খুঁজুন
সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫, ১৩ মাঘ, ১৪৩১

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার মানক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) সংশোধন করে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানির জন্য আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি দিন ঠিক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ দিন ঠিক করে আদেশ দেন।

এর আগে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার মানক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) সংশোধন করে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করে বিচারকদের সংগঠন জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।

এ সংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৯ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ শুনানির জন্য ১৬ জানুয়ারি দিন ঠিক করেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সেটি শুনানির জন্য ওঠে।

আইনজীবী ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর দ্রুত শুনানির জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করেছিলেন। এ বিষয়ে তিনি আদালতে বলেন, এটির দ্রুত শুনানি হওয়া উচিত। কারণ রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের এটি ঠিকমতো হয় না। পরে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের এই মামলা শুনানির জন্যে রাখতে বলেন।

২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিক করে রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। যার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর। রায়ে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদধারীদের পদক্রম ওপরের দিকে রাখা ও অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বিষয়ে আপিল বিভাগের প্রকাশ করা পূর্ণাঙ্গ রায়টি লিখেছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন। তার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (সাবেক প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা (সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি), বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী( সাবেক প্রধান বিচারপতি) ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী (আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি)।

আপিল বিভাগের রায়ের পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতির পদক্রম এক ধাপ উন্নীত করে জাতীয় সংসদের স্পিকারের সমান এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক ও মহান স্বাধীনতাসংগ্রামে অংশগ্রহণের কারণে যেসব মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম খেতাব পেয়েছেন) পদক্রমে যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

৬২ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের শেষাংশে বলা হয়, সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। তাই রাষ্ট্রীয় পদক্রমের শুরুতেই সাংবিধানিক পদধারীদের গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে। জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যরা রাষ্ট্রীয় পদক্রমের ২৪ নম্বর থেকে ১৬ নম্বরে সরকারের সচিবদের সমপদে উন্নীত হবেন। অতিরিক্ত জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের অবস্থান হবে পদক্রমের ১৭ নম্বরে।

এর আগে অতিরিক্ত জেলা জজদের অবস্থান রাষ্ট্রীয় পদক্রমে উল্লেখ ছিল না। ১৯৮৬ সালের পদক্রমে জেলা ও দায়রা জজদের ২৪ নম্বরে রাখা হয়। কিন্তু সমমর্যাদাসম্পন্ন বিবেচনায় কমান্ড্যান্ট মেরিন একাডেমি, জেলা প্রশাসক, ডিআইজি, এমনকি বিএসটিআইয়ের পরিচালকের পরে আছেন জেলা ও দায়রা জজ।

অবশ্য রায়ে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পদক্রম রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে। নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্র বা অন্য কোনো কার্যক্রমে এর ব্যবহার যেন না হয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী, ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করা হয়। সর্বশেষ সংশোধন হয় ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে।

সংশোধিত এই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে রিটটি করেন।

২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে নিযুক্ত বিশেষ কৌঁসুলি আবদুর রব চৌধুরী শুনানি করেন। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামান।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালে পদক্রমে প্রধান বিচারপতির অবস্থান স্পিকারের সঙ্গে ৪ নম্বরে ছিল। সে সময় উপরাষ্ট্রপতি ২ নম্বরে ছিলেন। কিন্তু উপরাষ্ট্রপতি পদটি বিলুপ্ত হওয়ার পর ৩ নম্বর পদক্রম থেকে প্রধানমন্ত্রী পদটি ২ নম্বর পদক্রমে উন্নীত হয়। রাষ্ট্রপতি ১ নম্বর পদক্রমেই আছেন। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই স্পিকার ও প্রধান বিচারপতি একই পদক্রমে থাকা সত্ত্বেও পরে স্পিকারকে ৩ নম্বর পদক্রমে রেখে প্রধান বিচারপতিকে ৪ নম্বরে নামিয়ে দেওয়া হয়। এটা সংবিধানের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ নয়। তাই প্রধান বিচারপতিকে স্পিকারের সঙ্গে ৩ নম্বরে রাখতে হবে।

পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়েছে, আপিল বিভাগের বিচারপতিরা এক ধাপ ওপরে তালিকার ৭ নম্বরে আসবেন। আপিল বিভাগের বিচারপতিরা এখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে পদক্রম ৮ নম্বরে আছেন। হাইকোর্টের বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল ৮ নম্বরে থাকবেন। এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতিরা নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় নিয়োগকৃত কর্মকর্তাদের সঙ্গে পদক্রমের ৯ নম্বরে ছিলেন।

