খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫, ৯ বৈশাখ, ১৪৩২

এই মুহূর্তে অর্থনৈতিক সংস্কার বেশি প্রয়োজন: উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৩৩ অপরাহ্ণ
এই মুহূর্তে অর্থনৈতিক সংস্কার বেশি প্রয়োজন: উপদেষ্টা

এই মুহূর্তে অর্থনৈতিক সংস্কারের বেশি প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তারমতে, প্রক্রিয়াগত আইন কানুন ঠিকমত ব্যবহার হলে এই সংস্কার করা কঠিন হবে না।

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় এসব জানান উপদেষ্টা। তারমতে, প্রক্রিয়াগত আইন কানুন ঠিকমত ব্যবহার হলে এই সংস্কার করা কঠিন হবে না।

ক্ষমতার পালাবদলে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশন, পুলিশসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান সংস্কারে কমিশন গঠন করেছে। তবে অর্থনীতি সংস্কারে কোনো কমিশন গঠন হয়নি। অর্থনীতিবিদরা এ ধরনের কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন।

অর্থনৈতিক সংস্কার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার নিয়ে অনেক কথাবার্তা বলছি। আমি মনে করি এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি অর্থনৈতিক সংস্কার। সেটা যদি আমরা না করতে পারি, অর্থনৈতিক সংস্কার করা কঠিন, আবার সহজ। কঠিন হল এখানে অনেকগুলো ফান্ডামেন্টাল আইন কানুন আছে। কিন্তু প্রক্রিয়াগত যে আইন কানুন আছে সেগুলোর সঠিক ব্যবহার, সুষ্ঠু ব্যবহার ও স্বচ্ছভাবে ব্যবহার করতে পারলে এই সংস্কার খুব বেশি কঠিন হবে না। এই জিনিসটা আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। সিস্টেম আছে, কিন্তু সিস্টেমটা আমরা ঠিকমত ব্যবহার করছি না।

রাজস্ব আদায় ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় দেশ সঠিক পথে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা মোটামুটি এগিয়ে আছি। প্রযুক্তিগত দিক ও প্রক্রিয়াগত দিক থেকে পিছিয়ে আছি। আমাদের আধুনিক যুগে প্রবেশ করতে হবে।

এই সময়ে রাজস্ব আদায় ও তা ব্যয় করা চ্যালেঞ্জের জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যয়টা নির্বিচারে করবো সেটা মোটেই ঠিক হবে না। আমাদের রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয়ই যৌক্তিক করতে হবে। এটা সবার আকাঙক্ষা।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এই উপদেষ্টা বলেন, রাজস্ব আহরণে সহায়তা করুন। জোর করে টাকা পয়সা আদায় করা যাবে না।

সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, একটু ইতিবাচক দৃষ্টিতে আমাদের দেখবেন। সবই খারাপ বাংলাদেশে, সবই ভালো, এই হচ্ছে না, ওই হচ্ছে না, পেঁয়াজের দাম কমে গেছে, আলুর দাম কমে গেছে, চালের দাম অনেক বেড়ে গেছে। সব জিনিসের দাম একত্রে কমে গেছে এটা পৃথিবীর কোনো দেশে আমরা দেখিনি। সব জিনিসের দাম একত্রে বেড়ে যাবে, এটাও আমরা আশা করি না। তবে এটা ঠিক জনগণের কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। পণ্যের দাম ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকছে না অনেকেরই।

অনুষ্ঠানে এনবিআর সদস্য হোসেন আহমদ,সদস্য (কাস্টমস: নীতি ও আইসিটি) মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এতে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে অংশীজনদের স্শরীর উপস্থিতি ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় বাংলাদেশ কাস্টমস সেবা প্রদান করবে। ডাটা এনালিটিক্স, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং মেশিন লার্নিং এর মতো প্রযুক্তির ব্যবহার ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও অন্যান্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে আরও সুনিশ্চিত করা হবে।

অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যাট ও ট্যাক্স বাড়ানোর আগে বা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ব্যবসায়ীদের মতামত নিলে ভালো হয়। ব্যবসায়ীদের বক্তব্যদের সুযোগ থাকলে তারা কর আদায়ে অংশীদার হতে পারবে।

সভাপতির বক্তব্যে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, কাস্টমসকে ট্রেড ফ্যাসিলেটেশনের যন্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছি। রাজস্ব আদায় কমলেও আমাদের কাস্টমসের গুরুত্ব কমেনি। কাস্টমসের মূল উদ্দেশ্য রাজস্ব আদায় নয়। দেশীয় শিল্পকে রক্ষা করা, দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাস্টমস শুল্ক ও বিধি নিষেধগুলো দেওয়া হয়।

প্রায় ১২ লাখ করদাতা অনলাইনে রিটার্ন দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, আশা করছি এই সংখ্যা ১৪ লাখ হবে। আগামী ৩১ জানুয়ারি আয়কর রিটার্ন দেওয়ার শেষ দিন। তারপরেও অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া যাবে, কিন্তু সেক্ষেত্রে কিছু জরিমানা যোগ হবে। ভ্যাট ও ট্যাক্স ফাঁকি দিতে ব্যবসায়ীরা ট্রান্সজেকশন গোপন করেন বলেও জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।

কর্মক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৬ জন কর্মকর্তাকে সার্টিফিকেট অব মেরিট সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে এই কর্মকর্তাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।

