খুঁজুন
রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ৫ মাঘ, ১৪৩১

কাউকে ধর্ম চাপিয়ে দেওয়া হবে না: শফিকুর রহমান

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ৪:৪৮ অপরাহ্ণ
কাউকে ধর্ম চাপিয়ে দেওয়া হবে না: শফিকুর রহমান

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ভবিষ্যতে এদেশের কোনো বিচারক, সরকারি কর্মকর্তা ঘুসের দিকে হাত বাড়ানোর দুঃসাহস পাবে না। যদি কেউ হাত বাড়ায় তার হাত ভেঙে অবশ করে দেওয়া হবে। ঘুসের দিন শেষ।

তিনি আরও বলেন, কাউকে ধর্ম চাপিয়ে দেওয়া হবে না। নারীরা স্বাধীনভাবে যোগ্যতার ভিত্তিতে কাজ করবেন। তাদের মর্যাদা ও সম্মান পাবেন।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় মাগুরার ঐতিহাসিক নোমানী ময়দানে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জামায়াত আমির।

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ভবিষ্যতে এদেশের কোনো বিচারক, সরকারি কর্মকর্তা ঘুসের দিকে হাত বাড়ানোর দুঃসাহস পাবে না

আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে এমন অনেক লোক আছে যারা বাস করে বাংলাদেশে, চাকরি করে বাংলাদেশে, নেতৃত্বে দেয় বাংলাদেশে অথচ টাকা জমায় বিদেশে। তারা বিদেশে বেগমপাড়া তৈরি করে। বিগত সাড়ে ১৫ বছরে তারা ২৬ লাখ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার করেছে। এসব টাকা জাল ফেলে তন্ন তন্ন করে খুঁজে বের করে দেশে ফেরত আনতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এই দেশে এমন একটি সরকার ছিল যারা গায়ের জোরে দেশ চালাচ্ছিল। যারা মানুষের মুখের ভাষা কেড়ে নিয়েছিল। মানুষ কষ্ট পেলে চিৎকার দিয়ে কাঁদতে পারতো না, ভালো লাগলে হাসতে পারতো না। মানুষের মুখে একটা অদেখা তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘বিগত সরকার জাতির ভাগ্য বদলের জন্য নয়, নিজেদের ভাগ্য বদলের জন্য এসেছিল। ১৫ বছরে নিজেরা তাজামোট হয়েছে।’

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ভবিষ্যতে এদেশের কোনো বিচারক, সরকারি কর্মকর্তা ঘুসের দিকে হাত বাড়ানোর দুঃসাহস পাবে না

জেলা আমির অধ্যাপক এম বি বাকেরের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসেন, যশোর জেলা শাখার সাবেক আমির ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক আজিজুর রহমান, মাগুরা জেলা শাখার সাবেক আমির ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক আব্দুল মতিন, জেলা জামায়াতের সাবেক জেলা আমির ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক অধ্যাপক ড. আলমগীর বিশ্বাস।

কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য মাওলানা বদরুউদ্দিন, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক সাইদ আহমেদ বাচ্চু, অমুসলিম শাখার জেলা সেক্রেটারি উত্তম কুমার বিশ্বাস, ঝিনাইদহ জেলা জামায়াতের আমির আলী আজম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আতাউর রহমান, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, গণঅধিকারের সভাপতি বরকতুল্লাহ, কৃষিবিদ গ্রুপের এম ডি ও ঢাকার মাগুরা ফোরামের পরিচালক ড. আলী আফজাল, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ মিঠু বিশ্বাসের বাবা শাজাহান এসময় উপস্থিত ছিলেন।

১৬ বছর পর জামায়াতের কর্মী সম্মেলন বিশাল সমাবেশে রূপ নেয়। কর্মী সম্মেলনে জেলা ও আশপাশের জেলার হাজার হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।

ভূতাত্ত্বিকদের চাঞ্চল্যকর আবিষ্কার: দু-ভাগে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:১৭ পূর্বাহ্ণ
ভূতাত্ত্বিকদের চাঞ্চল্যকর আবিষ্কার: দু-ভাগে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে ভারত

