খুঁজুন
বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ১৫ মাঘ, ১৪৩১

কঙ্গনার ‘ইমার্জেন্সি’ ছবি বাংলাদেশের পর কোথায় নিষিদ্ধ

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ণ
কঙ্গনার ‘ইমার্জেন্সি’ ছবি বাংলাদেশের পর কোথায় নিষিদ্ধ

বহু কাঠখড় পুড়িয়ে বাধাবিঘ্ন দূর করে অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে বহুল বিতর্কিত বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের ছবি ‘ইমার্জেন্সি’। শুক্রবার ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে। আর ‘ইমার্জেন্সি’ ছবিটি নিজেই পরিচালনা, চিত্রনাট্য ও প্রযোজনা করেছেন অভিনেত্রী। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রেও অভিনয় করেছেন কঙ্গনা রানাউত। এদিকে ‘ইমার্জেন্সি’ মুক্তির আগেই বাংলাদেশে প্রদর্শনে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এবার ছবিটি প্রদর্শনের নিষিদ্ধ ঘোষণা এসেছে এসজিপিসির পক্ষ থেকে। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভাগবত মানের কাছে ‘ইমার্জেন্সি’র ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির অনুরোধ জানিয়েছে এসজিপিসি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়ে একটি পোস্টও শেয়ার করে নিয়েছে এসজিপিসি।

এসজিপিসির সভাপতি চিঠি লিখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ রেখেছেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে— অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের ছবি ‘ইমার্জেন্সি’র ওপর শিরোমণি গুরুদ্বার পরবান্ধক কমিটির আপত্তি রয়েছে। ছবিতে ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে এবং এই ছবি শিখ সম্প্রদায়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এসজিপিসির পক্ষ থেকে পাঞ্জাবে এ ছবির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার দাবি করা হয়েছে।

সেই পোস্টে আরও লেখা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি মারফত জানানো হয়েছে— ছবিটি মুক্তি পেলে শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যে ক্ষোভ ছড়াবে। তাই রাজ্যে এ ছবিকে নিষিদ্ধ করা সরকারের দায়িত্ব। এ ছবি মুক্তি পেলে শিরোমণি সম্প্রদায় তীব্র বিরোধিতা করবে।

এর আগে ‘ইমার্জেন্সি’ নিষিদ্ধ হয়েছে বাংলাদেশেও। ইন্দিরা গান্ধীর সময় ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল, যা রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করে তুলেছিল ভারতকে। এ ছবিটিতে ভারতের রাজনীতি ও সমাজনীতির একটা অন্ধকার দিক ফুটে উঠেছে। এ ছাড়া ছবিতে দেখানো হয়েছে ইন্দিরা গান্ধী কীভাবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছিল। সেই সময় পাকিস্তান-বাংলাদেশের যুদ্ধে যাতে ভারত না জড়িয়ে পড়ে, তার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ক্রমাগত চাপ আসছিল, কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী তার সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, লাখ লাখ শরণার্থীকে ভারতে জায়গা দেওয়ার থেকে অর্থনৈতিক স্তরে ভারতের পক্ষে সরাসরি পাকিস্তানের মোকাবিলা করা ভালো।

এদিকে বেশ কিছু দিন ধরে উত্তাল বাংলাদেশ। এখনো যে অবস্থা স্বাভাবিক হয়েছে তা বলা যায় না। তা ছাড়া ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রাজনৈতিক উত্তেজনাও দেখা দিয়েছিল। তাই সব মিলিয়ে বাংলাদেশে ছবিটির মুক্তি দেওয়া হচ্ছে না।

একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, ‘বাংলাদেশে ‘ইমার্জেন্সি’ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বর্তমান উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্কের সঙ্গেও জড়িত। তাই ছবিটি নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি কর হয়েছে। অনেকের মতে, ‘ইমার্জেন্সি’র অনেক বিষয়বস্তু দুই দেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক সমস্যার নানা দিককে প্রভাবিত করবে।’ এ সময় দুই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই নাকি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বতীকালীন সরকারের এমন সিদ্ধান্ত।

এর আগে ‘ইমার্জেন্সি’ ছবি মুক্তির আগে একটি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন বলিউড অভিনেত্রী-প্রয়োজক কঙ্গনা রানাউত। আবার সেই প্রদর্শনী দেখানো হয় নাগপুরে। অভিনেত্রী এ ছবিটি দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়কড়িকে। ছবিটি দেখার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মন্ত্রী লিখেছিলেন— ভারতের ইতিহাসের কালো অধ্যায়কে সততার সঙ্গে উৎকৃষ্টভাবে উপস্থাপন করার জন্য মন থেকে পরিচালক এবং ছবির সব অভিনেতাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভারতের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় তুলে ধরা হয়েছে এ ছবিতে। সবাইকে এ ছবি দেখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

উল্লেখ্য, অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের ‘ইমার্জেন্সি’ ছবি নিয়ে বেশ কিছু আপত্তি জানিয়েছিল শিরোমণি অকালি দল। যার ফলে সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেতে প্রচুর কাঠখড় পোড়াতে হয় তাকে। ছবিটি থেকে বেশ কিছু দৃশ্য বাদও দিতে হয়েছে অভিনেত্রীকে। সব মিলিয়ে প্রথম পরিচালনা করতে গিয়ে ভালোই বেগ পেতে হয়েছে কঙ্গনাকে। তাই আগামী দিনে আর রাজনৈতিক কোনো ছবি নির্মাণ করবেন না বলে জানিয়েছে অভিনেত্রী।

সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক ছেড়ে উঠে গেলেন নেতারা, বন্ধ থাকবে ট্রেন

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯:১২ অপরাহ্ণ
সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক ছেড়ে উঠে গেলেন নেতারা, বন্ধ থাকবে ট্রেন

মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স (ভাতা) যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিক সুবিধার দাবিতে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা থেকে কর্মবিরতি পালন করছেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। এতে সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন রেলের যাত্রীরা। এ অবস্থায় আন্দোলনরত কর্মচারীদের কর্মবিরতি থেকে সরিয়ে আনতে তাদের নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। কিন্তু দুই ঘণ্টা আলোচনা করেও কোনও সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক থেকে উঠে গেছেন নেতারা।

আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি রুমে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু দুপুর ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন রানিং স্টাফদের প্রতিনিধি সাইদুর রহমান।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা দীর্ঘক্ষণ রেল সচিব-মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তবে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারিনি বলে ওই বৈঠক চলাকালীনই আমি চলে এসেছি। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যারা আছে, বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করব। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতিতে অনড় আছি।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

এর আগে, ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখে যাত্রীদের জিম্মি করে আন্দোলন করার বিষয়টিকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। মঙ্গলবার সকালে কমলাপুর রেল স্টেশনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আসেন মাননীয় উপদেষ্টা।

এদিকে রেল কর্মচারীদের আর কোনো দাবি পূরণ সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, রেলের কর্মচারীদের যে যৌক্তিক দাবি, তা যতটুকু সম্ভব পূরণ করা হয়েছে। এরপরও তারা আন্দোলন করছে কেন? মানবিক কারণে যতটুকু করা দরকার করেছি।

তিনি বলেন, ওভারটাইম ইস্যুর সমাধান করা হয়েছে। এর বাইরের যেসব দাবি তা পূরণ করা সম্ভব নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করতে হবে।

অন্যদিকে আন্দোলনকারী কর্মচারী ও শ্রমিক নেতারা বলছেন, তাদের দাবি মেনে নেওয়া না পর্যন্ত কর্মসূচি থেকে পিছু হটবেন না তারা। অথচ অগ্রীম টিকিট কেটে রীতিমতো নাজেহাল হচ্ছে যাত্রীরা। তবে বিআরটিসি বাস সার্ভিস কতোটুকু সাপোর্ট দিতে পারে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

আন্দোলন প্রত্যাহার করলেন ৭ কলেজের ছাত্র প্রতিনিধিরা

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:১১ অপরাহ্ণ
আন্দোলন প্রত্যাহার করলেন ৭ কলেজের ছাত্র প্রতিনিধিরা

দাবি পূরণের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন সাত কলেজের ছাত্র প্রতিনিধিরা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়েছে।

এর আগে, সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা কলেজের শহিদ মিনারের সামনে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) ড. মামুন আহমেদকে পদত্যাগের আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এছাড়া ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো পুলিশ সদস্যদের বিচারের আওতায় আনা না হলে এবং প্রত্যাহার করা না হলে নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়েরও ঘোষণা দেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী মইনুল হোসেন বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেয়া না হলে শিক্ষার্থীদের নিয়ে নিউমার্কেট থানা ঘেরাও এবং সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো যানবাহন চলতে দেওয়া হবে না।

তিনি বলেন, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) ড. মামুন আহমেদকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী এবং ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড় করিয়েছে।

জনগণের বিপক্ষে যাওয়ার পরিণতি ৫ আগস্ট: তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:০৩ অপরাহ্ণ
জনগণের বিপক্ষে যাওয়ার পরিণতি ৫ আগস্ট: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, জনগণের বিপক্ষে কাজ করলে ৫ আগস্টের মতোই পরিণতি হবে। জনগণের বিপক্ষে কাজ করলে কী হয়, তারই প্রমাণ সেদিন হয়েছিল। মানুষ বিএনপির ওপর আস্থা রাখতে চাইছে। এই আস্থা যারা নষ্ট করবে তারা ছাড় পাবে না বলে হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, অন্যায় বা খারাপ কাজ করলে যেকোনো পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে সম্পর্ক রাখবে না বিএনপি। বিএনপি জনপ্রিয় কি না সে সিদ্ধান্ত জনগণ নেবে। ফলে জনগণের সাথে থাকতে হবে এবং সঙ্গে রাখতে হবে। আজ মঙ্গলবার খুলনায় বিএনপির কর্মশালায় দলটির নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।

সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, কারো পক্ষে একাকী সব সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। তাইতো বিএনপি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়।

তিনি বলেন, ধর্ম কোনো পরিচয় নয়, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা বাংলাদেশি। মুসলমানদের জন্য যে আইন, হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্যও সেই আইন বাংলাদেশে।

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির এই ৩১ দফার বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে দেশ ও জাতির সমঅধিকার বাস্তবায়ন করা হবে।

তারেক রহমান আরও বলেন, ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা হলে রাষ্ট্রের সব সাংবিধানিক কাঠামো সংস্কারের মাধ্যমে জাতিকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া যাবে। এতে থাকবে না কোনো রাজনৈতিক বৈষম্য। স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে পতিত স্বৈরাচার দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেভাবে ধ্বংস করেছে, তা থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব, কাজী আলাউদ্দীন, ডা. শহিদুল আলম, বিএনপির উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব ইসমাইল জাবিউল্লাহ, কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, প্রশিক্ষণ কমিটির সদস্য আতিকর রহমান রুমন, সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার বানু, মাহবুবা হাবিবা, বজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ ইফতেখার আলী, সদস্য সচিব আব্দুল আলিমসহ অনেকে।