খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১১ বৈশাখ, ১৪৩২

‘মার্কিন সহায়তা হ্রাসে রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হয়েছে’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ণ
‘মার্কিন সহায়তা হ্রাসে রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হয়েছে’

যুক্তরাষ্ট্র তার বিদেশি সহায়তা হ্রাস করায় বিদ্যমান রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থায়ন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে টেকসই প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এ সংকট স্থায়ীভাবে সমাধানের তাগিদও দিয়েছেন তিনি। আজ বুধবার দোহায় কাতার ফাউন্ডেশন আয়োজিত রোহিঙ্গা সংকট ও বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠী বিষয়ে গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্যকালে এসব বিষয় উপস্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টা।

লিখিত বক্তব্যে ড. ইউনূস বলেন, রোহিঙ্গা সংকট কেবল একটি মানবিক সমস্যা নয়; এটি একটি বহুমাত্রিক সংকট, যার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রায় ১৩ লাখ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিককে (রোহিঙ্গা) আশ্রয় দিয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ৩২ হাজার নবজাতক যুক্ত হচ্ছে। নানা চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও শুধু মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিচ্ছে। বাংলাদেশ মনে করে, এ সংকটের একমাত্র সমাধান হচ্ছে টেকসই প্রত্যাবাসন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রাখাইনের পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। আরাকান আর্মি (এএ) বর্তমানে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ২৭১ কিমি এবং রাখাইনের ১৭টির মধ্যে ১৪টি টাউনশিপ নিয়ন্ত্রণ করছে। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির তথ্যানুযায়ী, রাখাইনে মোট অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭৬ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫২ হাজার ৭১ জন রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা দীর্ঘমেয়াদে ২১টি ক্যাম্প ও তিনটি গ্রামে বসবাস করছে। নতুন করে বাস্তুচ্যুত ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৮০৫ জন (অধিকাংশ রাখাইন) ১ হাজার ২১৯টি স্থানে ছড়িয়ে রয়েছে।

তিনি বলেন, ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে নতুন করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আরাকান আর্মির হামলার মুখে ৯০৯ জন মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এর মধ্যে ৮৭৫ জনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং ৩৪ জনকে শিগগির পাঠানো হবে।

অর্থায়ন সংকট সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলছে উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, দুঃখজনকভাবে, রোহিঙ্গা মানবিক সংকট মোকাবিলায় যৌথ সহায়তা পরিকল্পনার (জেআরপি) অর্থায়ন ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। ২০২৪ সালে জেআরপি ৮৫২ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার আহ্বান করা হলেও প্রাপ্ত অর্থ ৬৪ দশমিক ৪ শতাংশ অর্থাৎ ৫৪৮ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলার। ২০২৫-২৬ সালের জেআরপি ২০২৫ সালের ২৪ মার্চ শুরু হয়। এর আওতায় ১৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন মানুষ রোহিঙ্গা ও কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সহায়তা দিতে প্রয়োজন ৯৩৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। যুক্তরাষ্ট্র তার বিদেশি সাহায্য হ্রাস করায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, সম্প্রতি বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডাব্লিউএফপি) ঘোষণা দিয়েছিল যে তারা ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে খাদ্য সহায়তা বন্ধ করতে পারে। তবে, তাৎক্ষণিক অর্থায়ন জোগাড় করে তা সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা গেছে। কিন্তু, সেপ্টেম্বর থেকে আবার তহবিল সংকটের আশঙ্কা রয়েছে। অর্থায়ন নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ। আশা করি কাতার এই দিক থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

ছাত্রদল নেতার ক্লাব থেকে যুবলীগ নেতা আটক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:১৮ অপরাহ্ণ
ছাত্রদল নেতার ক্লাব থেকে যুবলীগ নেতা আটক

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ছাত্রদলের এক নেতার ক্লাব থেকে আড়াইহাজারের দুপ্তারা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহেদ খন্দকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে বন্দরের মদনপুর এলাকায় থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আল আমিনের ক্লাব থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার জাহেদ খন্দকার আড়াইহাজার উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

বন্দর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছাত্রদলের নেতার ব্যক্তিগত ক্লাব থেকে যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বন্দর থানায় কোনো মামলা নেই। তবে আড়াইহাজার থানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক মামলা রয়েছে। আড়াইহাজার থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। খুব শিগগিরই তাকে ওই থানায় পাঠানো হবে। এ বিষয়ে তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’’

এ বিষয়ে বন্দর থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আল আমিন বলেন, ‘‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। আমাকে ফাঁসানোর জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।’’

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:১২ অপরাহ্ণ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে তিনি একথা জানান।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া লেখেন, ‘প্রথমেই আমার বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। গতকাল রাত ৯টার দিকে একজন সাংবাদিক কল দিয়ে আমার বাবার নামে ইস্যুকৃত ঠিকাদারি লাইসেন্সের বিষয়ে জানতে চাইলেন। বাবার সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হলাম— তিনি জেলা পর্যায়ের (জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ারের কার্যালয় থেকে ইস্যুকৃত) একটি লাইসেন্স করেছেন।’

তিনি লেখেন, ‘বিষয়টি উক্ত সাংবাদিককে নিশ্চিত করলাম। তিনি পোস্ট করলেন, নিউজও হলো গণমাধ্যমে। নানা আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে, তাই ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজনবোধ করলাম।’

