খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ৩০ পৌষ, ১৪৩১

রাজধানীতে বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি’র পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ

আব্দুল্লাহ আল মোত্তালিব
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯:৪৭ অপরাহ্ণ
রাজধানীতে বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি’র পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ

শুক্রবার(১০ জানুয়ারি)সামাজিকদ্বায়বদ্ধতা থেকে সেবামূলক কার্যক্রমে ধারাবাহিকতায় ঢাকাস্থ বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি এর পক্ষ থেকে বৃহত্তর কাশিনাথপুর এলাকার ৮টি এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিং মাদ্রাসায় শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

পাবনা জেলার আমিনপুর থানার নান্দিয়ারা দারুল উলুম কাওমিয়া হাফিজিয়া বাতেনিয়া মাদ্রাসা, নগরবাড়ি শ্রীনিবাশদিয়া ইউসুফিয়া নূরানী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা,সৈয়দপুর মালেক মিয়া এতিমখানা,নয়াবাড়ি জামিয়া মাদানিয়া আকমালুল উলুম ক্বওমী মাদ্রাসা, আহাম্মদপুর উত্তরপাড়া মদিনাতুল উলুম হাফিজিয়া মাদ্রাসা।

সাথিয়া থানার সমাসনারী জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম হাফিজিয়া কাওমিয়া মাদ্রাসা লিল্লাহ বোর্ডিং ও এতিমখানা,পাইকরহাটি এতিমখানা ও মাদ্রাসা, কাশিনাথপুর কারিমিয়া বহুমুখী মাদ্রাসার কয়েকশত এতিম ও শিক্ষার্থীর মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়।

উক্ত প্রোগ্রাম এ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর প্রধানগন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ঢাকাস্থ বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি এর পক্ষে উপস্থিত থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন কবি ও গীতিকার জনাব হুমায়ন কবির,মোঃ আসাদুজ্জামান সুজন,মোঃজাহাঙ্গীর হোসেন,মোঃতোফায়েল আহমেদ সিন্টু,মোঃ মাসুদুর রহমান রিপন,মোঃ সোহেল আহমেদ জিন্নাহ,এএনএম শফিকুল করিম তনু, মোঃ সাব্বির আহমেদ সবুজ,সজীব মৃধা,শাকিল হোসেন তনু,মোঃ আব্দুল্লাহ, মোঃ সাকিব হোসেন সাকিল,মোঃসাদ মাহমুদ।প্রোগ্রামটি সার্বিকভাবে পরিচালনা করেন মোঃশাহীদুল ইসলাম।

উল্লেখ্যঃ-ঢাকায় অবস্থানকারী পাবনা জেলার বৃহত্তর কাশিনাথপুর (আংশিক সাথিয়া,বেড়া আমিনপুর ও সুজানগর উপজেলা) অধিবাসীদের পারস্পরিক যোগাযোগ, সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় তথ্য আদান প্রদান,এলাকার সকলের সাথে মেলবন্ধন তৈরি এনং বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সেবামূলক সহযোগিতা মূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে ঢাকাস্থ বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন গঠন করে।

তারই ধারাবাহিকতা বেশ কয়েকবার প্রোগ্রাম করে ঢাকায় ইফতার মাহফিল,দেশের গতবছরের বন্যায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে ঢাকাস্থ বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি এর পক্ষ থেকে খাবার প্রদান,বৃহত্তর কাশিনাথপুর এলাকায় ঈদে দূস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ উল্লেখযোগ্য।

গত বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আফগানদের দল ঘোষণা

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৪৪ অপরাহ্ণ
গত বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আফগানদের দল ঘোষণা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য ১৫ জনের দল ঘোষণা করেছে আফগানিস্তান। দলে ফিরলেন ইবরাহিম জাদরান। তার গোড়ালিতে চোট ছিল। তবে চোট সারিয়ে জাদরান ফিরলেও আফগানিস্তান পাবে না স্পিনার মুজিব-উর রহমানকে। তবে দলে তার পরিবর্তে জায়গা করে নিয়েছেন বর্তমান সময়ের আলোচিত স্পিনার আল্লা গজনফার।

