খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ১৩ চৈত্র, ১৪৩১

নতুন কোনো ইটভাটার অনুমতি নয়, বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ৩৪৯১টি: পরিবেশ উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৭:৫০ অপরাহ্ণ
নতুন কোনো ইটভাটার অনুমতি নয়, বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ৩৪৯১টি: পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অবৈধভাবে গড়ে ওঠা তিন হাজার ৪৯১টি ইটভাটা বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন করে কোনো ইটভাটার অনুমতি দেওয়া হবে না।

তিনি বলেন, ইটভাটাজনিত বায়ুদূষণ রোধে আর কোনো নতুন ইটভাটার ছাড়পত্র দেওয়া হবে না। অবৈধভাবে পার্বত্য এলাকায় নির্মিত সব ইটভাটাও স্থানান্তর করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিবেশ অধিদফতর এবং বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স এসোসিয়েশনের (বিবিএমওএ) নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

সভায় পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদন, ইটভাটার আধুনিকায়ন ও কার্বন নির্গমণ কমানোর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ইটভাটার পরিবেশগত প্রভাব নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, শুধু ভবন নির্মাণই যথেষ্ট নয়, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু ৫-৭ বছর কমে যাচ্ছে। তাই, লাইসেন্স ও ছাড়পত্র ছাড়া কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা যাবে না। তিনি পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান।

বিবিএমওএ’র নেতারা ইটভাটা শিল্পের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গ্রহণের প্রস্তাব দেন। ইটভাটায় সবুজ প্রযুক্তির ব্যবহার উৎসাহিত করতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন এবং উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেন।

বিজ্ঞাপন

সভায় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফিরোজ হায়দার খানসহ কেন্দ্রীয় এবং বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতারা বক্তব্য দেন।

এর আগে, উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সভায় বিভিন্ন কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা দেন।

তুরস্কে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষ, টিকে গেলেন এরদোগান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ২:১১ পূর্বাহ্ণ
তুরস্কে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষ, টিকে গেলেন এরদোগান

তুরস্কের ইস্তাম্বুলে মেয়র ইকরাম ইমামোগলুকে গ্রেফতার করার পর তুরস্কজুড়ে যে নজিরবিহীন বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, তা শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হয়েছে। গত ১৯ মার্চ থেকে টানা ৭ দিন আন্দোলন করার পর বিক্ষোভকারীরা বাড়ি ফিরে গেছে। অর্থাৎ ষড়যন্ত্রের ইতি ঘটিয়ে বিজয়ী হলেন আধুনিক সুলতান খ্যাত রিসেপ তায়্যেপ এরদোয়ান।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বিক্ষোভের সমাপ্তি ঘোষণা করেন দেশটির প্রধান বিরোধীদল সিএইচপির নেতা ওজগুল ওজেল। বলেন, ‘আমরা ৭ দিন সফলভাবে আন্দোলন করেছি। আমরা এখন এই ময়দান থেকে চলে যাব। আন্দোলন নতুন ফরমেটে যাবে। আমরা ইস্তাম্বুলের প্রতিটি ওয়ার্ডে ইফতার মাহফিল করব। আমরা ঈদের দিন ঈদ জমায়েত করব। আজ ময়দান থেকে চলে যাওয়ার সময় যদি আমাদের কোনো নেতাকর্মীর ওপর আবারও পিপার গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়, আবারও লাঠিচার্জ করা হয়, তাহলে আমরা ৫ লাখ লোক নিয়ে আবারও ময়দানে ফিরে আসব। আমরা মাথানত করিনি। করব না’।

এদিকে সরকার পতনের এই আন্দোলনকে ঠান্ডা মাথায় মোকাবিলা করেছেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান। সমঝোতার মাধ্যমে কোনো রক্তপাত ছাড়াই এতবড় আন্দোলনকে থামিয়ে দিয়ে তিনি তুরস্কের রাজনীতির অপ্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড় হিসাবে নিজেকে আবারও প্রমাণ করলেন। আপাতত তুরস্ক বড় ধরনের অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা থেকে মুক্তি পেল।

দুই বারের নির্বাচিত ইস্তাম্বুলের মেয়র ইমামোগলু দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করার পর সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল তুরস্কের প্রধান বিরোধীদল সিএইচপি। টানা ৭ দিন ধরে ইস্তাম্বুল সিটি কর্পোরেশন অফিসের সামনে বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মীকে হাজির করাতে সক্ষম হয় দলটি। এতে তুরস্কের মুদ্রার মান কমে গিয়েছিল ৬ শতাংশ। এই সফলতা মেয়রের কারামুক্তির আন্দোলনকে এরদোগানের পতন আন্দোলনে রূপান্তর করে।