ভারতীয় ও ইউরেশিয়ান টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষে পৃথিবীর সুউচ্চ হিমালয় পর্বত সৃষ্টি হয়েছিল, এবং এই সংঘর্ষ আজও চলছে। ফলে হিমালয়ের উচ্চতা বাড়ছে প্রতি বছর। তবে, এই সংঘর্ষের মধ্যে ভারতীয় টেকটনিক প্লেটও ভাঙছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, ইতিমধ্যেই তিব্বতের নিচে ভারতীয় টেকটনিক প্লেটে একটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষভাবে, এই প্লেটটি দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে: একটি প্লেট ইউরেশিয়ান প্লেটের নিচে ঢুকে যাচ্ছে, এবং অন্যটি পৃথিবীর আর্থ ম্যান্টেলে চলে যাচ্ছে।

সম্প্রতি এক সম্মেলনে বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, বর্তমানে ভারতীয় টেকটনিক প্লেট ‘ডিলেমিনেশন’ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চলেছে। এর ফলে, গভীর নিম্নাংশটি অগভীর ঊর্ধ্বাংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। এই বিচ্ছিন্নতার কারণ হচ্ছে ইউরেশিয়ান প্লেটের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি। পৃথিবীর গভীরে অত্যন্ত জটিল চলনের ফলে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যা সাধারণত দেখা যায় না।

২০২৩ সালে চীনের ওসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ভারতীয় টেকটনিক প্লেটের উত্তরাংশ নিয়ে গবেষণা করছিলেন। তাদের গবেষণায় তারা লক্ষ্য করেন যে, ভারতীয় প্লেটের আচরণে কিছু অস্বাভাবিকতা দেখা যাচ্ছে। বিশেষভাবে, দক্ষিণ তিব্বতের ভূকম্পন সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হন যে, ফাটল শুরু হয়েছে তিব্বতের নিচে।

ডিসেম্বরে সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান জিওফিজিক্যাল কনফারেন্সে বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে একটি থিওরি উপস্থাপন করেন। তারা বলেন, এমন একটি ফাটল খুবই বিরল, যা টেকটনিক প্লেটের মধ্যে দেখা যায়। যদিও ভারতের অনেক অংশ অবিচ্ছিন্ন থাকবে, তবে ১০০ কিলোমিটার গভীর অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ফাটল বরাবর দেশ দুটি ভাগ হয়ে যেতে পারে।

এই ঘটনা হিমালয়ের গঠন এবং ওই অঞ্চলে ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বলে মন্তব্য করেছেন ইউট্রেচ্ট ইউনিভার্সিটির ভূ-গতিবিদ্যাবিদ ডুয়ে ভ্যান হিন্সবার্গেন। তিনি বলেন, “আমরা জানতাম না যে মহাদেশগুলি এইভাবে আচরণ করতে পারে, এবং এটি পৃথিবী বিজ্ঞানকে একটি মৌলিক নতুন দৃষ্টিকোণ প্রদান করছে।”

এটি একটি যুগান্তকারী গবেষণা, যা ভবিষ্যতে ভূমিকম্প এবং হিমালয়ের গঠন সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে আরো স্পষ্ট করতে সাহায্য করবে।

সূত্র: দ্য ব্রাইটার সাইড।

মো: আলীমুজ্জামান অর্জন করলেন Leadership Excellence Award 2024

মোঃ হাসানুজ্জামান ,বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১:২৭ অপরাহ্ণ
মো: আলীমুজ্জামান অর্জন করলেন Leadership Excellence Award 2024

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরুপ “Leadership Excellence Award 2024” অর্জন করেছেন দ্যা রিয়েল কনসালটেন্ট-এর লিড কনসালটেন্ট মো: আলীমুজ্জামান।

Global Star Communication আয়োজিত এই পুরস্কার তার নেতৃত্বে ভ্যাট সচেতনতা বৃদ্ধির নিরলস প্রচেষ্টার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। মো: আলীমুজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে ভ্যাট প্রদানের প্রক্রিয়া সহজতর করতে বিভিন্ন সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও পরামর্শমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।

এছাড়া তার উদ্যোগে চালু হওয়া অনলাইন পোর্টাল “ভ্যাটবন্ধু নিউজ” ভ্যাট সংক্রান্ত তথ্যের নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

