খুঁজুন
রবিবার, ৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ২১ পৌষ, ১৪৩১

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল

ভাটায় কয়লার বদলে পুড়ছে কাঠ, বিপর্যস্ত পরিবেশ

মোঃ খায়রুল ইসলাম, টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ণ
ভাটায় কয়লার বদলে পুড়ছে কাঠ, বিপর্যস্ত পরিবেশ

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৩৮টি ভাটায় শুরু হয়েছে ইট তৈরির কাজ। এসব ইটভাটার অধিকাংশেই পোড়ানো হচ্ছে কয়লার বদলে কাঠ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রহীন এসব ইটভাটার অধিকাংশই গড়ে ওঠেছে আবাদি জমি ও লোকালয়ে। ফলে এসব ইটভাটার কালো ধোঁয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পরিবেশ। কমছে কৃষি জমির পরিমাণ ও ফসল উৎপাদন। ভাটা মালিকরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে চাচ্ছে না। কেউ কেউ ঝামেলা থেকে নিজেদের রক্ষার জন্যই এমন জানিয়েছেন পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
ভাটা মালিক সমিতির সূত্রে জানা গেছে, উজেলায় অর্ধশতাধিক ইটভাটা থাকলেও এ বছর ৩৮টি ভাটা ইট পুড়ছে। তার মধ্যে ২১টি ইট ভাটার নিবন্ধন আছে। ১৪টি ভাটা চলছে শুধু হাইকোর্টের রিট করে। অবশিষ্ট ৩টি ভাটা কোন আইনে চলছে তার কোন তথ্য নেই তাদের কাছে।
ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৯ অনুযায়ী, একটি ইটভাটা স্থাপনের আগে সরকারের ১০টি দপ্তর থেকে ছাড়পত্র নিতে হয়। এ আইনের উদ্দেশ্য ছিল ২০২০ সালের মধ্যে পোড়া ইট শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা। তবে এ অঞ্চলে উল্টো প্রতি বছরই ভাটার সংখ্যা বাড়ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাটার চারপাশে থাকা ফসলি জমিতে বেড়ে ওঠা ধান, বিভিন্ন কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন রবিশস্য ঝুঁকিতে পড়েছে। ইট তৈরিতে ব্যবহৃত মাটির সবটাই যাচ্ছে ফসলি জমি থেকে। অথচ কৃষিজমি রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ। নজরদারি নেই পরিবেশ অধিদপ্তরেরও।
উপজেলার উত্তর খিলগাতী গ্রামের কৃষক জামাল হোসেনের ভাষ্য, একটি ইটভাটা থেকে অন্যটির দূরত্ব বেশি নয়। সব ভাটা স্থাপন করা হয়েছে ফসলি জমির মাঝখানে। এতে ফসলের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত তিনি। এভাবে চলতে থাকলে একসময় অবৈধ ইটভাটার দাপটে ঘাটাইল উপজেলা মরুভূমিতে পরিণত হবে বলে মনে করেন একই গ্রামের কলেজছাত্র মোঃ শান্ত মিয়া।
সংগ্রামপুর ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, মানিকপুর মোড়ে গ্রাম সংলগ্ন তিন ফসলি জমিতে খুবই ছোট আকারের চিমনি দিয়ে ফরিদ নামে ভাটা স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে পাহাড়ের লাল মাটি ও গাছের বিশাল স্তূপ করে রাখা। যেখানে কৃষি জমির মাটি কাটা আইনগত একেবারেই নিষিদ্ধ, ভাটার মালিক মনসুর আলী দিন দুপুরে প্রকাশ্যে মাটি কাটছেন।
ধলাপাড়া বিল-জলঙ্গি বংশাই ইট ভাটায় গিয়ে দেখা যায়, ভাটার চারিপাশে গাছের স্তূপ। বিধি অনুযায়ী কয়লা দিয়ে ইট পোড়ানোর কথা থাকলেও আইন ও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে ভাটার মালিক বনের কাঠ দিয়ে ইট পোড়াচ্ছেন। তাছাড়াও চলমান ৩৮ ভাটার মধ্যে ১৮টিই সংরক্ষিত বনের তিন কিলোমিটারের মধ্যে ও জনবসতিপূর্ন এলাকায়। এ ভাবে ৩৮টি ইটভাটার বিষাক্ত কালো ধোয়ায় যেমন পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে, অন্য দিকে ফসলি জমির মাটি গভীর করে কেটে নেওয়ায় জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে। যত্রতত্র ইট ভাটা গড়ে উঠায় হাইড্রলিক ও ট্রাকের চাপে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের ছোট ছোট রাস্তা অল্পদিনেই ভেঙে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে।
ভাটায় বনের কাঠ পোড়ানোর বিষয়ে ধলাপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা ওয়াদুদুর রহমানের ভাষ্য, ‘এ বিষয়ে আমি সব ধরনের প্রয়োজনীয় ও কার্যকরি ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি শাহজাহান আলী বলেন, ‘পাহাড়ের লাল মাটি ও বনের কাঠ ইট ভাটায় না নিতে কড়া ভাষায় নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। তার পরেও কেউ আইন অমান্য করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহনে আমাদের সমিতি সর্ব প্রকারের সহযোগিতা করবে।’
এ ব্যপারে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন ইসলাম বলেন, কয়লার বদলে যেখানে কাঠ পোড়ানো হচ্ছে সে সব ইটভাটার তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। অচিরেই সে সব ভাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবেও জানান তিনি।

