খুঁজুন
শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১৩ বৈশাখ, ১৪৩২

শহীদি সমাবেশ থেকে আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবি

Staff Reporter
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:১১ পূর্বাহ্ণ
শহীদি সমাবেশ থেকে আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবি

জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনার বিচার এবং গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে ‘শহীদি সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে পরবর্তী সময়ে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চূড়ান্ত নিষিদ্ধ করতে হবে।

বক্তব্য রাখতে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে চোখ হারানো এক আহত ব্যক্তি বলেন, আমি চোখহারা জুলাই যোদ্ধা হয়ে বলতে চাই, এই দেশে আওয়ামী লীগের কোনো পুনর্বাসন হতে পারে না। যারা তাদের পুনর্বাসন করতে চায়, তাদের এ দেশে জায়গা হবে না।

তিনি আরও বলেন, যারা দিল্লি বা পাকিস্তানের প্রেসক্রিপশনে দেশ চালাতে চায়, তারা যেন ভারত বা পাকিস্তানে চলে যায়। আমরা বাংলাদেশপন্থীরা নতুন দেশ গঠন করব।

দাবি জানিয়ে চোখ হারানো ওই ব্যক্তি বলেন, আহত ও শহীদ পরিবারগুলোর পুনর্বাসন করতে হবে।

সমাবেশে শহীদ সাইমের মা বলেন, আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল, যে ১৯ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেলো? আমি শহীদের মা হয়ে বলছি, আওয়ামী লীগ যেন আর এ দেশে রাজনীতি করতে না পারে।

জুলাই এখনও শেষ হয়নি উল্লেখ করে সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা এ বি জোবায়ের বলেন, আমাদের প্রত্যাশা এখনও পূরণ হয়নি। কেউ কেউ আজ টাকার পাহাড় গড়েছে। অথচ আমরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। কেউ আমাদের আশা বিক্রি করতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন, আমরা চাই, নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হোক। পাশাপাশি গণভোটের মাধ্যমে দলটিকে চিরতরে বিদায় করতে হবে। শাপলা চত্বর ও বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ সব ঘটনার বিচার করতে হবে এবং জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে হবে।

ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। তাদের পুনর্বাসনের আগে আমাদের গলায় ফাঁসির দড়ি পড়বে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে আমাদের সভা-সমাবেশ করতে হবে এটা ২৪ পরবর্তী দেশে প্রত্যাশা করতে পারিনি।

এ সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংগঠন- পুসাবের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ জাকারিয়া, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আব্দুল ওয়াহেদ, শহীদ সজলের মা, শহীদ সাইমের পরিবারসহ জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের একাধিক সদস্য সমাবেশে বক্তব্য দেন।

প্রসঙ্গত, আজকের সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। সেগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে।

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, এই দাবিতে তারা আগামী ১০০ দিন দেশের ৬৪ জেলায় গণসংযোগ চালাবে। দাবি পূরণ না হলে আগামী ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট) ‘মার্চ ফর বাংলাদেশ’ কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ থেকে সচিবালয় ঘেরাও করা হবে।

কলুষিত রেকর্ড ভাঙলেন মহিউদ্দিন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সেক্রেটারির হল ছাড়ার ছবি ভাইরাল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩৫ অপরাহ্ণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির সেক্রেটারির হল ছাড়ার ছবি ভাইরাল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দীর্ঘদিনের একটি আলোচিত সংস্কৃতি ছাত্রত্ব শেষে হওয়ার পরেও ছাত্ররা হলে সিট দখল করে রাখা। শুধুমাত্র ছাত্রনেতারাই নন, চাকরিপ্রার্থী সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এ প্রথায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তবে গত বছরের জুলাই মাসের ছাত্র-আন্দোলনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসছে।

এই নতুন বাস্তবতায় ব্যতিক্রমী এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন খান। স্নাতকোত্তরের ফল প্রকাশের পরপরই তিনি নিজ উদ্যোগে হল ছেড়ে দিয়েছেন। ছাত্ররাজনীতিতে এমন সচেতন পদক্ষেপের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।

গত ২২ এপ্রিল প্রকাশিত স্নাতকোত্তর ফলাফলে মহিউদ্দিন খান ৩.৯৭ সিজিপিএ নিয়ে ব্যাচে প্রথম হন। এরপর ২৫ এপ্রিল শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে হল ছাড়ার ঘোষণা দেন তিনি।

তার এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকের এক মন্তব্যে সাইফুল ইসলাম লিখেছেন, “আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারি হিসেবে এখনও হলে অবস্থান করলে হয়তো বাধা দেয়ার সাহস কারও থাকতো না। কিন্তু নিজের থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীর মতো হল ছাড়ছেন—এটাই বড় মানসিকতা।”

আরেকজন মেহেদুল ইসলাম লেখেন, “সেই ছাত্রলীগের ভয়াল গণরুম-গেস্টরুম কালচার আর ফিরে না আসুক। ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার সাথে সাথে হল ছেড়ে দেয়া—নতুন বন্দোবস্তের ক্ষুদ্র পদক্ষেপ।”

নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে মহিউদ্দিন খান লেখেন, “হলের সুন্দর এই পরিবেশ চলমান থাকবে যদি ছাত্রজীবন শেষ হওয়ার পর আমরা নিয়ম মেনে হল ছেড়ে দিয়ে অনুজদের অধিকার বুঝিয়ে দিই। আর্থসামাজিক বাস্তবতায় সিদ্ধান্তটা কঠিন মনে হলেও, যারা ছাত্রলীগের জুলুম সহ্য করেছে, তারা আর নতুন জুলুমের জন্ম দিতে পারে না।”

তিনি আরও জানান, প্রথম বর্ষে হলে ওঠার ১২-১৩ দিনের মধ্যে গেস্টরুমের ভয়াবহতা তাকে হল ছাড়তে বাধ্য করেছিল। এরপর দ্বিতীয় বর্ষের শেষদিকে লিগ্যাল এলিমেন্টে থাকার সুযোগ পেলেও ২০২৩ সালের ২৩ জানুয়ারি এক ভয়াবহ রাতের কথা উল্লেখ করে বলেন, “শাহরিয়াদ ও মাহমুদের উপর ছাত্রলীগ যে নির্যাতন চালায়, তার জেরে আমাকেও ঝুঁকির মুখে হল ছাড়তে হয়েছিল। মাসের পর মাস হলমুখো হওয়া যায়নি।”

স্নাতকোত্তর শেষ করার পর নিয়ম অনুযায়ী হল ত্যাগ করেছেন বলেও জানান তিনি। তার ভাষায়, “ছাত্রলীগ হলে সিট নিয়ন্ত্রণ করে শিক্ষার্থীদের উপর দখলদারি কায়েম করতো। কিন্তু জুলাইয়ের পর হলে এখন নিয়মতান্ত্রিকতা ফিরে এসেছে। গণরুম-গেস্টরুমের সেই জঘন্য চর্চা আর নেই। এখন সবাই নিয়মমাফিক হলে থাকার সুযোগ পাচ্ছেন।”

মহিউদ্দিন খানের হল ছাড়ার এই পদক্ষেপকে অনেকে দেখছেন একটি ইতিবাচক বার্তা হিসেবে, যেখানে ছাত্ররাজনীতির নেতারা নিয়মকানুন মেনে চলার মাধ্যমে একটি সুস্থ সংস্কৃতি গড়তে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন।

ভারত–পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় আবারও গোলাগুলি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:১৫ অপরাহ্ণ
ভারত–পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় আবারও গোলাগুলি

কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হওয়ার পর পরমাণু শক্তিধর দুই দেশ পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো শুক্রবার দিবাগত রাতে গোলাগুলি হয়েছে। পেহেলগামে হামলার পর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এক দেশ অন্য দেশের বিরুদ্ধে পালটাপালটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

ভারতের সেনাবাহিনী দাবি করেছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নিয়ন্ত্রণরেখার (এলওসি) বিভিন্ন পয়েন্টে পাকিস্তানি বাহিনীর সেনাচৌকি থেকে ‘উসকানিমূলকভাবে’ হালকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়। জবাবে ভারতীয় বাহিনীও পালটা গুলি ছোড়ে।

ভারতের সেনাবাহিনীর দাবি, গত বৃহস্পতিবার রাতেও পাকিস্তানি বাহিনী থেমে থেমে গুলি চালিয়েছিল। তবে ওই ঘটনায় ভারতীয় দিক থেকে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

কাশ্মীর পুলিশের দাবি, ২২ এপ্রিল পেহেলগামে হামলায় তিনজন সন্দেহভাজন সশস্ত্র সদস্য অংশ নেন, যাদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক। পাকিস্তান এই ঘটনায় কোনো ধরনের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রতিরক্ষামন্ত্রী এই ঘটনার আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

এই হামলার ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তান একে অপরের বিরুদ্ধে নানা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পাকিস্তান তার আকাশসীমা ভারতীয় বিমান বন্ধ- ঘোষণা দিয়েছে। একইভাবে ভারত ১৯৬০ সালে স্বাক্ষরিত সিন্ধু পানি বণ্টন স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে।

কাশ্মীর নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি থাকলেও মাঝেমধ্যেই সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে থাকে। কাশ্মীর অঞ্চলটি দুই দেশই নিজেদের বলে দাবি করে আসছে। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে তিনটি যুদ্ধ হয়েছে।

টাইমস হায়ার এশিয়া র‍্যাংকিংয়ে দেশের ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়, শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
টাইমস হায়ার এশিয়া র‍্যাংকিংয়ে দেশের ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়, শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ (টিএইচই) ২০২৫ সালের এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে স্থান পেয়েছে ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়। এতে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে তালিকায় যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস হায়ার এডুকেশন বুধবার (২৩ এপ্রিল) তাদের ওয়েবসাইটে এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। তালিকায় এশিয়ার ৩৫টি অঞ্চলের ৮৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিংয়ে এটি ১৩তম সংস্করণ।

তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এশিয়া অঞ্চলে সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা হয়নি। তালিকায় ৩০১-৩৫০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়ে যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

তালিকায় ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে দেশের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।

৪০১-৫০০ এর মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

৫০১-৬০০ এর মধ্যে অবস্থান করছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়াও তালিকায় স্থান পেয়েছে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।