খুঁজুন
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৯ ফাল্গুন, ১৪৩১

বিটিএমএ’র সংবাদ সম্মেলন

বন্ডের সুতায় হুমকিতে টেক্সটাইল শিল্প

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ণ
বন্ডের সুতায় হুমকিতে টেক্সটাইল শিল্প

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবাধে সুতা আনা হচ্ছে। স্থলবন্দরের ওপর কার্যকর নজরদারি না থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশীয় টেক্সটাইল শিল্প। ডলার সংকট, ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের অভাব, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে টিকতে না পেরে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে নতুন বিনিয়োগ তো দূরের কথা, একটার পর একটা কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে।

রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মঙ্গলবার এ উদ্বেগের কথা জানান বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি (বিটিএমএ) শওকত আজিজ রাসেল। ঢাকা আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট মেশিনারি এক্সিবিশন (ডিটিজি) উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আগামী ২০-২৩ ফেব্রুয়ারি ডিটিজির ১৯তম সংস্করণ আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) অনুষ্ঠিত হবে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, বাংলাদেশের শিল্পের ইতিহাসে অস্থিরতা ছিল, আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। সব উদ্যোগই সফল হয় না। কিছু উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেলে, শ্রমিকদের চাকরি চলে গেলে কিছুটা অস্থিতরতা দেখা দেবে। এটাই স্বাভাবিক। এজন্য সরকারের কাছে আমরা এক্সিট প্ল্যান চেয়েছি। বর্তমানে শিল্পের পুঁজি অর্ধেক হয়ে গেছে। তারল্যের সংকট ব্যাংক আমলে নিচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে এখনই উদ্যোগ না নিলে কারখানা চালানো কঠিন হয়ে পড়বে।

বিদেশি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে রাসেল বলেন, প্রতিনিয়ত চায়নার জুতার কারখানা বন্ধ হচ্ছে। এসব কারখানা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থানান্তর হচ্ছে। বাংলাদেশ ছিল বিদেশি উদ্যোক্তাদের শিল্প স্থানান্তরের প্রধান পছন্দ। তারা শিল্প স্থানান্তর করলে দেশের লাভ হতো। তাদের কাছে প্রযুক্তি পাব, কর্মসংস্থান হতো। কিন্তু সমস্যা একটাই- বাংলাদেশে রাতারাতি ইউটিলিটির (গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) দাম দ্বিগুণ-তিনগুণ করে দেয়। এ রকম ভবিষ্যতেও থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। সরকারকে অন্তত ১০ বছরের জন্য ইউলিটির দাম ফিক্সড করে দিতে হবে। তাহলে বিদেশি ঝুঁকি নিতে আগ্রহী হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে নতুন শিল্প স্থাপনে দেশি উদ্যোক্তাদেরও ১০ বার ভাবতে হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, কর্মসংস্থান করতে না পারলে চাঁদাবাজি হবেই। সরকার শ্রমঘন শিল্পের জন্য নীতি দিতে না পারলে দেশে কর্মসংস্থান হবে কোত্থেকে। সরকার বিনাপ্রশ্নে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ এবং ২৫ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ায় আজকে তৈরি পোশাকশিল্প মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছে। ম্যান মেইড ফাইবার এখন বিশ্ববাজারে ৭০ শতাংশ দখল করে রেখেছে। অথচ সরকার ম্যান মেইড ফাইবারের জন্য নীতি গ্রহণ করছে না।

জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আক্ষেপ করে রাসেল বলেন, সরকার গ্যাসের যে দামই নির্ধারণ করে দিয়েছে, আমরা সে দামেই গ্যাস কিনছি। অথচ গ্যাস পাইনি, এখনো পাচ্ছি না। গ্যাস সংকট কারণ সময়মতো কূপ খনন করা হয়নি। এর পরিবর্তে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা হয়েছে। এখনো বিদেশে বসে বসে তারা কমিশন পাচ্ছে। আবার ব্যাংকের টাকায় পাওয়ার প্ল্যান্ট করা হয়েছে। অথচ তাদের বিল দেওয়া হচ্ছে ডলারে। এর কোনো যৌক্তিকতা নেই। এটা এক ধরনের মানি লন্ডারিং। এসব চুরিচামারির দায় শিল্পের ওপর বর্তাচ্ছে। প্রকৃত শিল্পমালিকরা কষ্ট পাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, গ্যাসের দাম কী হবে সেটা ব্যবসায়ীদের জানানো না হলে নতুন বিনিয়োগ আসবে না। ঘুম থেকে ওঠার পর যদি শুনি গ্যাসের দাম ৭৫ টাকা তাহলে বাংলাদেশে শিল্প টেকসই হবে কীভাবে? রাতারাতি কারখানা একটার পর একটা বন্ধ হবে। জ্বালানির দামে অনিশ্চয়তা থাকলে কোনো শিল্পমালিক নতুন বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন না। বরং পুরোনোগুলো মেরে ফেলার চক্রান্ত হচ্ছে। কারখানাগুলো ডলার সংকটে কাঁচামাল আমদানি করতে পারছে না। আগে পুরোনোদের সাপোর্ট দিতে হবে। গ্যাসের দাম কত দিন কত থাকবে তা স্পষ্টভাবে উল্লে­খ করতে হবে।

