খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন, ১৪৩১

‘ফ্যাসিবাদের দোসর বিচারক এখনো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন’

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১:০৭ অপরাহ্ণ
‘ফ্যাসিবাদের দোসর বিচারক এখনো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন’

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, বিগত সময়ে যেসব বিচারক ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে মানুষের অধিকার হরণে ভূমিকা পালন করেছেন, তারা এখনো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। এ বিষয় চলমান থাকলে জাতির কাছে ভুল মেসেজ যাবে।

বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতির দেওয়া অভিভাষণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বিচার বিভাগ সংস্কার সংক্রান্ত কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান ও অধস্তন আদালতের বিচারকরা।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বিগত দেড় দশক সময়ে খুন, গুম, হামলা, মামলা, দমন, পীড়ন ও লুটপাটের মাধ্যমে নাগরিকদের ন্যূনতম মানবাধিকার কিংবা ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল। দেশী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার তথ্যানুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট) পর্যন্ত চার হাজারের বেশি মানুষ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। ৭শ এর বেশি মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। ৬০ লক্ষাধিক মানুষ গায়েবি মামলার আসামি হয়েছিল। কথা বলার স্বাধীনতা, সভা-সমাবেশের স্বাধীন ও মৌলিক অধিকারগুলো হরণের মাধ্যমে বিরোধী মত দমনের নিকৃষ্টতম ইতিহাস রচিত হয়েছিল।

তিনি বলেন, সেই দুঃসময়ে আমাদের বিচার বিভাগ ন্যায়বিচারের ধারা তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছেন। হয় দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন, নয়তো নতজানু অবস্থান নিয়েছিলেন বলে জনধর্ম আছে। যা আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি। আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন, ৩৬ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের কেউ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়নি। তার মূল কৃতিত্ব যেতে পারে আমাদের শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে প্রতি।

অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, মামলা দায়েরে ভিকটিম ফ্যামিলি কিছু কিছু ক্ষেত্রে আইনের গণ্ডি অতিক্রম করেছে বলে আমরা লক্ষ্য করেছি। এ বিষয়ে আমি উদ্যোগ নিয়ে জনমনে ভীতি দূর করতে আমার শিক্ষকদের কাছে আহ্বান রাখার ফলে সরকারের কাছে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেছিলাম আমার অফিস থেকে। তার একটি ছিল মামলা হওয়া মানেই গ্রেপ্তার নয়। এর ফলে জনমনে অনেক স্বস্তি ফিরে এসেছে ইতোমধ্যেই।

তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দুর্নীতি। যা অর্থনৈতিক কিংবা বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্নীতি হতে পারে। জাতি প্রত্যাশা করে, বিচার বিভাগ যেকোনো ধরনের দুর্নীতি কিংবা সিন্ডিকেটমুক্ত থাক। দুর্নীতির প্রচলিত ধারণা অর্থনৈতিক লেনদেন বুঝালেও, বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্নীতি ডিনামাইট চেয়েও ধ্বংসাত্মক। অ্যাটম বোমার চেয়েও ভয়াবহ। ক্যানসারের চেয়েও মারণঘাতী। সুতরাং শুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে বিচার বিভাগের সব স্তর থেকে দুর্নীতি দূরীকরণ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নৈতিক দায়িত্ব ও বড় চ্যালেঞ্জ বলে আমি বিশ্বাস করি।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, বিগত সময়ে যেসব বিচারক ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে মানুষের অধিকার হরণে ভূমিকা পালন করেছেন, তারা এখনো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ পদে (পোস্টিং) রয়েছেন। এ বিষয় চলমান থাকলে জাতির কাছে ভুল মেসেজ যাবে। আইন উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির অফিসকে এ বিষয়ে যথাযথ সতর্ক থাকার জন্য বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বিচারকদের প্রয়োজনীয় সমস্যা দূরীকরণেও আইন উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা।

নড়াইলে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

নড়াইল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৫:১৮ পূর্বাহ্ণ
নড়াইলে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

নড়াইলের নড়াগাতি থানায়, জয়নগর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় আকরাম শেখ নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালের আরএমও।

বুধবার (১২ মার্চ) এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক আকরাম শেখ চর শুকতাইল গ্রামের মোঃ হেকমত শেখের ছেলে।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যায় হেকমত শেখের ছেলে আকরাম শেখ, চা খেতে গেলে পিছন থেকে ১৫/২০ জন লোক আকরাম শেখের উপর অতর্কিত হামলা করে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।

পরে স্থানীয়রা গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।

এ বিষয়ে নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষ সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মাঠে কাজ করছে।

আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সিদ্ধান্ত

মেঘনা, এনআরবিসি, এনআরবি ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ণ
মেঘনা, এনআরবিসি, এনআরবি ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বেসরকারি খাতের আরও তিনটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হলো– এনআরবি কমার্শিয়াল, এনআরবি ও মেঘনা ব্যাংক।

বুধবার (১২ মার্চ) এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘মেঘনা ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক এবং এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ (বোর্ড) ভেঙে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সিদ্ধান্তের পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দেওয়া হবে।’

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক তিনটির পরিচালনা পর্ষদে অনিয়ম ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে নানা অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশেষ পর্যালোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেয়।

বিশ্লেষকদের মতে, ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা আনতে এবং আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক এ ধরনের কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে।

