খুঁজুন
শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১৩ বৈশাখ, ১৪৩২

পরমাণু শক্তি কমিশনের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি

Staff Reporter
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০৭ পূর্বাহ্ণ
পরমাণু শক্তি কমিশনের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দাবি

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের (বাপশক) স্বায়ত্তশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং মন্ত্রণালয়ের ‘অযাচিত হস্তক্ষেপের’ প্রতিবাদে বিজ্ঞানী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন স্থানে কমিশনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে একযোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, কমিশনের নীতিনির্ধারণী শীর্ষপদ দীর্ঘদিন শূন্য থাকায় স্বতন্ত্র সিদ্ধান্ত গ্রহণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ২০১১ সালে কমিশনের জিও প্রদানের ক্ষমতা মন্ত্রণালয়ের হাতে যাওয়ার পর থেকে বিদেশে উচ্চশিক্ষায় যেতে বারবার প্রশাসনিক বাধার মুখে পড়ছেন বিজ্ঞানীরা। স্কলারশিপ থাকা সত্ত্বেও অনুমোদন না পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বিপরীতে, মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা নিয়মিত বিদেশ সফরে যাচ্ছেন।

বেতন-বৈষম্যের বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা। ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সমতুল্য সুবিধা পেলেও পরে বিজ্ঞানীরা তা থেকে বঞ্চিত হন। নবসৃজিত পদে গ্রেড অবনমন করায় সৃষ্টি হয়েছে আর্থিক ও প্রশাসনিক জটিলতা। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কমিশনের মালিকানাস্বত্ব থাকলেও তাদের ভূমিকা খর্ব করার অভিযোগও তোলা হয়।

অন্যদিকে কমিশনের আর্থিক কার্যক্রমে আইবিএএস++ সিস্টেম চাপিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ এবং মার্চ মাস পর্যন্ত বেতন বন্ধ থাকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জনবল সংকট ও পদোন্নতির অভাবেও গবেষণা কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে বলে দাবি করেন অংশগ্রহণকারীরা। তরুণ মেধাবীরা পর্যাপ্ত সুযোগ না পেয়ে পেশা বদল করছেন বলেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।

সংকট উত্তরণে বিজ্ঞানীরা সাত দফা দাবি উত্থাপন করেন—কমিশনের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন, উচ্চশিক্ষার অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ, বেতনবৈষম্য নিরসন, পদোন্নতি ও নতুন পদ সৃষ্টি, রূপপুরে কমিশনের মালিকানাস্বত্ব রক্ষা, আইবিএএস++ এর বিকল্প পদ্ধতি এবং বিজ্ঞানীদের জন্য বিশেষ ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা চালু করা।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শামশাদ বেগম কোরাইশী, রসায়ন বিভাগের প্রধান ড. ইয়াসমিন নাহার জলি, বস্তু বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. প্রকৌশলী শেখ মনজুরা হক ও ড. মো. মাহবুবুল হক, ইলেকট্রনিক্স বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান ড. মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং প্রকৌশল ও সাধারণ কার্যনির্বাহী বিভাগের প্রকর্মী-১ মো. কামরুজ্জামান উজ্জ্বল।

টাইমস হায়ার এশিয়া র‍্যাংকিংয়ে দেশের ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়, শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
টাইমস হায়ার এশিয়া র‍্যাংকিংয়ে দেশের ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়, শীর্ষে বুয়েট ও ড্যাফোডিল

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ (টিএইচই) ২০২৫ সালের এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে স্থান পেয়েছে ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়। এতে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে তালিকায় যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস হায়ার এডুকেশন বুধবার (২৩ এপ্রিল) তাদের ওয়েবসাইটে এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। তালিকায় এশিয়ার ৩৫টি অঞ্চলের ৮৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিংয়ে এটি ১৩তম সংস্করণ।

তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এশিয়া অঞ্চলে সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা হয়নি। তালিকায় ৩০১-৩৫০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়ে যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

তালিকায় ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে দেশের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।

৪০১-৫০০ এর মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

৫০১-৬০০ এর মধ্যে অবস্থান করছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়াও তালিকায় স্থান পেয়েছে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।

‘ধর্ম অবমাননা’ প্রসঙ্গে কোহিনুর কেমিক্যালের বক্তব্য

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৫৮ অপরাহ্ণ
‘ধর্ম অবমাননা’ প্রসঙ্গে কোহিনুর কেমিক্যালের বক্তব্য

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সড়ক অবরোধের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা দিয়েছে কোহিনুর কেমিক্যাল কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড।

বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, কোহিনুর কেমিক্যাল বাংলাদেশের একটি ৭০ বছরের পুরোনো ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান।