আফগান দলকে নেতৃত্ব দেবেন হাশমতুল্লা শহিদি। দলে রয়েছেন তারকা স্পিনার রশিদ খান। রয়েছেন সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ নবি। দলে রয়েছেন জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে নজর কাড়া সেদিকুল্লাহ অটল। তিন ম্যাচের সিরিজে একটি শতরান এবং একটি অর্ধশতরান করেছিলেন তিনি।

আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মিরওয়াসিস আশরাফ বলেন, ‘২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভাল খেলেছিল দল। ২০২৪ সালের টি-২০ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে উঠেছিল। এই দুই প্রতিযোগিতায় ভাল ফল আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে দলের। এবারেও তাই ভাল ফলের আশা করছি আমরা।’

আফগানিস্তানের গ্রুপে রয়েছে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। এর মধ্যে ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার তাদের দেশের বোর্ডকে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ না খেলার অনুরোধ করেছে।

যদিও ইংল্যান্ড বোর্ড জানিয়ে দিয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তারা আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলবে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আফগানিস্তানের প্রথম ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে। ২১ ফেব্রুয়ারি করাচিতে অনুষ্ঠিত হবে সেই ম্যাচ। ২৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলবে আফগানিস্তান। গ্রুপের শেষ ম্যাচও সেই মাঠেই। ২৮ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে লাহোরে খেলবে তারা।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট দল:
হাশমতুল্লাহ শহিদি (অধিনায়ক), ইবরাহিম জাদরান, রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), সেদিকুল্লাহ অটল, রহমত শাহ, ইকরাম আলিখিল, গুলবাদিন নাইব, আজমাতুল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবি, রশিদ খান, আল্লাহ গজনফার, নুর আহমেদ, ফজলহক ফারুকি, ফরিদ মালিক এবং নাভিদ জাদরান।

এইচএমপিভি নিয়ে বিমানবন্দরে বিশেষ নির্দেশনা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৪০ অপরাহ্ণ
এইচএমপিভি নিয়ে বিমানবন্দরে বিশেষ নির্দেশনা

বাংলাদেশেও হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) আক্রান্ত রোগী শনাক্তের পর বিশেষ নির্দেশনা জারি করেছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক কামরুল ইসলাম দেশের সব এয়ারলাইন্স ও বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নির্দেশনা দেয়।

নির্দেশনায় বিমানবন্দরের যাত্রী, স্টাফ ও দর্শনার্থীদের সবাইকে মুখে মাস্ক রাখা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারে উৎসাহিত করা হয়েছে। যদি কারো মধ্যে জ্বর, কফ, শ্বাসকষ্ট হওয়ার মতো লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে বিমানবন্দরের হেলথ সার্ভিসে জানাতে বলা হয়েছে।

সম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার নির্দেশনা অনুযায়ী, বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সবাইকে এইচএমপিভির বিষয়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। তবে বিষয়টি নিয়ে আপাতত আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও চিঠিতে জানানো হয়েছে।

বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনাকারী দেশি-বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে এবং যেসব দেশে এইচএমপিভির আক্রান্ত রোগী রয়েছে সেসব দেশ থেকে যাত্রী আনার ক্ষেত্রেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। প্লেনের ভেতর যদি কারো মধ্যে জ্বর বা কফসহ এইচএমপিভির লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে বিমানবন্দরের হেলথ সার্ভিসে জানাতে হবে।

ফ্লাইটে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী থাকলে তাদের কীভাবে হ্যান্ডেল করতে হবে সে বিষয়ে এয়ারলাইন্সের ক্রু ও যাত্রীদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নির্দেশনাবলি জানার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ঢাকার বায়ু আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৩৮ অপরাহ্ণ
ঢাকার বায়ু আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

বায়ুদূষণের তালিকায় আজ শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনামের হো চি মিন শহর। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ২১ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার জানিয়েছে এসব তথ্য।

রাজধানী ঢাকার দূষণ স্কোর ২৩৬ অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। একই অবস্থা হো চি মিন শহরের।

বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় এবং চতুর্থ নম্বরে রয়েছে ভারতের দিল্লি। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ভারতের আরেক শহর মুম্বাই।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।