বিশ্ব মিডিয়ার চোখে আন্দোলন:

তুরস্কের এরদোগান বিরোধী এই আন্দোলন বিশ্ব মিডিয়ায় ব্যাপক কাভারেজ পায়। সে সঙ্গে বাংলাদেশি মিডিয়াও গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করে। এরদোগানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা বিশ্লেষণ চলতে থাকে। কেউ কেউ এটিকে এরদোগানের ক্ষমতার শেষ সময় বলে প্রচার করেন। বাংলাদেশি মিডিয়ায় যেসব সংবাদ প্রচার হয় তার বেশিরভাগ পশ্চিমা মিডিয়ার সংবাদের অনুবাদ। যে প্রতিবেদনগুলোতে বেশিরভাগ সময় উঠে এসেছে এরদোগান বিরোধীদের বক্তব্য। তবে এরদোগানের সমর্থক বা তুরস্কের সাধারণ জনগণের বক্তব্য খুব একটা চোখে পড়েনি। ফলে প্রায়ই তুরস্কের সঠিক চিত্রটি ধরতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশের মিডিয়া।

আন্দোলন ব্যর্থ হলো যেভাবে:

এই আন্দোলনে বিরোধীদল তাদের প্রচুর নেতাকর্মীদের জড়ো করতে সফল হলেও সাধারণ জনগণকে খুব একটা টানতে পারেনি। ফলে এটি গণআন্দোলনে রূপ নেয়নি। কারণ ইস্তাম্বুলের মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনেক দিনের এবং তাকে মেয়রের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথাও সোশ্যাল মিডিয়াতে চাউর ছিল। তার দলের থেকে কেউ তাকে দুর্নীতি মুক্ত বলতে পারেনি। বরং তার দলের একটি অংশই গোপনে তার দুর্নীতির দলিল দস্তাবেজ তুলে দিয়েছে আদালতের হাতে।

উদাহরণ স্বরূপ- একটি কোম্পানিকে ৩২২ মিলিয়ন লিরার টেন্ডার দিয়েছে ইস্তাম্বুল সিটি কর্পোরেশন, সেই একই হিসাব থেকে ২ দিন পর ইমামোগলুর ব্যক্তিগত কোম্পানির অ্যাকাউন্টে ৫০ মিলিয়ন লিরা প্রবেশ করেছে। এই জাতীয় অনেক দুর্নীতির ফাইলগুলো এখন ঘুরেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই প্রমাণগুলোকে মিথ্যা বলতে পারছে না বিরোধীদল। ইমামোগলুর বিরুদ্ধে ৫৫৬ বিলিয়ন লিরার ফান্ড তসরুপ করার অভিযোগ উঠেছে। সাধারণ মানুষ বলছে, তদন্ত হোক, নির্দোষ হলে ছাড়া পাবে, দোষী হলে সাজা হবে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।

একদিকে দুর্নীতির প্রমাণ অন্যদিকে দলের ভেতরের অন্তর্কোন্দলে এই আন্দোলন টিকতে পারেনি। সেই সঙ্গে তুরস্কে এই মুহূর্তে এরদোগানের বিরুদ্ধে বড় কোনো জনঅসন্তোষ নেই। অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো। রপ্তানি আয় বাড়ছে। রিজার্ভ ১৭০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ফলে নির্ভার ছিল এরদোগান।

যেভাবে আন্দোলন শান্ত করলেন এরদোগান:

প্রথম দিকে বিরোধীদলের এই আন্দোলন ছিল চমত্কার সুশৃঙ্খল। প্রতিরাতে নিয়ম করে তারা সিটি অফিসের সামনে জড়ো হতো। দিনে সবাই যার যার কাজে চলে যেত। কিন্তু পরবর্তীতে তুরস্কের নিষদ্ধি ঘোষিত কিছু দলের নেতাকর্মীরা পুলিশের বিরুদ্ধে আক্রমণ শুরু করে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ হাজারের বেশি (১,১৩৩) বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করে।