হাসিনার ঘনিষ্ঠজনের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছিলেন টিউলিপ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:০৫ অপরাহ্ণ
হাসিনার ঘনিষ্ঠজনের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছিলেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগর বিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক ডেভেলপারের কাছ থেকে একটি ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছিলেন। নির্বাচনী হলফনামায় এ ফ্ল্যাট সম্পর্কিত কোনো তথ্য তিনি উল্লেখ করেননি বলে জানা গেছে।

এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের দৈনিক ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, লন্ডনের কিং’স ক্রস এলাকায় অবস্থিত ২ শয্যাকক্ষের সেই ফ্ল্যাটটি ২০০৪ সালে টিউলিপকে উপহার দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ডেভেলপার। মোতালিফ বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী এবং টিউলিপের খালা শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।

ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ কোটি ৯৩ লাখ ৯৭ হাজার টাকা) দিয়ে ২০০১ সালের জানুয়ারিতে ফ্ল্যাটটি কিনেছিলেন আবদুল মোতালিফ। বেশ সস্তাতেই পেয়েছিলেন তিনি, কারণ একই বছর আগস্ট মাসে সেই ফ্ল্যাটির পার্শ্ববর্তী আর একটি ফ্ল্যাট বিক্রি হয়েছে ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকা)।

যুক্তরাজ্যের ইলেক্টোরাল রোল ডেটার তথ্য জানাচ্ছে, ২০০৪ সালে উপহার হিসেবে পাওয়ার পর কিং’স ক্রসের সেই ফ্ল্যাটটিতে কয়েক বছর ছিলেন টিউলিপ। তারপর তার অন্য ভাই-বোনরা ছিলেন আরও বেশ কয়েক বছর। বর্তমানে ফ্ল্যাটটি ভাড়া দিয়েছেন টিউলিপ। সেখান থেকে বাৎসরিক ৯০ হাজার পাউন্ড (১ কোটি ৩৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকা) উপার্জন হচ্ছে তার।

৪২ বছর বয়সী টিউলিপ সিদ্দিক লেবার পার্টির সদস্য হন মাত্র ১৬ বছর বয়সে। ২০১৫ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড আসন থেকে প্রথমবারের মতো প্রার্থী হন। তারপর থেকে এ পর্যন্ত ওই আসনে চার বার প্রার্থী হয়েছেন টিউলিপ, প্রতিবারই জয়ী হয়েছেন।

নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ পর্যন্ত লেবার পার্টির পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং যুক্তরাজ্য শাখার ‘লবিং ইউনিট অ্যান্ড ইলেকশন স্ট্র্যাটেজি টিম’-এ সংশ্লিষ্ট ছিলেন তিনি। তার নির্বাচনে জয়ের ক্ষেত্রেও এ সংশ্লিষ্টতার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

তবে কোনো নির্বাচনী হলফনামায় এ ফ্ল্যাটের ব্যাপারে উল্লেখ করেননি টিউলিপ। হলফ নামায় তিনি যুক্তরাজ্যের হাইগেট এবং হ্যাম্পস্টেড এলাকায় ফ্ল্যাটের ব্যাপারে উল্লেখ করেছেন।

৭০ বছর বয়সী আবদুল মোতালিফ বর্তমানে পূর্ব লন্ডনে মুজিবুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে থাকেন। মুজিবুল ইসলাম আওয়ামী লীগের একজন সাবেক এমপির সন্তান। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল ফিন্যান্সিয়াল টাইমস। তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে কিনেছিলেন, কিন্তু আর কোনো তথ্য জানাননি তিনি।

