খুঁজুন
শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩২

বিপর্যস্ত অর্থনীতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা

দেশের সংকটাপন্ন ১১ ব্যাংকের ৬টি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে যেভাবে

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১০:২৬ অপরাহ্ণ
দেশের সংকটাপন্ন ১১ ব্যাংকের ৬টি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে যেভাবে

বিগত সরকারের আমলে সকল সেক্টরের পাশাপাশি ব্যাংক খাত পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে বলে অভিমত বিশ্লেষকদের। বিশেষ করে নজিরবিহীন লুটপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি ২০২৪ এ এসে পঙ্গু হয়ে যায়। অন্যান্য খাতের মধ্যে বাংলাদেশের ১১টি ব্যাংক স্মরণকালের ভয়াবহ সংকটে পড়েছে। সংকটাপন্ন ব্যাংক গুলো পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

>>>সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলো পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত উদ্যোগের বিস্তারিত বর্ণনা নিম্নে তুলে ধরা হলো:

১.পটভূমি এবং সহায়তা:
২০২৪ সালের আগস্টে, বাংলাদেশ ব্যাংক ১১টি সংকটাপন্ন ব্যাংকের পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ গ্রহণ করে। এই ব্যাংকগুলো মূলত দুর্নীতির কারণে সমস্যায় পড়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের জন্য ৩০,০০০ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করে, যাতে তারা তাদের সংকট কাটিয়ে উঠতে পারে। এই ব্যাংকগুলোকে নতুন শাসনব্যবস্থায় পরিচালনার জন্য তাদের বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে।

২.যে ব্যাংকগুলো পুনরুদ্ধার করেছে:
এই ১১টি ব্যাংক থেকে ৬টি ব্যাংক ইতোমধ্যে পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। তারা মূলত জমা সংগ্রহ এবং গ্রাহকদের আস্থা পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে এই অবস্থায় পৌঁছেছে।

পুনরুদ্ধারের পথে এগোনো ব্যাংকগুলো হল:
১.ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
২.সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (SIBL)
৩.EXIM ব্যাংক
৪.ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (UCB)
৫.IFIC ব্যাংক
৬.আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক

এই ব্যাংকগুলো আর বাংলাদেশ ব্যাংকের তরফ থেকে তরলতা সহায়তা পাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ তারা ইতোমধ্যে তাদের সংকট কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে।

৩.অপ্রদর্শিত ঋণের (NPLs) উদ্বেগ:
ব্যাংকিং খাতে একটি বড় উদ্বেগের বিষয় হলো অপ্রদর্শিত ঋণের (Non-Performing Loans বা NPLs) বৃদ্ধি। অনেক ঋণ যা আগে গোপন ছিল তা এখন প্রকাশ পাচ্ছে, যা ব্যাংকগুলোর লাভজনকতা প্রভাবিত করতে পারে। প্রয়োজন হলে, বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ মাফ বা শোধে কিছু সহায়তা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করবে।

৪.যে ব্যাংকগুলো এখনও সমস্যায়:
৫টি ব্যাংক এখনো সংকটে রয়েছে। এই ব্যাংকগুলো তাদের জমাকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারেনি, যার কারণে তাদের তরলতার সমস্যা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ তরলতা সহায়তা প্রোগ্রামের শেষ হয়ে গেলেও, এই ব্যাংকগুলো এখনও দৈনিক তরলতা সহায়তার জন্য আবেদন করছে। ঋণ পুনঃপ্রদান সংক্রান্ত সমস্যাও রয়েছে, যার কারণে অন্যান্য ব্যাংকগুলো আরও ঋণ দিতে অস্বীকার করছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) এই প্রোগ্রামটি বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছে, কারণ এটি ব্যাংকিং খাতের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।

৫.আইনি পরিবর্তন (ব্যাংক রেজোলিউশন আইন):
বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে ব্যাংক রেজোলিউশন অর্ডিন্যান্স ২০২৫ চূড়ান্ত করার কাজ করছে। এই আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক নিষ্ক্রিয় ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে পারবে, যেমন: অস্থায়ী প্রশাসক নিয়োগ, নতুন বা বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ, তৃতীয় পক্ষের কাছে শেয়ার বা সম্পদ হস্তান্তর, কিংবা ব্যাংকগুলো বিক্রি করা।

৬.ব্যাংকভিত্তিক বিস্তারিত:
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ:
এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণের পর ব্যাংকটি ভালোভাবে পুনরুদ্ধার করেছে। গত ৬ মাসে, ব্যাংকটি নতুন ১৭,০০০ কোটি টাকা জমা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে।

IFIC ব্যাংক:
ব্যাংকটি ৪,০০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এবং একটি বিশাল জমা প্রত্যাহারের পর তরলতা সংকট কাটিয়ে উঠেছে।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (UCB):
২,৪০০ কোটি টাকা নতুন জমা সংগ্রহ করেছে এবং জুলাই মাসে একটি বড় রাজনৈতিক অস্থিরতার পর তরলতা সমস্যা সমাধান করেছে।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (SIBL):
এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ শেষ হওয়ার পর, ব্যাংকটি বড় ধরনের জমা প্রত্যাহারের পরও স্থিতিশীল হয়ে উঠেছে।

৭.অন্যান্য সমস্যাগুলি:
যতটা পুনরুদ্ধার হয়েছে, ততটা অপ্রদর্শিত ঋণ বৃদ্ধি এবং ঋণ পরিশোধে সমস্যা এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংকগুলো ভবিষ্যতে তাদের আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য উচ্চমানের সম্পদের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। তবে আগামীতে ব্যাংক থেকে সরকারি খাতে ঋণ গ্রহণ এবং অপ্রয়োজনে নোট ছাপানো অনেক কিছুর সম্ভাবনা ও সমস্যার হার নির্ধারন করবে।