প্রসঙ্গত, সরকার পতনের পর থেকে এ নিয়ে ১৪টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমালকে সরিয়ে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক এমডি আলী হোসেন প্রধানিয়ার নেতৃত্বে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে। মেঘনা ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদ থেকে আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও সাবেক এমপি এএইচ এন আশিকুর রহমানকে সরিয়ে প্রাণ গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরীর নেতৃত্বে পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে। আর এনআরবি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদ থেকে মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান অপসারণ করে ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ ওবিইকে আনা হয়েছে। প্রতিটি পর্ষদে চেয়ারম্যানসহ সাত জন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুনভাবে গঠন করা হলো।’ বেশ আগ থেকে ব্যাংকগুলো পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার আলোচনায় ছিল। তবে পর্ষদ ভাঙলেই আমানত উত্তোলনের চাপ তৈরি হওয়ায় মাঝে বিরতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরই মধ্যে কিছুটা স্থিতিশীলতা ফেরায় এক দিনে তিনটি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে কেবল এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকটিতে নিয়োগ পাওয়া আলী হোসেন প্রধানিয়াসহ সবাই স্বতন্ত্র পরিচালক। তিনি ছাড়াও পরিচালক নিয়োগ পেয়েছেন– বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মো. আবুল বশর ও আনোয়ার হোসেন, সোনালী ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি মো. নুরুল হক, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. শফিকুর রহমান, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ এবং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ।

মেঘনা ব্যাংকে উদ্যোক্তা পরিচালকদের মধ্যে উজমা চৌধুরী এবং ক্যাসিওপিয়া ফ্যাশনের প্রতিনিধি তানভীর আহমেদ পরিচালক হয়েছেন। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান হিসেবে কারও নাম দেওয়া হয়নি। পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক ডেকে এখন নিজেরা ঠিক করবে। আর স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মো. মামুনুল হক ও রজব আলী, যমুনা ব্যাংকের সাবেক এমডি মো. নজরুল ইসলাম, প্রাইম ব্যাংকের সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক হাবিবুর রহমান এবং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মো. আলি আকতার রিজভী এফসিএ।

এনআরবি ব্যাংকে নিয়োগ পাওয়া পরিচালকদের মধ্যে ইকবাল আহমেদ ওবিই ছিলেন ব্যাংকটির উদ্যোক্তা পরিচালক। তাকে সরিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যাংকটির চেয়ারম্যানের পদ আকড়ে ছিলেন মাহতাবুর রহমান। নতুন পর্ষদে ইকবাল আহমেদ ওবিই ছাড়া অন্য সবাই স্বতন্ত্র পরিচালক। অন্যদের মধ্যে আছেন– গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ফেরদৌস আরা বেগম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক শেখ মো. সেলিম, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক এমডি মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী, প্রাইম ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি শেখ মতিউর রহমান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শরীফ নুরুল আহকাম এবং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মিজানুর রহমান এফসিএ।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংক ১১টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে পুনর্গঠন করেছিল। এর মধ্যে এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয়– ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, গ্লোবাল, ইউনিয়ন, ন্যাশনাল ও বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের পর্ষদ। তার ভাই আব্দুস সামাদ লাবুর নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয় আল–আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। এছাড়া এস আলমের মামাতো ভাই সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ পরিবার মুক্ত করা হয়েছে ইউসিবি। আর ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিএবির দীর্ঘদিনের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার মুক্ত করা হয়েছে এক্সিম ব্যাংক।

বেলকুচি পৌর বিএনপির আলোচনা, দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

রেজাউল করিম স্টাফ রিপোর্টার,সিরাজগঞ্জঃ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১১:৩৬ অপরাহ্ণ
বেলকুচি পৌর বিএনপির আলোচনা, দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌর বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠন আয়োজনে আলোচনা  দোয়া  ও ইফতার মাহফিল  অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১২ই মার্চ) বিকাল স সোহাগপুর নতুনপাড়া আলহাজ সিদ্দিক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা হয়।

পৌর বিএনপির সাবেক আহবায়ক হাজী আলতাফ হোসেন প্রামানিক এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ) ও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক  আমিরুল ইসলাম খাঁন আলীম।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি

হাজী জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, সাবেক সদস্য সচিব মোঃ বনি আমিন, সাবেক যুগ আহবায়ক অধ্যক্ষ আব্দুল মান্নান সরকার। 

ইফতার আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপি সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল। বিএনপি নেতা জাহিদুল ইসলাম মুক্তার এবং যুবদল নেতা আসমাউল শেখ এর পরিচালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে 

এসময় উপস্থিত ছিলেন বেলকুচি উপজেলা বিএনপি সাবেক আহবায়ক মোঃ নুরুল ইসলাম গোলাম, জেলা বিএনপির সদস্য গোলাম  আজম,  সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি সহ-তাঁত বিষয়ক সম্পাদক হাজী  আকছেদ আলী প্রামানিক,

পৌর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ শফিকুল ইসলাম শফি, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সাংবাদিক রেজাউল করিম, মনোয়ার চৌধুরী বাবু, মোশাররফ হোসেন আকন্দ আকন্দ, শ্রমিকনেতা কেরামত আলী তালুকদার,  যুবদলের আহবায়ক শামীম সরকার, সদস্য সচিব কমিশনার আলম প্রামাণিক, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক গোলাম কিবরিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রাজিব আহসান, সদস্য সচিব খায়রুল ইসলাম আইয়ুব, ছাত্রদলের সদস্য সচিব রিজন সরকার প্রমুখ।