কার্যক্রম শুরু হবে।

এ কার্যক্রমে ডিম সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- কাজী ফার্মস, ডায়মন্ড এগস লি., প্যারাগন পোল্ট্রি, পিপলস পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, নারিশ পোল্ট্রি, ভিআইপি শাহাদত পোল্ট্রি, নর্থ এগ লি., নাবিল অ্যাগ্রো, আর.আর.পি, রানা পোল্ট্রি, চাঁদ অ্যাগ্রো, কৃষিবিদ পোল্ট্রি, চিত্রা অ্যাগ্রো, আমান পোল্ট্রি এবং মেগা পোল্ট্রি। আফিল এগ্রো এবং প্রাণ অ্যাগ্রো পরবর্তীতে এ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হবে বলে আশা করছে বিপিআইসিসি।