মূলত এটি বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে চলমান পুনরুদ্ধারের একটি প্রক্রিয়া় পরিচালনার জন্য তাদের বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে, যেখানে ছয়টি ব্যাংক ইতোমধ্যে ফিরে এসেছ। এখন দেখার অপেক্ষা- বাকি ব্যাংকগুলো কবে নাগাদ বা কতো দ্রুত তাদের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। অথবা আদৌ চলমান সংকট থেকে উত্তরণ হবে কি না, সংশ্লিষ্টদের নজর এখন সেদিকেই।

জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ১২:৪৬ অপরাহ্ণ
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করছেন জতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র নেতাকর্মীরা। তবে পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে সতর্ক অবস্থানে।

আর এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে খেলার মাঠ থেকে দায়িত্ব পালন করতে জার্সি পরেই যমুনার সামনে ছুটে আসেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম।

এরই মধ্যে জার্সি পরা এই কর্মকর্তার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। নেটিজেনরা এই পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্বের প্রতি নিষ্ঠা দেখে প্রশংসা করছেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন মন্তব্য করে উৎসাহ দিচ্ছেন।

ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিতে দেখা যায়, ডিসি মাসুদ আলম সবুজ-হলুদ রঙের জার্সি ও লাল রঙের হাফ প্যান্ট পড়ে যমুনার সামনে দায়িত্ব পালন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।

ডিসির ছবিটি নিজের ফেসবুকে ওয়ালে পোস্ট করে একজন লিখেছেন, রমনা জোনের ডিসি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতা হঠাৎ করে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’ ঘেরাও করলে বেচারা খেলার মাঠ থেকে সরাসরি ডিউটিতে!

এর আগে, এনসিপি’র মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করার ঘোষণা দেন। এ অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে যমুনার সামনে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১০টা থেকে যমুনার সামনে ডিউটিরত পুলিশের পাশাপাশি অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।

যমুনার সামনে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র‍্যাব ও এপিবিনের সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। তারা কড়া অবস্থান নিয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যমুনার সামনে অতিরিক্ত পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আ’লীগকে কারা নিষিদ্ধ চায় আজকের সমাবেশেই বোঝা যাবে: হাসনাত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫, ১২:০০ অপরাহ্ণ
আ’লীগকে কারা নিষিদ্ধ চায় আজকের সমাবেশেই বোঝা যাবে: হাসনাত

রাজনৈতিক দল হিসেবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে কারা নিষিদ্ধ করতে চায় সেটি আজকের সমাবেশ থেকেই বোঝা যাবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

শুক্রবার (৯ মে) সকাল সাড়ে আটটার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে সমাবেশের ঘোষণা দেওয়ার সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।

হাসনাত বলেন, ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ চলছে। বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে সেখানে। আজকে সবাই বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।

দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত ফ্যাসিস্ট গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দিয়ে নিবন্ধন বাতিল করে নিষিদ্ধ করা হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছেড়ে যাবো না।

এ সময় হাসনাত বলেন, ‘ফোয়ারার সামনে থেকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের যে রাস্তা রয়েছে, যেই রাস্তা বাংলামোটর পর্যন্ত গিয়েছে, পুরো রাস্তা আজকে জনসমুদ্রে পরিণত করব।’

সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেন, ‘জুমার পর ছাত্রজনতা ফোয়ারার সামনে অবস্থান নেবে। ফয়সালা করেই আমরা ঘরে ফিরব। কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায় আর কারা চায় না তা আজ ফয়সালা হবে।’ বাদ জুমা সব নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে জমায়েত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সারাদেশের জনগণকে জুলাই আন্দোলনের মতো রাজপথে নেমে আসার আহ্বানও জানান হাসনাত। পরে ফেসবুক পোস্টেও সেই কর্মসূচির কথা জানান হাসনাত।

হাসনাত তার পোস্টে লিখেছেন, বাদ জুমা যমুনার সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে।’

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শাসন আমলে টানা দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আবদুল হামিদের দেশত্যাগের সংবাদ প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই উত্তাল দেশের রাজনীতি। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ চলছে।

পাইকগাছায় পৌরসভা বিএনপির ৫ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

মোঃ রেজাউল ইসলাম, পাইকগাছা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ণ
পাইকগাছায় পৌরসভা বিএনপির ৫ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

খুলনার পাইকগাছায় পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। আজ (৮ মে) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাইকগাছা হাসপাতাল মোড়ে এ কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মী সভা মোঃ মনিরুজ্জামান মনির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ আসলাম পারভেজ।

বিশেষ অতিথি পৌর বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম রেজা লাকি, সাবেক কাউন্সিলর কামাল আহমেদ সেলিম নেওয়াজ, মোস্তফা মোড়ল, সাবেক ছাত্রনেতা মিজানুর রহমান,সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আতাউর রহমান, মোঃ জিয়াউদ্দীন নায়েব, ডাঃ শাহাবুদ্দিন, উপজেলা বিএনপির নেতা সাইফুল ইসলাম তারিখ, পৌর বিএনপির নেতা গাজী মোহাম্মদ আলী, মনিরুজ্জামান মন্টু,শেখ রুহুল কুদ্দুস পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জি এম রুম্তম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আজাহারুল ইসলাম সানা, জামিলুর রহমান রানা, আব্দুর রহমান জনি, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মোঃ সবুজ সানা,জাকির হোসেন মিন্টু, আবদুল কাদের, সেলিম মোড়ল, মোশাররফ হোসেন বাবুল, শাহাজাহান গাজী,তুষার সরদার, নূর ইসলাম,