এছাড়া পর্যবেক্ষণে সংসদ সদস্য এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রককে তিন ধাপ ওপরে ১২ নম্বরে এবং সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের পদক্রম এক ধাপ ওপরে ১৫ নম্বরে রাখতে বলা হয়েছে। পদক্রম অনুযায়ী এখন ১৫ নম্বর ধাপে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক অ্যাটর্নি জেনারেলের সমান পদক্রমে আছেন। আর পুলিশের মহাপরিদর্শকের সঙ্গে ১৬ নম্বরে আছেন পিএসসির চেয়ারম্যান। পর্যবেক্ষণে আশা প্রকাশ করা হয়েছে, সরকার আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী কাজ করবে।

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিত: গোলাম পরওয়ার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:৩০ অপরাহ্ণ
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিত: গোলাম পরওয়ার

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ সোমবার বিকেলে পাটকেলঘাটা থানা জামায়াত কর্তৃক আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুবিধা তুলে ধরে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আরও বলেন, এ পদ্ধতিতে যোগ্য প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়। যোগ্য সংসদ সদস্য পেতে এ পদ্ধতির বিকল্প নেই। এছাড়া ভোট কাটা ও কালো টাকার খেলাও বন্ধ হয় এ পদ্ধতিতে। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি প্রার্থী হয়না। কোন দল কত ভোট পেল,তার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে কোন দলের কত এমপি নির্বাচিত হবে।

তিনি আরও বলেন, ভারত থেকেও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। ক্যু, পাল্টা ক্যু, জুডিশিয়াল ক্যু, আনছার ক্যু সবই হচ্ছে। এর মধ্যে জামায়াতকে নিয়েও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। পতিত ফ্যাসিস্টদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠা করতে অন্য একটি রাজনৈতিক দল চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জামায়াত, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল যদি ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন করে, তবে আওয়ামী লীগকে রাজনীতির মাঠ থেকে বিদায় করা যাবে।

তালা উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মফিজুল হকের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-১ আসনের জামায়াতের সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যক্ষ ইজ্জতুল্লাহ, জেলা জামায়াতের আমির শহিদুল ইসলাম মুকুল, সেক্রেটারি মাওলানা আজিজুর রহমান প্রমুখ।

এর আগে একই স্থানে জামায়াতের নারী কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন মিয়া গোলাম পরোয়ার।

‘টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:২৮ অপরাহ্ণ
‘টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো’

টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো বলে মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ কিছু রিফর্ম করে যাবো। আমার মনে আছে ২০ হাজার টাকা ঘুস দিয়ে একসময় টেলিফোন লাইন নিয়েছিলাম। যাতে ঘুস না দিতে হয় সেজন্য আমরা রিফর্ম করে যাবো। ট্যাক্স, পলিসি ও ভ্যাটের রিফর্ম করবো। ভ্যাটের বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বলছে, আমরা কিন্তু রিফর্ম করবো।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) নগরীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে রিফর্মস ইন কাস্টমস ইনকাম ট্যাক্স অ্যান্ড ভ্যাট ম্যানেজমেন্ট টু অ্যাড্রেস দ্য এলডিসি গ্রাজুয়েশন শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বাড়তি ভ্যাট নেওয়ার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাড়তি ভ্যাট দিলেও অন্য দিক থেকে কিন্তু সুবিধা মিলবে। ব্যবসায়ীদের নানান খাতে কয়েকটি জায়গায় বাড়তি টাকা দিতে হবে না। শুধু ভ্যাটেই সীমাবদ্ধ থাকবে, আমরা সে কাজই করছি।

এখন কিন্তু ঢাকা-বগুড়া ট্রাক ভাড়াও কমেছে। একটু ধৈর্য ধরেন। আমরা বাড়তি ভ্যাট নিয়ে মাতারবাড়ী পোর্ট করছি। উন্নয়ন প্রকল্পে টাকা খরচ করছি। আমরা ভ্যাট নিয়ে নিজের পকেট ভারী করবো না। জনগণের জন্য কাজ করছি।

৬ পুলিশ ও ২ আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:২৫ অপরাহ্ণ
৬ পুলিশ ও ২ আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ঢাকা শহরের সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এদের মধ্যে ৬ জন পুলিশ সদস্য ও বাকি দুইজন আওয়ামী লীগ নেতা। আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আজকে ৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৬ জন হচ্ছেন পুলিশ ও বাকি দুই জন হচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতা। তাদের বিরুদ্ধে আমাদের তদন্ত সংস্থা সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, আজকে যাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পরেই তদন্ত সংস্থা তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চেয়েছেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, চারটি পিটিশনে আলাদা আলাদাভাবে মোট ৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

এ সময় চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক টবি ক্যাডমন উপস্থিত ছিলেন।