খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, ২৮ কার্তিক, ১৪৩২

ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীদের পাশে মীর হেলাল

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫, ৯:০৪ অপরাহ্ণ
ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীদের পাশে মীর হেলাল

সম্প্রতি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি থেকে চাকুরিচ্যুত হওয়া ৫৫০০ কর্মকর্তার পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।

গত শুক্রবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভ্যারিফাইড ফেসবুক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।

তাঁর দেওয়া পোস্টটি হুবহু পাঠকদের জন্য নিম্নে তুলে ধরা হলো।

পোস্টে তিনি লেখেন- ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত ৫,৫০০জন কর্মকর্তা প্রহসনমূলক পরীক্ষার মাধ্যমে Probationary Officer থেকে নাই হয়ে গেছে! মানে ৫৫০০টি পরিবারের খাবার প্লেট মুহুর্তের মধ্যে কেড়ে নেওয়া হলো!!

ভাবতে অবাক লাগছে তাই-না?
হ্যাঁ, এটাই সত্যি।

একটু আগে ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত এক ভাই কল দিয়ে জানালো ওনার পরীক্ষার হল পড়েছিল ‘উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাবি ক্যাম্পাস’ কিন্তু তিনি পরীক্ষা দিতে যান নাই। কেন যাবেন?

যে ব্যাংকে চাকরি করার জন্য আপনি IBA (DU) থেকে করা প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছেন। অলরেডি ৬-৭ বছর চাকরি ও করে ফেলছেন। এতোদিন পরে এসে আপনি আবার নাটকে অংশ নিবেন কেন??

অনেকে এমন আছেন যিনি বর্তমানে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, আবার অনেকে নতুন বিয়ে করেছে, কারো বা সন্তান সদ্য ভূমিষ্ট হয়েছে!

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে এমন জোর-জবরদস্তিমূলক পরীক্ষা চাপিয়ে দিয়েছে একটা গোষ্ঠী। শুধু তাই-না অলরেডি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাকে জিম্মি করে নিজেদের ডাবল পদোন্নতি নিয়ে ফেলেছে!

আর তারা দাবি করছে আমরা এস আলম থেকে ইসলামী ব্যাংককে পুনরুদ্ধার করছি, অথচ এখনো তাদের শেয়ার মাত্র ১৫-২০%।

এর মধ্যে এই অবস্থা!!

যদি এস আলমের মতো সত্যি সত্যি ৮০% শেয়ারের মালিক হতে পারে তাহলে অবস্থা কি হবে একবার অনুমান করেন?

তারাই আবার জনগণকে আশ্বাস দেয়: আমরা ক্ষমতায় আসলে বেকারত্ব থাকবেনা, আমরা ক্ষমতায় আসলে একহাতে সার্টিফিকেট আরেক হাতে চাকরি, আমরা ক্ষমতায় আসলে বেকার ভাতা চালু করবো!

অতএব, এটা নিশ্চিত থাকুন তারা ক্ষমতায় আসলে তারা যা বলবে সেই অনুযায়ী আপনাকে চলতে হবে! আর আমরাও সেই দিনের অপেক্ষায়।

কোনো রকম কিন্তু ছাড়া আমি ইসলামী ব্যাংকের মজলুম ভাইদের সাথে আছি।

পোস্ট দেওয়ার ২ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ১০০০ শেয়ার হয়েছে। অধিকাংশ কমেন্টকারী ব্যারিস্টার মীর হেলালকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

এছাড়া চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি যেন ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে সে আবেদনও করেছেন কেউ কেউ।

গ্রীন ঢাকা ও ক্লিন ঢাকার অঙ্গীকার

ঢাকা-১৫ আসনে শফিকুল ইসলাম মিল্টনের বিশাল শোডাউন

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:২২ অপরাহ্ণ
ঢাকা-১৫ আসনে শফিকুল ইসলাম মিল্টনের বিশাল শোডাউন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জনাব শফিকুল ইসলাম মিল্টনের নেতৃত্বে এক বিশাল শোডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে উপস্থিত ছিল বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সক্রিয় উপস্থিতি।