সম্মাননা পাওয়া এনবিআরের ১৬ কর্মকর্তারা হলেন, কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট ঢাকা (দক্ষিণ), এর কমিশনার মোহাম্মাদ লুৎফর রহমান,সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার খন্দকার নাজমুল হক, খুলনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার মো. বশীর আহমেদ, কমলাপুর কাস্টমস হাউস আইসিডি অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ সফিউর রহমান, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) এর যুগ্ম কমিশনার হাসনাইন মাহমুদ, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ মারুফুর রহমান, ঢাকা কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার মিজ সানজিদা শারমিন, এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব মো. আহসান উল্লাহ, কমলাপুর কাস্টমস হাউস আইসিডির ডেপুটি কমিশনার ওমর মবিন, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক পারভেজ আল জামান, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) এর ডেপুটি কমিশনার মিজ খাদিজা পারভীন সুমী, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান মুন্সী, সারোয়ার আলম, মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন ও মো. আতিকুল ইসলাম।

বাংলাদেশসহ ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউসিও) সদস্যভুক্ত ১৮৬টি দেশে একযোগে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উদযাপন করা হয়। ২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাজেশন ২৬ জানুয়ারিকে কাস্টমস দিবস হিসেবে ঘোষণা করার পর থেকে বাংলাদেশ দিবসটি উদযাপন করছে।

এবারের কাস্টমস দিবসের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ হয়েছে ‘কাস্টমস সেবায় প্রতিশ্রুতি দক্ষতা নিরাপত্তা প্রগতি’।

রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০৪ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে চায় হাইকোর্ট

বিগত ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মাফ করেছেন, তার তালিকা প্রকাশের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার যৌথ হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

এর আগে, ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, তা জানতে চেয়ে গত ২৫ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিবের কাছে আইনি নোটিশ পাঠান তিনি।

ওই নোটিশে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজন দণ্ড পাওয়া আসামির কারাদণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করেছেন, সেই তালিকা ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হলো।

নোটিশে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন, তা জানার অধিকার আছে। কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রপতি বহু অপরাধী, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া অপরাধীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। রাষ্ট্রপতি কোন প্রক্রিয়ায় সাজাপ্রাপ্তদের দণ্ড মওকুফ করেন, দণ্ড মওকুফের মানদণ্ড কী, সেটা মানুষের জানা দরকার।

কিন্তু, নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:০০ অপরাহ্ণ
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আওতাধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ। একটি চিঠির মাধ্যমে তাদের এনআইডি লক করা হয় বলে আজ সোমবার নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

নথিপত্র অনুযায়ী, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের মৌখিক নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। তবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সরাসরি নির্দেশ ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যাদের এনআইডি লক করা হয়েছে তারা হলেন, সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক এবং তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৬:৫৬ অপরাহ্ণ
ঢাকার ৩৩৮২ ভবনের অবৈধ অংশ ভাঙা হবে: রাজউক চেয়ারম্যান

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম জানিয়েছেন, নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ চিহ্নিত করে ভাঙা হবে, কাজগুলো শুরুও হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত ‘সমস্যার নগরী ঢাকা : সমাধান কোন পথে?’ শীর্ষক এক নগর সংলাপে এ কথা জানান তিনি।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, অবৈধ ভবনগুলোর কাজ স্থগিত রাখতে নির্দেশ দিয়ে পর্যায়ক্রমে ভবনগুলো আংশিক অংশ ভেঙে ফেলা হবে। প্রথম ধাপে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ফৌজদারি মামলা দায়ের করা, নকশা বাতিল এবং প্রয়োজনে ভবনগুলো সিলগালা করা হবে।

তিনি জানান, রাজউক এলাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবন চিহ্নিত করেছি, যেগুলো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে। এই ভবনগুলোর যেটুকু অংশেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে, সেটুকু ভেঙে ফেলবো। আমি যতদিন দায়িত্বে আছি তার মধ্যে এই কাজ চালিয়েই যাব। এগুলো ভেঙে হোক কিংবা অন্যভাবে হোক, তাদের নিয়মের মধ্যে আনবো। আমরা নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি।

নগর সরকার কিংবা এক ছাতার নিচে আনার মতো ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব উল্লেখ করে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ঢাকাকে এক আমব্রেলার নিচে না আনলে যত পরিকল্পনাই করা হোক না কেন কাজে আসবে না। সবকাজের সিদ্ধান্ত একটি জায়গা থেকে আসতে হবে। সেখানে নগর সরকার হোক কিংবা এক মেয়রের কাছে ক্ষমতা থাকুক, সেটায় সমস্যা নেই। নগরের পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সেবাসহ সব সেবার বিষয়ে একটি জায়গা থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এই মুহূর্তে যারা বাড়ি করে ফেলেছে সেগুলোর ব্যবস্থা পরে নেবো। সব কাজ একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তবে আন্ডার কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংয়ে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না, সেটা নিশ্চিত করছি। আমাদের নতুন করে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা বেদখল হওয়া প্লটগুলো উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করবো।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য খালেদ সাইফুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ।

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির প্রকাশনা ‘ঢাকাই’ ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। একইসঙ্গে সংগঠনের সিনিয়র সদস্য হেলিমুল আলম বিপ্লবের প্রকাশিত ঢাকার খালগুলো নিয়ে প্রকাশিত “Dhaka’s Canals on Their Dying Breath, An In-Depth Look at How the capital’s Waterways Are Being Choked” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।