সুতা আমদানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০২৪ সালে বৈধপথে ভারত থেকে ২৭০ কোটি ডলারের সুতা আমদানি হয়েছে। অবৈধপথে কী পরিমাণ আমদানি হয়েছে, তার ধারণাও করা যাচ্ছে না। কারণ বন্দরে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ভারত থেকে সুতা আনায় সে দেশে দেড় লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হলো, মূল্য সংযোজনটা সে দেশে হলো, আর বাংলাদেশের শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হলো। ভারতে অভ্যন্তরীণ বাজারে ব্যবহারের সুতার চেয়ে রপ্তানির সুতার দাম কম। কারণ তারা রপ্তানিকে প্রাধান্য দেয়। বাংলাদেশ সরকারের এদিকে মনোযোগ নেই।

কেন সুতা আমদানি হচ্ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে রাসেল বলেন, গ্যাস, কাঁচামাল সংকটের কারণে টেক্সটাইল মিলগুলো খুঁড়িয়ে চলছে। এ অবস্থায় গার্মেন্ট মালিকরা ঝুঁকি নিতে পারেন না। তারা সময়মতো সুতা পেতে ভারতের দিকে ঝুঁকছেন। আগামী ৩-৪ মাসে ভারতে সুতার অর্ডার বুকড করা আছে। এই সরবরাহগুলো বাংলাদেশের টেক্সটাইল মিলগুলো দিতে পারত। সরকারের কাছে স্থলবন্দরের মাধ্যমে সুতা আমদানি বন্ধের আবেদন জানিয়েছি। কারণ চোরাচালানের মাধ্যমে প্রচুর সুতা বাংলাদেশে আসছে। ১০ টনের এলসি দিলে ২ টন করে ৫ বার সুতা আসছে। প্রতিবারই ২ টনের বেশি সুতা আনা হয়। শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা এসব সুতা স্থানীয় শিল্পকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট মেশিনারি এক্সিবিশন (ডিটিজি) আয়োজন করা হচ্ছে। আগামী ২০ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) অনুষ্ঠিত হবে। ৩৩টি দেশের এক হাজার ৬০০টি স্টল এবং এক হাজার ১০০টিরও অধিক শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড সম্মিলিতভাবে প্রদর্শনীতে টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট খাতের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিগুলো প্রদর্শন করবে। চীন, জার্মানি, ভারত, ইতালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও তুরস্কসহ বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান প্রদর্শনীতে অংশ নেবে। মেলায় প্রদর্শিত হবে টেক্সটাইল মেশিনারি, ফ্যাব্রিক, ফিলামেন্ট, কেমিক্যালস, ডাইং প্রযুক্তি এবং অ্যাক্সেসরিজ।

চ্যাম্পিয়নস লিগের লড়াই

শেষ ষোলোয় কঠিন প্রতিপক্ষ পেল রিয়াল মাদ্রিদ ও লিভারপুল

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০৪ অপরাহ্ণ
শেষ ষোলোয় কঠিন প্রতিপক্ষ পেল রিয়াল মাদ্রিদ ও লিভারপুল

নানা অঘটন ও নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ ও প্লে-অফ পর্বের লড়াই। সেই বাঁধা পেরিয়ে শেষ ষোলোর টিকিট নিশ্চিত করেছে রিয়াল মাদ্রিদসহ ১৫টি দল। এই পর্বে কঠিন প্রতিপক্ষ পেয়েছে লস ব্লাঙ্কোস। শেষ ষোলোতে মাদ্রিদ ডার্বি দেখতে পাবে দর্শকরা।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের নিওনে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল। যেখানে প্রতিপক্ষ হিসেবে অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদকে পেয়েছে রিয়াল।

নতুন নিয়মে শুরুটায় শঙ্কা থাকলেও ঠিকই জমে উঠেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এবারের আসর। ৩৬ দলের লিগ পর্ব শেষে আগেই রাউন্ড অব ১৬ এর টিকিট নিশ্চিত করেছিল উড়তে থাকা লিভারপুল, বার্সেলোনা, আর্সেনাল, ইন্টার মিলান, অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ, বায়ার লেভারকুসেন, লিল ও অ্যাস্টন ভিলা।