বুধবার (১২ নভেম্বর) নির্বাচনী এলাকা মিরপুর ১৩ সরকারি আয়ুর্বেদিক কলেজের সামনে থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি রাজধানীর আগারগাঁও সংলগ্ন তালতলা এলাকা প্রদক্ষিণ করে শেওড়াপাড়া গিয়ে শেষ হয়। বিশাল এই শোডাউনে অন্তত ২০ থেকে ২৫ হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতি দেখা যায়। কাফরুল থানা বিএনপি ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মী এই শোডাউনে অংশগ্রহণ করেন।

বিশেষ করে কাফরুল থানা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক জনাব আকরানুল হক আকরাম ও ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম মামুন বিল্লাহর নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। এছাড়াও বিভিন্ন ইউনিটের বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দলসহ সকলের উৎসুক আমেজ লক্ষ্য করা যায়।

র‍্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে শফিকুল ইসলাম মিল্টন বলেন, “আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। কোনো কারচুপির সুযোগ নেই। আজকের এই জনসমাগমই প্রমাণ করে ধানের শীষ কতটা জনপ্রিয়।”

ঢাকা-১৫ আসনকে গ্রীন ঢাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে জনাব মিল্টন বলেন, “আগামী নির্বাচনে বিজয় লাভ করলে ইনশাল্লাহ ঢাকা-১৫ আসনকে গ্রীন ঢাকা ও ক্লিন ঢাকায় পরিণত করব। পাশাপাশি এই আসনকে মাদকমুক্ত করার ঘোষণা দিচ্ছি।”

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে জনাব মিল্টন বলেন, “জনাব তারেক রহমান আমাকে এই আসনের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, এই ঢাকা-১৫ আসনটি তারেক রহমানের জন্য বিজয়ী উপহার হিসেবে দিতে পারব ইনশাল্লাহ।”

শোডাউন ও বক্তব্য শেষে তিনি উপস্থিত নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান।

বিএনপি ১০০ বছর চেষ্টা করেও গণভোট ঠেকাতে পারবে না: নাসিরুদ্দীন

মহানগর প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:১৫ অপরাহ্ণ
বিএনপি ১০০ বছর চেষ্টা করেও গণভোট ঠেকাতে পারবে না: নাসিরুদ্দীন

জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের চলমান আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির বা এসসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে মুক্ত হতে চাইলেও একটি দল এই প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে গেছে। বাংলাদেশের বড় সংখ্যক মানুষ সংস্কার চায় বলেই ১০০ বছর চেষ্টা করেও বিএনপি গণভোট ঠেকাতে পারবে না।’

বুধবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে স্বাস্থ্য পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের যৌথ মঞ্চের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

দেশে এই মুহূর্তে ‘গৃহযুদ্ধের ভাব বিরাজ করছে’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

নাসীরুদ্দীন আরো বলেন, ‘ইউনূস সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একা একা চলা আরম্ভ করেছে’।

স্বৈরাচার হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল করল ডাকসু

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:১০ অপরাহ্ণ
স্বৈরাচার হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল করল ডাকসু

২০১৯ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) থেকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ‘অবৈধভাবে’ দেওয়া আজীবন সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।

বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে ডাকসুর দ্বিতীয় সাধারণ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম।

তিনি বলেন, ‘হাসিনাকে আজীবন সদস্যপদ দেওয়ার বিষয়টি ছিল অবৈধ এবং ডাকসুর গঠনতন্ত্রের বাইরে গিয়ে। ২০১৯ সালে একটি রেজুলেশনের মাধ্যমে তাকে অগণতান্ত্রিকভাবে এটি দেওয়া হয়েছিল। আজকের সভায় সেই রেজুলেশনটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

এদিন সন্ধ্যা ৬টায় ডাকসু কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় সাধারণ সভা। সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ডাকসুর সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান সভাপতিত্ব করেন। সভায় ডাকসুর ভিপি, জিএস, এজিএসসহ পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা-১৫ আসনে শফিকুল ইসলাম মিল্টনের বিশাল শোডাউন বিএনপি ১০০ বছর চেষ্টা করেও গণভোট ঠেকাতে পারবে না: নাসিরুদ্দীন স্বৈরাচার হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল করল ডাকসু ঢাবির টিএসসিতে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ১ ভারতীয় দূতকে তলব, হাসিনার সঙ্গে গণমাধ্যমের কথা বলা বন্ধের আহ্বান