পরে সরকারের সঙ্গে বিরোধীদলের একটি সমঝোতা হয়। সেখানে সিটি মেয়র কারাগারে থাকায় সেখানে সরকারি প্রশাসক নিয়োগ না দিয়ে বরং বিরোধীদলের থেকেই একজনকে ভারপ্রাপ্ত মেয়র পদে নির্বাচনের ব্যাপারে অঙ্গীকার করা হয়। এতো সিটি কর্পোরেশন কার্যত বিরোধীদলের নিয়ন্ত্রণেই থাকছে। এতে সন্তুষ্ট হয়ে আন্দোলন সমাপ্তির ঘোষণা দেয় প্রধান বিরোধীদল। এতে একদিকে যেমন এরদোগানের অন্যতম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পর্দার আড়ালে চলে গেল। একই সঙ্গে তুরস্ক বড় ধরনের ঝামেলা থেকে রেহাই পেল। শক্তি প্রয়োগ না করে কেৌশলে বিরোধীদলকে ম্যানেজ করে ফেলেছেন এরদোগান।

তুরস্কে আগামী দিনের রাজনীতি:

আসলে সময়টা এরদোগানের পক্ষে ছিল। এই আন্দোলনে বিরোধীদল অন্য কোনো বিরোধীদলের সমর্থন পায়নি। কুর্দিরা সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় আছে। তাই আন্দোলনে যোগ দেয়নি। অন্য দলগুলোও সিটির কাজের ভাগ না পাওয়ার অভিমানে আন্দোলনে আসেনি। এদিকে তুরস্কে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে ট্রাম্প। এরদোগানকে বলেছেন ভালো লিডার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান আমেরিকা সফরে গেছেন। সেখানে দুই দেশের মধ্যে উষ্ঞ সম্পর্কের আভাস পাওয়া গেছে। সিরিয়ায় ইরানি প্রভাব ঠেকাতে এরদোগানকে পাশে দরকার ট্রাম্পের।

সামনে এরদোগানের প্রধান চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফিতি আরও কমিয়ে আনা। অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা। ততদিনে মানুষ ইমামলুর প্রতি মানুষের আবেগ কমে আসতে পারে। সুবিধাজনক পরিস্থিতি দেখতে আগাম নির্বাচন দিয়ে নিজেকে আবারও প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করবেন এরদোগান। এই ধরনের জল্পনা রয়েছে তুরস্কে। বড় কোনো ঝামেলা তৈরি না হলে তুরস্কে আবারও এরদোগানই আসছেন।

সিংড়ায় স্বাধীনতা দিবসে বিএনপির আলোচনা সভা

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ২:০০ পূর্বাহ্ণ
সিংড়ায় স্বাধীনতা দিবসে বিএনপির আলোচনা সভা

নাটোরের সিংড়ায় মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে উপজেলা ও পৌর বিএনপি।

বুধবার (২৬ মার্চ) বিকেল ৪টায় সিংড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এ কর্মসূচি পালন করে দলটি।

উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এস এম নইমুদ্দিন মন্টুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক, সিংড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী দাউদার মাহমুদ।

এছাড়াও বক্তব্য দেন পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক তায়েজুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান, ডাহিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন, পৌর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি প্রফেসর খালেকুজ্জামান, উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল হোসেন বাবু।

এসময় উপস্থিত ছিলেন যুবদল নেতা আব্দুল্লাহ আল মমিন, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব আমিনুল হক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুল মোমিনীন নিশান প্রমুখ।

আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানসহ স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া করা হয়।

সিংড়ায় মহান স্বাধীনতা দিবসে জামায়াতের র‍্যালি

মোঃ কুরবান আলী, সিনিয়র রিপোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ১:৫৯ পূর্বাহ্ণ
সিংড়ায় মহান স্বাধীনতা দিবসে জামায়াতের র‍্যালি

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নাটোরের সিংড়ায় র‌্যালি ও দোয়ার আয়োজন করেছে জামায়াতে ইসলামী।

বুধবার (২৬ মার্চ) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলা ও পৌর জামায়াতের আয়োজনে একটি র‌্যালি বের হয়ে সিংড়া বাসস্ট্যান্ড দলীয় কার্যালয় থেকে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা স্মৃতিসৌধের সামনে এসে সমাবেশ করে।

উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক আ ব ম আমান উল্লাহ্’র সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য মাস্টার আফছার আলী, মাস্টার জয়নাল আবেদীন, পৌর জামায়াতের আমীর মাওলানা সাদরুল উলা, উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারী অধ্যাপক এনতাজ আলী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আব্দুল মন্নাফ, উপজেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য মো. সেলিম হোসেন, আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিক কামরুল, মীর মো. কুতুবুল আলম, উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মো. ইমরান ফরহাদ, সেক্রেটারী মো. আল-আমিন প্রমুখ।