অপেক্ষা ছিল প্লে অফ থেকে লড়াই করে আসা বাকি আট দলের জন্য। নবম স্থান থেকে ২৪তম স্থানে থাকা ১৬টি দল লড়াই করেছে শীর্ষ ষোলোতে যাওয়ার জন্য। এ রাউন্ডে দুই পাওয়ার হাউজের লড়াইয়ে কপাল পুড়েছে ম্যানচেস্টার সিটির।

ইউরোপের সফলতম দল রিয়াল মাদ্রিদের কাছে হেরে বিদায়ঘণ্টা বেজেছে গার্দিওলার দলের। এছাড়াও প্লে অফ থেকে শীর্ষ ষোলোতে জায়গা পেয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, বায়ার্ন মিউনিখ, পিএসভি, পিএসজি, বেনফিকা, ফেয়েনুর্দ ও ক্লাব ব্রুজ।

রিয়াল মাদ্রিদ কঠিন প্রতিপক্ষ পেলেও সহজ প্রতিপক্ষ পেয়েছে আরেক স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট পেতে বেনেফিকার বিপক্ষে খেলবে কাতালানরা। অন্যদিকে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা লিভারপুল পেয়েছে পিএসজিকে।

মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে বিপাকে রেফারি

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০২ অপরাহ্ণ
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে বিপাকে রেফারি

পিএসজি ছেড়ে মেসি ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ায় আমেরিকার ফুটবলের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। বিশ্বসেরা এই তারকা ফুটবলারকে একনজর দেখতে স্টেডিয়ামগুলোতে থাকে উপচে পড়া ভিড়। এ ছাড়াও মেসির একটা অটোগ্রাফ পেতে অপেক্ষায় তার ভক্তরা। এবার মেসির অটোগ্রাফ চাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন রেফারি।

বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কানসাস সিটির চিল্ড্রেন’স মার্সি পার্কে কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ম্যাচে স্পোর্টিং কানসাস সিটিকে ১-০ গোলে হারিয়েছিল ইন্টার মায়ামি।

এদিন ম্যাচ শেষে মেসির দিকে এগিয়ে যান রেফারি মার্কো আন্তোনিও ওরটিজ নাভা। দেখে মনে হয়েছিল, ম্যাচের স্মারক হিসেবে তিনি আর্জেন্টাইনের জার্সি চাচ্ছেন।

কিন্তু পরে জানা গেছে, নাভা আসলে তার পরিবারের এক সদস্যের জন্য অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন। আর এটি কনকাকাফ অফিসিয়ালদের আচরণবিধি লংঘনের পর্যায়ে পড়ে।

স্পোর্টিং কানসাস সিটি কনকাকাফ ও এমএলএসকে ঘটনা সম্পর্কে অবগত করে। তারপরই তার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ আনা হয় এবং শাস্তিও দেওয়া হয়েছে। তবে কী শাস্তি পেয়েছেন নাভা, তা গোপন রাখা হয়েছে।

২ ম্যাচ নিষিদ্ধ বেলিংহ্যাম

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:০০ অপরাহ্ণ
২ ম্যাচ নিষিদ্ধ বেলিংহ্যাম

ওসাসুনার বিপক্ষে রেফারিকে উদ্দেশ্য করে কিছু একটা বলেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের জুড বেলিংহ্যাম। পরে রেফারি অভিযোগ করে তাকে গালি দেওয়া হয়েছে। লাল কার্ড দেখানো হয় রিয়াল মিডফিল্ডারকে। এই ঘটনার জন্য এবার তাকে দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন।

এক বিবৃতিতে বেলিংহ্যামের শাস্তির বিষয়টি জানায় স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন। ফলে লা লিগায় পরের দুই ম্যাচে জিরোনা ও রেয়াল বেতিসের বিপক্ষে ইংলিশ মিডফিল্ডারকে পাবে না রিয়াল মাদ্রিদ।

গত শনিবার ওসাসুনার বিপক্ষে ১-১ ব্যবধানে ড্র করে রিয়াল। ম্যাচটির ৩৯তম মিনিটে রেফারিকে উদ্দেশ্য করে কিছু একটা বলতে দেখা যায় বেলিংহ্যামকে। এরপরই তাকে সরাসরি লাল কার্ড দেখান রেফারি হোসে মুনুয়েরা।

ম্যাচ শেষে বেলিংহ্যাম দাবি করেন অপমানজনক কিছু বলা হয়নি। ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। পরে রেয়াল কোচ কার্ল আনচেলত্তি স্বীকার করে নেন বেলিংহ্যামের গালি দেওয়ার বিষয়টি। তবে সেটি রেফারিকে ছিল না বলেও পরিষ্কার করেন তিনি।

তবে ছাড় পেলেন না বেলিংহ্যাম। যদিও স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনা সত্যি হলে চার থেকে ১২ ম্যাচ পর্যন্ত নিষিদ্ধ হতে পারেন বেলিংহ্যাম। কিন্তু অল্পতে বেঁচে গিয়েছেন এই মিডফিল্ডার।