ভবিষ্যতে “মিশন ২০৩০” বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভ্যাট ব্যবস্থাকে আরও আধুনিক ও কার্যকর করতে তার পরিকল্পনায় রয়েছে কাস্টমাইজড প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা এবং সেক্টরভিত্তিক গাইডলাইন প্রণয়ন।

এই অর্জনের মাধ্যমে তিনি দেশের ভ্যাট ব্যবস্থার উন্নয়নে আরও বড় ভূমিকা রাখবেন বলে প্রত্যাশা।

১৭ জানুয়ারি ২০২৫ হোটেল হলিডে ইন এ উক্ত Leadership Excellence Award 2024-এর অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এদের মধ্যে ছিলেন সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার এবং জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট তানভীর আরাফাত।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন Global Star Communication-এর সিইও শামীম রেজা। এ সময় মো: আলীমুজ্জামানের অর্জনকে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

যানজট নিরসনে সর্বদা তৎপর

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় টিকিট কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা মালিক সমিতির

মোঃ হাসানুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় টিকিট কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা মালিক সমিতির

সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা আনয়ন ও ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে বৃহত্তর মিরপুর অঞ্চলের পরিবহনের মালিক, চালক ও চালকের সহকারীদের সঙ্গে সচেতনতামূলক আলোচনা সভা করেছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর মিরপুর ১ এর ৮ নম্বর ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টারে এই সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জনাব সাইফুল আলম বলেন, ‘যুগের পর যুগ ঢাকার গণপরিবহন বিশৃংখল পরিস্থিতিতে চলছে। আমরা এই নৈরাজ্যের পরিবর্তন চাই। এ জন্য ঢাকার গণপরিবহন আধুনিকায়নে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করবো। যে পরিকল্পনা আমরাদের সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘সড়কে যত্রতত্র পার্কিং করার দায়ে পুলিশ গণপরিবহনের বিরুদ্ধে মামলা দেয়। কিন্তু শহরে বাস রাখার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নেই। যাত্রী ওঠানামা করার জন্য পর্যাপ্ত স্ট্যান্ড নেই। আমরা চাই গাড়ি স্ট্যান্ড করার জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা থাকবে এবং সেই জায়গাটিতে গাড়ি থামবে এবং সে জায়গাগুলো পুলিশ এবং আমাদের লোকজন দেখাশোনা করবে।’

কাউন্টার সিস্টেম না থাকায় যত্রতত্র যাত্রী গণপরিবহনে ওঠানামা করায় নগরে যানজট সৃষ্টি হয় জানিয়ে সাইফুল আলম বলেন, ‘কাউন্টার সিস্টেম থাকলে একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে যাত্রী ওঠানামা করতে পারবেন। ফলে যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা এবং গাড়ি পার্কিং বন্ধ হবে। আর সড়কের ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলতে দেওয়া হবে না। এর নিয়মগুলো মানলে আমাদের গণপরিবহনের শৃঙ্খলা আসবে।’

অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক উত্তর) আবু সুফিয়ান বলেন, ‘পরিবহণে শৃঙ্খলা ফেরাতে এমন সচেতনতামূলক আলোচনা সভা জরুরি ভূমিকা রাখতে পারে। কেননা সড়কে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে চালকদের মধ্যে আইন মেনে চলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এই ধরণের সভা তাদের সচেতন করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে।’

মালিক-শ্রমিকদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘সড়কে সৃঙ্খলা ফেরাতে মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে কাজ করতে সব সময় ট্রাফিক বিভাগ প্রস্তুত। কারণ ছাড়া পরিবহণের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া আমাদের কখনোই উদ্দেশ্য নয়। মামলা দেয়া হয় যাতে পরবর্তীতে একই ভুল না করে। কিন্তু আমাদের অবস্থা হচ্ছে-একই ভুল আমরা বার বার করছি। এতে করে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমি মনে করি সবাই মিলে কাজ করলে যানজট নিরসন ও সড়ক দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব।’

ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি এম এ বাতেনের সভাপতিত্ব ও সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক কাজী মো. জোবায়ের মাসুদের সঞ্চালনায় সচেতনতামূলক সভায় ডিএমপির যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তর) আবু সুফিয়ান, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-মিরপুর ও মোহাম্মদপুর) রফিকুল ইসলাম প্রমূখ বক্তব্য দেন।