অন্তর্বর্তী সরকারের এই উপদেষ্টা লেখেন, ‘আমার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভুঁইয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। স্থানীয় একজন ঠিকাদার কাজ পাওয়ার সুবিধার্থে বাবার পরিচয় ব্যবহার করার জন্য বাবাকে লাইসেন্স করার পরামর্শ দেন। বাবাও তার কথায় জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার থেকে একটি ঠিকাদারি লাইসেন্স করেন।’

অসিফ মাহমুদ লেখেন, ‘রাষ্ট্রের যেকোনও ব্যক্তি ব্যবসা করার উদ্দেশে যেকোনও লাইসেন্স করতেই পারে। তবে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত থাকা অবস্থায় বাবার ঠিকাদারি ব্যবসায় জড়ানো স্পষ্টভাবেই কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। বিষয়টি বোঝানোর পর আজ (বৃহস্পতিবার) বাবার আবেদনের প্রেক্ষিতে লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে।’

ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও লেখেন, ‘বাবা হয়তো কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের বিষয়টি বুঝতে পারেনি, সেজন্য বাবার পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’

উল্লেখ্য, মধ্যবর্তী সময়ে ওই লাইসেন্স ব্যবহার করে কোনও কাজের জন্য আবেদন করা হয়নি।

এএনআই'র প্রতিবেদন

ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের নোটিশ জারি পাকিস্তানের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:০৮ অপরাহ্ণ
ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের নোটিশ জারি পাকিস্তানের

কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পর ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্ক একদম তলানিতে ঠেকেছে। উভয় দেশ পাল্টাপাল্টি কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে পাকিস্তান করাচি উপকূল থেকে সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল উৎক্ষেপণের নোটিশ জারি করেছে। সূত্রের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদসংস্থা এএনআই।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৪-২৫ এপ্রিল পাকিস্তান এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করবে। এএনআই বলছে, ভারতীয় সংস্থাগুলো এসব পদক্ষেপের ওপর কড়া নজর রাখছে।

তবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি পাকিস্তান।

এদিকে কাশ্মীরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ) নামের একটি জঙ্গি সংগঠন। সংগঠনটি পাকিস্তান-ভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা। ধারণা করা হয়, টিআরএফ এর পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সমর্থন আছে।

কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর গতকাল বুধবার ভারতের নিরাপত্তা বিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটি- ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিওরিটি বা সিসিএস বৈঠকে বসে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের পর জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, বৈঠকে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সীমান্ত পারের যোগসাজস তুলে ধরা হয়। তিনি বলেন, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরে সাফল্যের সঙ্গে নির্বাচন হওয়ার পরেই এই আক্রমণ হলো। এমন একটা সময়ে হামলা হলো যখন সেখানে ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।

বুধবার রাতে বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে মিশ্রি ঘোষণা করেন, সন্ত্রাসী হামলার গুরুত্ব অনুধাবন করে নিচের সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে:

১. ১৯৬০ সালের সিন্ধু জলবন্টন চুক্তি অবিলম্বে স্থগিত করা হচ্ছে যতক্ষণ না পাকিস্তান বিশ্বাসযোগ্যভাবে এবং পাকাপাকিভাবে সীমান্ত পারের সন্ত্রাসের প্রতি তাদের সমর্থন প্রত্যাহার করে।

২. (পাঞ্জাবে অবস্থিত) সমন্বিত আটারি চেকপোস্ট অবিলম্বে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। ওই পথ দিয়ে যারা বৈধভাবে পারাপার করেছেন তারা পয়লা মে-র আগেই ফিরতে পারবেন।

৩. সার্ক দেশগুলোর জন্য ‘বিনা ভিসা প্রকল্প’-এর অধীন বিশেষ ভিসা নিয়ে পাকিস্তানের নাগরিকরা ভারতে ভ্রমণ করতে পারবেন না। যে পাকিস্তানি নাগরিকদের আগেই ওই ভিসা দেওয়া হয়েছে, তা বাতিল করা হলো। ওই বিশেষ ভিসা নিয়ে ইতিমধ্যেই ভারতে রয়েছেন যে পাকিস্তানের নাগরিকরা, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়তে হবে।

৪. দিল্লিতে পাকিস্তানি দূতাবাসে সেদেশের প্রতিরক্ষা, সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর যে ‘পরামর্শদাতারা’ রয়েছেন, তাদের ‘পার্সোনা নন গ্রাটা’, (অর্থাৎ অবাঞ্ছিত) বলে ঘোষণা করছে ভারত। তাদের এক সপ্তাহের মধ্যে ভারত ছাড়তে হবে।

ভারতও ইসলামাবাদে তাদের দূতাবাস থেকে সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর পরামর্শদাতাদের ফিরিয়ে আনবে। দুই দেশের দূতাবাসগুলোতে এই পদগুলো বিলুপ্ত করা হলো। দুই দেশের দূতাবাসেরই সামরিক পরামর্শদাতাদের পাঁচজন করে কর্মীকেও নিজের দেশে চলে যেতে হবে।

৫. দুই দেশের রাজধানীতে অবস্থিত কর্মী সংখ্যা বর্তমানের ৫৫ থেকে কমিয়ে পয়লা মের মধ্যে ৩০ এ নিয়ে আসতে হবে।

এদিকে ভারতের এমন কড়া সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিটির (এনএসসি) জরুরি বৈঠক ডেকেছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ।

জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের নেতৃত্বে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এতে ভারতের নেওয়া পদক্ষেপের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ইসলামাবাদ।