এছাড়াও এটি দেশের নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রয়ক্ষমতার আওতায় গুণগতমানসম্পন্ন সাবান, প্রসাধনী ও ডিটারজেন্ট উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির অভ্যন্তরে একটি মসজিদ রয়েছে, যেখানে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত জামাতে নামাজ এবং অন্যান্য ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটির এক কর্মকর্তা তার অধীনস্থ এক সহকর্মীর সঙ্গে ধর্মীয় বিষয়ে আলোচনা করার সময় কিছু আপত্তিকর মন্তব্য করেন— যা এক ধর্মপ্রাণ মুসলমান কর্মীর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে, ২২ এপ্রিল দুপুরে শ্রমিকরা বিষয়টি প্রশাসনকে জানালে কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য ও প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে অভিযুক্ত কর্মকর্তার দোষ প্রমাণিত হলে তাকে বহিষ্কার করা হয়। একই সঙ্গে তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়ে প্রশাসন আশ্বাস দেন।

তবে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কিছু বহিরাগত ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে বলে অভিযোগ করেছে কর্তৃপক্ষ।

কোহিনুর কেমিক্যাল স্পষ্ট করে জানায়, প্রতিষ্ঠানটি কখনোই ধর্মীয়, সামাজিক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক কোনো বক্তব্য বা আচরণকে সমর্থন করে না। তারা বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানে শূন্য সহিষ্ণু নীতি (জিরো টলারেন্স পলিসি) অনুসরণ করা হয়। আমরা দেশের প্রচলিত আইন মেনে চলি এবং তা রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, তারা ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা এড়াতে কঠোর নীতিমালা গ্রহণ করবে।

৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী ডাকসু নির্বাচন চায়: জরিপ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৫৬ অপরাহ্ণ
৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী ডাকসু নির্বাচন চায়: জরিপ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। বাকি ৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর মতে, এই নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটি’ পরিচালিত এক জরিপে শিক্ষার্থীরা এই মতামত দিয়েছেন।

জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ৭৫ শতাংশ মনে করেন, চলতি বছরের জুন মাসের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করলে সেটি সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্য হবে। অন্যদিকে ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সেপ্টেম্বরের মধ্যে এবং ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, আরও এক বছর বা তারও পরে নির্বাচন হলে সেটিও গ্রহণযোগ্য হবে।

এই জরিপ কার্যক্রমটি শুরু হয় গত ২৩ মার্চ, যা পরিচালনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল। জরিপের ফলাফল গত ৬ এপ্রিল পরামর্শক কমিটির কাছে জমা দেওয়া হয়। এতে মোট ১,৭৪৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন, যারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল ব্যবহার করে নিজ নিজ প্রোফাইলের মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন।

জরিপে শিক্ষার্থীদের কাছে ডাকসু সংক্রান্ত মোট ৮টি প্রশ্নের উত্তর চাওয়া হয়। শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়েছেন। প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী ভোট গ্রহণ ও গণনা সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে করার পক্ষে মত দিয়েছেন। এ ছাড়া ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা, ছাত্র সংগঠনগুলোর পূর্ব সম্মতি ও সংলাপের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন।

ভোটকেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত প্রশ্নে, ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী বেছে নিয়েছেন কিছু নির্দিষ্ট একাডেমিক ভবন—যেমন কার্জন হল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ। ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী হল ও একাডেমিক ভবন মিলিয়ে উভয় জায়গায় ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে, আর ১৭ শতাংশ শুধুমাত্র হলের মধ্যে ভোট গ্রহণের পক্ষে মত দিয়েছেন।

প্রার্থিতার যোগ্যতা নির্ধারণে ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন, প্রার্থিতা দাখিলের দিন থেকে কমপক্ষে এক বছর বৈধ ছাত্রত্ব থাকা আবশ্যক। অন্যান্য শিক্ষার্থীরা সিজিপিএ, নির্দিষ্ট বয়সসীমা এবং ফৌজদারি বা শৃঙ্খলা সংক্রান্ত অপরাধে অভিযুক্ত না থাকার মতো শর্ত আরোপের পক্ষে মত দিয়েছেন।

নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে করা প্রশ্নে প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী ছাত্র-শিক্ষক যৌথভাবে নির্বাচন কমিশন নির্ধারণের পক্ষে মত দেন। অন্যদের মধ্যে কেউ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক কমিশন নির্ধারণ এবং কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে থেকে কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।

পরামর্শক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভাবনা জরুরি বলে মনে হওয়ায় আমরা এ জরিপটি করি। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সার্বিক মতামত নেওয়ার চেষ্টা করেছি। এখানে বেশকিছু ইন্টারেস্টিং তথ্য উঠে এসেছে। আমরা এসব তথ্য নিয়ে যারা ডাকসু নির্বাচন বাস্তবায়নের কাজে যে ইলেকবশন কমিশন থাকবে তাদেরকে এই রিপোর্ট আমরা দিয়ে দেব যেন তারা এখান থেকে যেসব পরামর্শ নেওয়ার উপযোগী তা নিতে পারেন।