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের এক মুখপাত্র ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, “আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সম্পত্তির মালিকানা যদি টিউলিপের থাকে, তাহলে তা হবে তার জন্য একটি বড় ভুল।”

নড়াইলে নারী ইউপি মেম্বারকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যায় দুজন গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:০০ অপরাহ্ণ
নড়াইলে নারী ইউপি মেম্বারকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যায় দুজন গ্রেফতার

নড়াইল সদরের মাইজপাড়া ইউনিয়নের নারী সদস্য বাসনা মল্লিককে ধর্ষণ ও বিষ প্রয়োগের অভিযোগে আর একজন এজাহারভূক্ত আসামি গ্রেফতার হয়েছে। তার নাম শফিকুল ইসলাম। শফিকুল ইসলাম সদর উপজেলার মাইজপাড়া ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের শহিদ মোল্যার ছেলে।

এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। শুক্রবার সন্ধ্যা রাত থেকে তার রিমান্ড শুরু হয়ছ। এদিকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া দৌলতপুর গ্রামের ফারুক মোল্যার ২ দিনের রিমান্ড শেষ হলেও তিনি কোন স্বীকারোক্তি প্রদান করে নাই।

নড়াইল সদর থানার ওসি ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাঃ সাজেদুল ইসলাম বলেন, গণধর্ষণ ও বিষ প্রয়োগের ঘটনায় আসামি শফিকুল ইসলামকে বৃহস্পতিবার রাতে মাদারিপুর জেলা থেকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। আদালত তাকে রিমান্ডের আবেদনের ভিত্তিতে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

এ ছাড়া এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া ফারুক মোল্যার ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর শেষ হয়েছে গত শুক্রবার। ফারুক এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেনি। আদালতের মাধ্যমে তার পূনরায় রিমান্ড চাওযা হবে। বাকি আসামিদের গ্রফতারর চেষ্টা চলছে বলে জানান।

২৮ ডিসম্বর (শনিবার) নিহত বাসনা মল্লিকর ছেলে রিংকু মল্লিক বাদি হয়ে গণধর্ষণ ও বিষ প্রয়োগের অভিযাগ এনে দৌলতপুর গ্রামের ৪ জনের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলা করেন। এদের মধ্যে দু’জন গ্রেফতার হলেও আইয়ুব আলীর ছেলে রজিবুল মোল্যা (৩০) ও সাত্তার মোল্যার ছেলে চঞ্চল মোল্যা (৩৫) এখনা ধরা ছাোঁয়ার বাইর রয়েছে।

মামলার বিবরণ জানা যায়, ২৪ ডিসম্বর মাইজপাড়া ইউনিয়নর ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বর বাসনা মল্লিক ইউনিয়ন পরিষদ উপকারভোগীদের মধ্যে টিসিবির পণ্য বিতরণ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বিকাল স্হানীয় দৌলতপুর গ্রামের আসামি রজিবুল মোল্যা ফোনে পাওনা টাকা দেয়ার কথা বলে ওই গ্রামের মুক্তার মোল্যার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। সন্ধ্যার দিকে তাকে মুক্তার মোল্যার বাড়ির একটি কক্ষে আটকিয়ে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে।

আসামিরা বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য হুমকি দেয়। বাসনা বিষয়টি ফাঁস করে দেয়ার কথা বললে আসামিরা তাকে মারধোর করে এবং জোরপূর্বক মুখ চেপে মুখের মধ্যে বিষ জাতীয় কিছু ঢেলে দেয়। পরে বাসনা রাত সাড় ৮ টার দিক বাড়িতে ফিরে কাউকে কিছু না জানিয়ে শুয়ে পড়েন এবং কয়েকবার বমি করেন। পরদিন চিকিৎসকের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেও আবারও তার অবস্থার অবনতি হলে ওইদিন যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হলেও বৃহস্পতিবার রাতে তার মৃত্যু ঘট।

বিইউপিতে আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:৫৬ অপরাহ্ণ
বিইউপিতে আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

০২ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) এর আন্তঃবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল ম্যাচ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।প্রতিযোগিতায় বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন ম্যানেজমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন মার্কেটিং বিভাগকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মোঃ মাহ্বুব-উল আলম, বিএসপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল, পিএইচডি প্রধান অতিথি হিসেবে ফাইনাল ম্যাচে উপস্থিত থেকে দলগুলোকে উৎসাহিত করেন এবং চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ দলের খেলোয়াড়দের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এছাড়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিইউপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। উল্লেখ্য, বিইউপির আন্তঃবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতাটি গত ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে শুরু হয়।